豪 নবধৰ্ম্মে নবজীবন। ఫ్చినవి . দেখিতে পাই। এই কারণে জৈন-ধৰ্ম্ম যখন রাজকীয় ধৰ্ম্ম মধ্যে পরিগণিত হইয়াছিল, তখন উহার প্রাচীনত্ব বিষয়ে অনেকের অভিজ্ঞতা জন্সিয়াছিল। এইরূপ বৌদ্ধধৰ্ম্ম যখন রাজকীয় ধৰ্ম্ম, মধ্যে পরিগণিত হয়, প্রাধান্ত-বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে উহার মৌলিকত্ব অনেকের হৃদয়ে বদ্ধমূল হয়। প্রাচীন ভারতের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, প্রথমে একজন জৈন নৃপতি এবং পরিশেষে কয়েকজন বৌদ্ধ নৃপতি ভারতবর্ষে একছত্র প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন । আমরা যথাক্রমে রাজচক্রবর্তী চন্দ্রগুপ্তকে এবং রাজচক্রবর্তী অশোকবন্ধনকে জৈন ও বৌদ্ধনৃপতি-প্রধান বগিয়া নির্দেশ করিতে পারি। সুতরাং ঐ দুই নৃপতির রাজত্বকালে যথাক্রমে ধৈন ও বৌদ্ধ BBB BBB BB BBB DDBBB BBBS BBB BB BBBB BBSBB BBBB BBB সময় পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী ঘটনা আবৃত হইয়া থাকে । জৈন ও বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের ইতিবৃত্ত অনুসন্ধানে এ বিষয়টা আমরা বেশ উপলব্ধি করিতে পারি। আমাদের মনে হয়, ১৮৮৪ খৃষ্টাব্দের পূর্ব BBB BBBSBBB BBBBBB BBBBBD BBB BBB BBB BBSL BBS gHC K পণ্ডিতগণের মধ্যে অনুসন্ধিৎসু প্রফেসার লাসেন প্রভৃতি ও ঐ মতের অম্বুবতী ছিলেন। কিন্তু ১৮৮৪ খৃষ্টাব্দে হারম্যান জ্যাকবি এ ক্ষেত্রে এক নবীন আলোক সঞ্চার করেন। আমরা যে সত্য পুনঃপুনঃ ঘোষণা করিয়া আসিতেছি, সেই পাশ্চাত্য পণ্ডিতের গবেষণায় তাইরেই প্রতিধ্বনি ফুটয় উঠে । কি যুক্তি বলে জৈন ধৰ্ম্মকে বৌদ্ধধৰ্ম্মের সস্তুতি মধ্যে পরিগণিত BB BB BBBS BB S BBBBS B BB BBBB BBB BSBB DDS BBBBBB সজেপে তদ্বিষয়ের আলোচনা করা যাইতেছে । * তাহা হইতে মূল-তত্ত্ব স্বতঃই অধিগত BBBB BBBS BBBB DDBB B BBBSBBB BBBBS BBB BB BBDt BBD DDD থাকে । প্রথম কারণ—বৌদ্ধ ও জৈন উভয় সম্প্রদায়ের প্রবর্তকদ্বয়ের উপাধি বা নাম সংজ্ঞ। প্রায়ই অভিন্ন ; যথা,—জিন, আহঁত, মহাবীর, সৰ্ব্বজ্ঞ, স্বগত, তথাগত, সিদ্ধ, বুদ্ধ, সমুদ্ধ, পরিনিবৃত, মুক্ত ইত্যাদি। উভয় সম্প্রদায়ের গ্রন্থাদির মধ্যে প্রায় সৰ্ব্বদাই এই সকল নামবিশেষণ প্রযুক্ত দেখি । সুতরাং এক হইতে অপরের উৎপত্তি বিষয়ে সাধারণতঃ সিদ্ধান্ত ইহয়া থাকে। তবে এইটুকু বিশেষত্ব লক্ষ হয় যে, 'জিন’ এবং সম্ভবতঃ ‘শ্রমণ ভিন্ন অন্ত উপাধিগুলির কয়েকটার প্রাধান্ত বৌদ্ধগণের মধ্যে এবং অপর কয়েকটীয় প্রাধান্ত জৈনগণের মধ্যে পরিদৃষ্ট হয় । বুদ্ধ, তথাগত, মুগত এবং সম্বুদ্ধ সংজ্ঞা-চতুষ্টয় সাধারণতঃ শাক্য-মুনি সম্বন্ধে প্রযুক্ত হইয়া থাকে । ঐ সকল উপাধি জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীর সম্বন্ধে সময়ে সময়ে ব্যবহার হইতে দেখা যায় বটে ; কিন্তু প্রধানতঃ শাক্য-বুদ্ধ সম্বন্ধেই উহাদের প্রয়োগ। এইরূপ বীর, মহাবীর প্রভৃতি শব্দদ্বয় জৈন তীর্থঙ্কর 'বৰ্দ্ধমান সম্বন্ধেই প্রধানতঃ প্রযুক্ত হইয় থাকে। তবে একটি শব্দ প্রয়োগ বিষয়ে উভয় সম্প্রদায়ের পরস্পরের মধ্যে কিন্তু বিশেষ অর্থনৈক্য দেখিতে পাই । সে শব্দটি—তীর্থঙ্কর ( তীর্থকর ) । জৈনগণ ঐ শব্দে আপনাদের ধৰ্ম্ম-প্রবর্তক মহাত্মাকে নির্দেশ করেন ; কিন্তু বৌদ্ধগণের নিকট ঐ শব্দ "নাস্তিক্য-সম্প্রদায়ের প্রবর্তক” অর্থ স্থচিত করে । এই একটি মাত্র শব্দের আলোচনায় বুঝিতে পারা যায়, জৈনধৰ্ম্ম কখনই বৌদ্ধৰ্ম্মের সস্তুতি নহে । যে শব্দ বৌদ্ধগণের নিকট ঘৃণ্য বা যাহার
- Professor Lasseu- Indische Alieitiiuuskuude, iv, Р. 763
