পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফুল্পরা সহিষ্ণুতার প্রতিমূৰ্ত্তি, এ সহিষ্ণুতার বঁাধ ভাঙ্গিল কিসে? বিস্মিত হইয়া কালকেতু জিজ্ঞাসা করিল, “তোমার শাশুড়ী ননদী নাই, সতিনী নাই, কা’র সঙ্গে দ্বন্দ্ব করিয়া এরূপ দুঃখ পাইয়াছ ?” ফুল্লারা কঁাদিয়া বলিল, “আমার ননদী। কি সতিনী নাই। বন্ধু হইলেণ্ড তুমি, শক্ৰ হইলেও তুমি। আজ আমার প্রতি বিধাতা বিমুখ হইয়াছেন। তুমি কাহার সুন্দরী কন্যা ঘরে লইয়া আসিয়াছ ? তোমার নিষ্পাপ চরিত্র, আজ হতে তুমি পাপে মন দিয়াছ, পিপড়ার পক্ষ মৃত্যুর জন্য হয়, তুমি কি এই কাৰ্য্যে-সুখী হইবে ? কলিঙ্গরাজার বড় কঠোর শাসন, তিনি শুনিলে এখনি তোমাকে হত্যা করিয়া আমার জাতি নষ্ট করিবেন ।” কালকেতু এইবার ক্রুদ্ধ হইল, সে ফুল্লারার এই মিথ্যা সন্দেহে অগ্নির মত জ্বলিয়া উঠিল। ক্ষুধায় পেট জলিয়া যাইতেছে, এই কি রহস্যের BBBD D S DB DDDSuuB BDBB DDD SS DDDDB BDBDS DBDDDBBBDB BDt DBBD লইয়া আসিব ? মিথ্যা কথা বলিলে এখনই চোয়াড়ে তোমার নাসিকাচ্ছেদ করিব।” ফুল্লর স্বামীৰু এই ক্ৰোধ দেখিয়া সাত্মনা লাভ করিল, অপরিচিত। সুন্দরী যে তাহাকে মিথ্যা কথা বলিয়া প্রতারণা করিয়াড়ে, তাকা অতি স্পষ্ট ভাবে বুঝিল। মনে ভাবিল সন্দেহ অমূলক প্ৰতিপন্ন করিবার জন্য যদি সত্যই আমার নাসিক ছেদন করিতে হয়, তাহাতে আনন্দ্বেন্ধ সহিত সম্মত আছি। কালকেতুর ক্ৰোধ দেখিয়া হৃষ্ট হইয়া ফুল্লারা বলিল, “চল গৃহে যাই, আমি তোমাকে সেই রূপসী কন্যাকে দেখাইব ।” কুঁড়ের সন্নিহিত হইয়া তাহারা দেখিল,-অস্তাচলচুড়াবলম্বী স্বর্ঘ্যের দিকে নিৰ্ণিমেষ দৃষ্টি স্থাপনপূর্বক মাণিক্যহার ও মালতী মালা-বিজড়িত ঘন মেঘ সদৃশ নিবিড় কুন্তলরাজি এলান্বিত করিয়া দেবী দাড়াইয়া, Sw©ቄ