পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b心 ভারতবর্ষ। শাক্তগণের মধ্যেও দুই মত প্ৰচলিত। এক মতে-জগন্মাতার নিকট দেহ দান করিলে মোক্ষলাভ হয় ; অপর মতে- সে বলি পার্থিব শরীর বলি নহে; সে বলির অর্থ-কামক্রোধাদি রিপুব বলিদান। শাস্ত্ৰে সকল ভাব, সকল কথাই আছে। উপযুক্ত গুরুর নিকট উপযুক্ত অধিকারী হুইয়া শিক্ষা প্ৰাপ্ত হইলে, সকল তত্ত্বই অধিগত হইতে পারে। শিবের উপাসকগণ শৈব। শিবের উপাসনা ও আবহমান-কাল প্ৰচলিত। বেঙ্গদ, উপনিষদে, তন্ত্রে, পুরাণে-শিবোপাসনার মাহাত্ম্য কোথায় না পরিকীৰ্ত্তিত ? সৃষ্টি-স্থিতিপ্ৰলয় কাৰ্য্যে পরব্রহ্ম ব্ৰহ্মা বিষ্ণু-মহেশ্বর-রূপে পৃথিবীতে প্ৰকাশমান। ‘সৃষ্টির সহিত সুসংহারের, অবিচ্ছিন্ন সম্বন্ধ। সুতরাং সৃষ্টি যত কাল, সৃষ্টিকৰ্ত্তার পুজা যত কাল, সংহার-কৰ্ত্তা রুদ্রের উপাসনা ও তত কাল প্রচলিত। uiu BBDSTiBDBBS BDDDDYJ0 BDBD DDD S DBBS DD BBS DD BBBS তিনিই মহেশ্বর। এক এক কাৰ্য্যে তিনি এক এক রূপে প্ৰকাশমান । নচেৎ-“ন ব্ৰহ্মা ভবতু ভিয়ান শস্তুব্রহ্মণস্তথা। ন চাহং যুবয়োর্ভিন্নো হভিন্নত্বং সনাতনম্।।” তিনি শস্থ নামে রুদ্র নামে, মহাদেব নামে প্রভৃতি সহস্ৰ সহস্ৰ নামে সম্পূজিত হইয়া থাকেন। প্রধানতঃ দ্বিবিধ মূৰ্ত্তিতে তিনি পূজা প্রাপ্ত হন -(১) লিঙ্গ মূৰ্ত্তিতে, (২) শিব-রূপে। লিঙ্গ-মূৰ্ত্তি নানা সম্প্রদায়ে নানা প্রকারে প্রচলিত। ভিন্ন ভিন্ন শাস্ত্ৰে, ভিন্ন ভিন্ন রূপ। লিঙ্গ-মূৰ্ত্তির লক্ষণ কীৰ্ত্তিত আছে। লিঙ্গ শব্দের অর্থও নানা শাস্ত্ৰে নানারূপ পরিকল্পিত হইয়া থাকে। স্কন্দপুরাণে যথা,- “আকাশং লিঙ্গমিত্যাহং পৃখিবীন্তস্ত পীঠিকা। আলয়ঃ সর্বদেবানাং লিয়নাঙ্গিমুচাতে ৷” এতদৰ্থে, বিশ্ব-সংসার লিঙ্গ-রূপে অবস্থিত। লিঙ্গ-পুজায় সেই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের অধীশ্বরেরই পুজা বুঝায় না কি ? যাহারা শিব-মুৰ্ত্তি বা লিঙ্গ-মূৰ্ত্তির পূজা করেন, তাহারা সেই বিশ্বrBDB S KB DB LDS BBBD SKDBDD gBDBD YYS D DDBBD kLBD BDD DDBB DBBBBS SDD DBBBDBSDD DiBDDSBD BDYSDDD BBBSDD DBBDS SDBSDD BBBBD DBDBDSDBSS SDDBDD BDDD gBDBD সাঙ্গো গাঙ্গ প্ৰভৃতির বিষয় পৰ্যালোচনা করিলে, মনে হয়-তাহার ন্যায় অধমতারণ অন্য আর কে আছেন । ঋথেদে যে রুদ্রের মহিমা ও উপাসনা দেখিতে পাই, সেখানেও তিনি সৰ্ব্বাতীঃসিদ্ধকারী, সর্বহৃদয়াধিষ্ঠিত এবং অতি মহান বলিয়া পরিকীৰ্ত্তিত। রামায়ণে এবং মহাভারতে শিবের মহিমা নানারূপে প্ৰকটিত । পুর্বে দেখাইয়াছি-বিষ্ণুর মহিমাপ্ৰকাশক পুরাণ চারি খানি; ব্ৰহ্মার মহিমা-প্ৰকাশক পুরাণ দুই খানি (পদ্ম ও ব্ৰহ্মপুরাণ ) ; অগ্নিপুরাণে অগ্নির এবং ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণে সুৰ্য্যদেবের মহিমা প্ৰকটিত আছে। কিন্তু অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে শিব-মহিমা-প্ৰকাশক পুরাণের সংখ্যা দশ খানি,-শিবপুরাণ, ভবিষ্যগুরাণ, মার্কণ্ডেয়পুরাণ, বরাহপুরাণ, স্কন্দপুরাণ, মৎস্তপুরাণ, কুৰ্ম্মপুরাণ, বামনপুরাণ ও ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণ। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণও এক বাক্যে স্বীকার করেন, শিবের উপাসনা অতি প্রাচীন কাল হইতে এদেশে প্রচলিত আছে। এক এক সময়ে এক এক জন মহাপুরুষের আবির্ভাবে এক এক ধৰ্ম্মমত যেরূপ প্রসিদ্ধিলাভ করিয়াছিল, শিবােপাসকগণের মধ্যে সেরূপ দৃষ্টান্তুও বিরল নন্থে। শিবোপাসক ፭ሣቐ !