পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিকী স্বামীকে রক্ষা করিতে যে পরের সঙ্গে প্ৰতিদ্বন্দ্বিতা করিতে হয়, ইহা ত তাহার একদিনও মনে হয় নাই। হায়, ফুল্লারা যে দীন হীনা, তাহার দেহের শী সাংসারিক কষ্টে নিম্প্রভ হইয়া গিয়াছে-সে যে নিতান্ত গুণহীন, এই বরণীয়া উজ্জ্বল-রূপসীর সঙ্গে প্ৰতিপক্ষতা করিয়া তাহার নিজের স্বামীকে রাখিতে হইবে। ফুল্লারার বক্ষ ভাঙ্গিয়া যাইবার উপক্রম হইল । স্বামী ইহাকে স্বগুণে আকর্ষণ করিয়া আনিয়াছেন, এও কি প্ৰত্যয়যোগ্য কথা ! তাহা না হইলেই বা ইনি সে কথা বলিবেন কেন ? এরূপ রূপবতী, গুণবতী বড় ঘরের কন্যা কি এমন একটা মিথ্যা কথা বলিয়া ফেলিবেন ? বিষাদ ভাবিয়া কঁদে ফুল্লারা রূপসী । নয়নের জলেতে মলিন মুখ-শশী ৷ কঁাদিতে কঁাদিতে রামা করিল গমন । শীঘ্ৰগতি গোলাঘাটে দিল দরশন ॥ তখন অপরাহ্নে সূৰ্য্যদেব অস্তাচলচুড়াবলখী হইয়া আছেন। গোলাঘাট হইতে কালকেতু প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিবার পথে ফুল্লারাকে দেখিতে BDSS DBDBDBB BBB BDDD DBDSBDB DBBDBS BLDD BD DDD তাহার পর হইবে, এই মনে হইয় তাহার চক্ষে আবিরল জলধারা প্রবাহিত হইতে লাগিল। যেন শৈল ভেদ করিয়া নদীনীর ছুটিল। ফুল্পর এই দুঃখের কথা স্বামীকে কহিবে কোন মুখে ? লজ্জায় জিহুৱা আড় হইল । শিশু যেরূপ দারুণ আঘাত পাইয়া মায়ের নিকট কঁাদিতে থাকে, ফুল্লারা স্বামীর পার্শ্ববৰ্ত্তিনী হইয়া তেমনই কঁাদিতে লাগিল। ফুল্লারার এমন দুঃখ-বেগ কালকেতু কোন দিন দেখে নাই; ব্যাধ-বণু RV.