বিস্তৃত হওয়া, হিন্দুদিগকে এবং তাহাদের আদর্শ ও সংস্কৃতিকে বাঁচাইয়া রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা আবশ্যক।
বারাণসীর পণ্ডিতদের প্রতিনিধিমণ্ডলী কাশী পণ্ডিতসভা বলিয়াছেন যে, বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করণ ও নারীদের সতীত্বহরণে হিন্দুদের জাতিচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা নাই। এইরূপ বিপদের সময় ভগবানের নাম জপ করিলেই শুদ্ধ হইয়া যাইবে। সমগ্র ভারতে কাশীর পণ্ডিতদের বিধানকে শ্রদ্ধা করা হয়। নােয়াখালী ও অন্যত্র যে বর্বরতা ও অমানুষিক অত্যাচার চলিতেছে পণ্ডিত সভা তাহার তীব্র নিন্দা ও দুর্গতদের প্রতি গভীর সহানুভূতি জানাইয়া বলিয়াছেন যে ঐ দুবৃত্তদের প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করা এবং প্ররােচনাকারীদের কঠোর দণ্ড দেওয়া উচিত।
পণ্ডিত কৃষ্ণগােপাল গােম্বামী শাস্ত্রী, স্মৃতিমীমাংসাতীর্থ, এম এ, পি আর এস, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মশাস্ত্রের অধ্যাপক বলেন যে, বলপূর্বক কাহাকেও ধর্মান্তরিত করিলে সে তজ্জন্য স্বধর্মচ্যুত হয় না; কারণ মনুস্মৃতিতে আছে, “বলপূর্বক দান, বলপূর্বক উপভােগ, বলপূর্বক লিখন এবং অপর যাহা