फूमिका অনেক স্থলে “ধন্বন্তরী” নামে পরিচয় দেওয়া হইয়াছে। বিজয়গুপ্ত ইহার নিবাস শঙ্কুর নগরী নির্দেশ করিয়া বহুস্থানে ইহাকে শঙ্কুর গারুড়ী বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন । আমি প্রাচীন কবির অনুসরণ করিয়া, BDD DDD DDBDB BDDS BBD DDBD SLGDuB BDBD BD কবি ‘তোড়া” নামে পরিচিত করিয়াছেন । আমি কেতকাদাস ও ক্ষেমানদের পাঠই গ্ৰহণ করিয়াছি । গল্পের মধ্যে আমার নিজেৱ কল্পনা অতি সামান্যই প্রয়োগ করিয়াছি । মঙ্গলচণ্ডী, বিষহরী, শীতলা প্ৰভৃতি দেবী -সম্বন্ধীয় কাব্য পাঠ করিলে দৃষ্ট হয়, এই সকল কাব্যের মূল-ভিত্তি শৈব ও শাক্তের দ্বন্দ্র। শৈবধৰ্ম্ম অদ্বৈতবাদ-মুলক-জীব এই ধৰ্ম্মানুসারে পাশমুক্ত হইলেই শিবের সঙ্গে অভেদ হইয়া পড়েন । শিব নিগুণ, নিস্ক্রিয়, আনন্দময় ; কিন্তু শক্তিবাদীরা দ্বৈতভাব বিশ্বাস করিয়া জীব হইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন—সগুণ, সক্রিয় প্ৰত্যক্ষ দেবতাৱ আশ্রয় ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করেন । প্ৰাচীন বাঙ্গালা কাব্যগুলিতে এই প্ৰভেদ অতি স্পষ্টরূপে প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। শিবভক্তগণ স্বীয় উপাস্যের কোন সহায়তাই লাভ করেন নাই। কিন্তু শক্তি -চণ্ডী, মনসা, শীতলা বা অন্য যে আকারেই পূজিত হইয়াছেন-তিনি স্বীয় ভক্তের জন্য সৰ্ব্বদা সচেষ্টরূপে কল্পিত হইয়াছেন । অনেকটা অমাজ্জিত ভাবে কথিত হইলেও পল্লীকবিগণের কাব্য হইতে এই ভাবটিই উদ্ধার করা যায়। দুঃখের বিষয়, চান্দ-সদাগরের চরিত্রের বল প্রাচীন কবিগণ ততটা প্ৰশংসার ভাবে লক্ষ্য করেন নাই, অনেক স্থলেই ভঁাহাকে উপহাসাম্পদ করিয়া তুলিয়াছেন। আমি বিষয়টি অনুগ্মভাবে দেখিয়াছি, কিন্তু মূলগল্পে যেরূপ পাইয়াছি, আখ্যানভাগে उांशब्र दिtoष अश्gभाफ़दर्भ कब्रि नांदे । t
