পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৩৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ই ১২ ভারতবর্ষ | উৎপন্ন হয়, তাহ কৰ্ম্ম প্রধান বা জ্ঞান প্রধান ভক্তি নামে অভিহিত হইয় থাকে । বাহা হউক, জ্ঞান ও ভক্তির প্রভাব ভাষ্য ও টীকাকারগণ যেরূপ প্রত্যক্ষ করিয়াছেন, কৰ্ম্মের প্রাধান্ত বিষয়ে তাহারা যে তদ্রুপ কোনও গবেষণায় প্রবৃত্ত হইয়াছেন, তাহ মনে হয় না। এক পক্ষ বলেন—ভক্তি চাই, অন্ত পক্ষ বলেন–জ্ঞান চাই, তবেই মুক্তি পাইবে । কৰ্ম্মকে প্রায়ই কেহ মুখ্যভাবে মোক্ষের পথ বলিয়া নিৰ্দ্ধারিত করেন নাই । জ্ঞান ও ভক্তির মুক্তি-সামর্থ্য-বিষয়ক বিতণ্ডাই প্রধান বিতং । কৰ্ম্ম পক্ষে প্রায় সকলেরই মত এই যে,— গীতার উপদেশ নিষ্কাম কৰ্ম্মই শ্রেয়ঃসাধক ; সেই কৰ্ম্মই জ্ঞান, সেই BBB S BBB S gg BBB BBBB BB BBBB BBBB BDSBB DS gBBBB চলে ; জ্ঞান আর ভক্তি প্রভাবেই মুক্তি অধিগত হইয়া আসে । বড়ই সমস্তার কথা—কৰ্ম্ম কি জ্ঞান কি ভক্তি—মুক্তি কোন পথে কিরূপে অধিগত হয় ! কৰ্ম্মই জন্ম, কৰ্ম্মই সংসার, কৰ্ম্মই সৰ্ব্বথা পরিদৃশুমান । জীব-মাত্রই কৰ্ম্মের অধীন। জ্ঞানীর ব। ভক্তের কৰ্ম্ম শেষ হইতে পারে ; কিন্তু অবশিষ্ট সকলেই তো কৰ্ম্মের অধীন ! সংখ্যার অনুপাত করিবার প্রয়াস পাইলেই বা কি বুঝিতে পারি ? তার পব, পূর্বেই বলিয়াছি তো, জন্মিয়াই কয় জম জ্ঞানী বা উক্ত হইতে পারেন । শুকদেব শঙ্করাচার্য্য-সংসারে বিরল নহে কি ? সুতরাং বুঝিতে পারি, বিশাল ব্ৰহ্মাণ্ডের তুলনায় অণুপরমাণুর-স্বরূপ প্রাণি-জগতের দৃষ্টির অগোচর ক্ষুদ্র জংশ মাত্র জ্ঞানী বা ভক্ত হইয়া মুক্তি লাভ করিলেও, বিশাল বিরাট অংশ কৰ্ম্ম-ডোরে BB BBBB BBB S BBBBBDD TBBBB BB BBBB BBB BBBDD BBB মুক্তি-বিধাম করিতেছেন । গীতার তাঁহাই দার্শনিক তত্ত্ব । অন্তান্ত দার্শনিক সম্প্রদায়ের প্রতিপাদ্য বিষয় হইতে গীতার প্রতিপাদ্য বিষয় যে অভিনব পস্থানুসারী, এই তত্ত্ব আলোচমীয়ই তাহ উপলব্ধি হইয়া থাকে । মিখিল দার্শনিক সম্প্রদায়ের মধ্যে খ্ৰীকৃষ্ণই বোধ হয় প্রথম ঘোষণা করিয়া গিয়াছেন,—কৰ্ম্ম ভিন্ন জীবের মোক্ষলাভেব উপায়ান্তর নাই । ‘ন কৰ্ম্মণোমনারম্ভান্নৈষ্কৰ্ম্ম্যং পুরুষোই তে। ন চ সন্ন্যসনাদেব সিদ্ধিং সমধিগচ্ছতি ॥ BBBBSBBBBDD DDD BBBB BBBit S BBBBS BBB BBD DS BB DD DBBBDD BBBBB BBBSBBB BB BS S BSBSBBBBBBB BBBB BB BB BBS গবেষণা প্রকাশ করিতে পারেন । কিন্তু যতই যাহা নুতন কথা যিনি বলুন, কৰ্ম্মই ষে জ্ঞানের মূল, এই শ্লোকে সেই কথাই বলা হইয়াছে ; তাহা সকলকেই স্বীকার করিতে হইবে । এই উক্তিরই প্রতিধ্বনি স্বরূপ শ্ৰীভগবান পুনরায় বলিয়াছেন(৩য় অধ্যায়, ৮ম শ্লোক ),— ‘নিয়তং কুরু কৰ্ম্ম ত্বং কৰ্ম্ম জ্যায়োহ কৰ্ম্মণ: । শরীরযাত্রাপি চ তে ন প্রসিধ্যেদকৰ্ম্মণঃ । অর্থাৎ,—‘কৰ্ম্ম না করা অপেক্ষা কৰ্ম্ম করাই শ্রেয়স্কর ; তুমি নিয়ত কৰ্ম্মপর হও। সৰ্ব্বকৰ্ম্ম-পরিশূন্ত হইলে তোমার দেহযাত্রাই নির্বাহ হইবে না। কৰ্ম্ম ভিন্ন মানুষের অস্তিত্বই ষে অসম্ভব, এখানে তাহাই বলা হইল। অতএব ভগবদ্বাক্যে বেশ প্রতীত হইতেছে,— কৰ্ম্মই মানুষের প্রখম প্রয়োজন। কৰ্ম্মপর মানুষ কৰ্ম্মান্থরত না হইলে, জ্ঞান তো দূরের ৰূখ, তাহার অস্তিত্বাভাবই ঘটবে ; অর্থাৎ,—জীবস্মৃত হইয়া থাকিতে হইবে । বুঝা कौएक्लॉग्न भां★निक भाऊ ।