R ক্ৰমে এই ভাব বদ্ধমূল হইল, কালকেতু ও ফুল্পর উভয়ের সঙ্গে উভয়ের দেখা হইলেও যেন কি অপার দুঃখের কথা তাহাদের মনে হয়, এক বাণ-বিন্ধ পক্ষিীমিথুনের ন্যায়। সেই ব্যথার তীব্রতা তাহারা উভয়ে সমভাবে অনুভব করে । এই ভাব উদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তাহাদের সাংসাৱিক অবস্থার বিপৰ্য্যয় হইল। নিদিয়া ও ধৰ্ম্মকেতু কাশীধামে গমন করিল এবং তথায় যাওয়ার ছয়মাস পরে কালকেতুর নিকট সংবাদ আসিল, তাহাদেৱ দেহত্যাগ হইয়াছে। এদিকে সে বৎসরের সমস্ত ধান্য রৌদ্রতাপে শুকাইয়া গেল। কিরাত-নগরে অন্ন বিনা হাহাকাব উঠিল। কালকেতু বনে গেলে পশুগণ ত্ৰস্ত হইত, তাহারা প্ৰাণের ভয়ে কে কোথায় ছুটিয়া পলাইবে, তজ্জন্য নিভৃত স্থান খুজিয়া পাইত না। কালকেতু পশুদিগের এই হ্রাস উৎপত্তি করি যা নিজে মৰ্ম্মপীড়িত হাইত, নিজের ইচ্চার বিরুদ্ধে BiBBDSDBYBDS S S S DDO S DD DBDBBuDBBD S DBuBDS BBDBD DD BBDB DBBS S DDDDS DBDBBYSDiiD DDBDB SLBD S tDBB S iBD TBDDBiBDD DBBD DBDBBD BB uBD S SDD BDD দিন কংস নদীর তীরে সে বিশ্রামের জন্য তরুতলে শায়িত হইত, তখন ব্যাধ-জীবন অতি ঘৃণিত মনে মনে স্থির করিয়া সে ক্ষুব্ধ হইত, বৃক্ষ হইতে ফল পাড়িয়া খাইত ও কংস নদীর জলে তৃষ্ণা নিবায়ণ করিয়া বনে ঘুরিয়া বেড়াইত। এদিকে উপবাসী ফুল্লারা নিজের ক্ষুধা তৃষ্ণ ভুলিয়া স্বামীর আগমন-বিলম্ব-জনিত দুশ্চিন্তায় পথে একবার আসিয়া দাড়াইত, পুনরায় ঘরে যাইয়া স্থির থাকিতে পারিত না। তাহার 83 ዓ
