পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झूझज्ञीं DB DBDuD DBDDD DDBBBBBDS BuDBDBD LED DBBDiD S SBDB DBBDSD বলিবেন তাহার গৃহের পক্কায় তিনি খাইবেন না,-স্বয়ং রাধিয়া খাইবেন । কুলশীলের বড়াই করিয়া সে তাহার বৈষয়িক বুদ্ধির প্রশংসা যথেষ্ট করিয়াছিল । তাহার প্রত্যেক কথায় সায় দিবার জন্য তাহার শ্যালক রামানন্দী তথায় উপস্থিত ছিল । কালকেতু তাহাকে কাজের লোক মনে করিয়া খুব খাতির করিল, এমন কি পাত্রের পদ তাহাকেই দিয়া ফেলিল। ফুল্লারা কিন্তু বলিয়াছিল। “মিন্সের প্রকৃতিটা ভাল বলিয়া বোধ হয় না।” কিন্তু যখন ভাড়ুদত্ত বুলান মণ্ডলকে হাত করিয়া কলিঙ্গের আদ্ধেক প্ৰজা ভাঙ্গাইয়া আনিল এবং উচ্চ নিরিখে জমি বিলি করিতে লাগিল, তখন ফুল্লারাসুন্দরী চুপ হইয়া গেল এবং কালকেতু ভাড়ার উপর অকাট্য বিশ্বাস স্থাপন করিলা । ক্রমেই যত সুপ্ৰতিষ্ঠিত হইতে লাগিল, ততই ভাড়ুর নিজামুৰ্ত্তি, যথাযথ-বৰ্ণে প্ৰকাশ পাইতে লাগিল । সে রাজধানীতে এরূপ অত্যাচার আরম্ভ করিতে লাগিল যে, প্ৰজাগণের দুঃখের পরিসীমা রহিল না,- তাহার রাজার নিকট আবেদন করিতে গেলে ভঁাড়ুদত্তের আদেশে দৌবারিকগণ প্ৰজাদিগকে অৰ্দ্ধচন্দ্ৰ প্ৰদানপূর্বক তাড়াইয়া দেয়। কোন ক্ৰমেই রাজার কৰ্ণে তাহদের দুঃখের কথা পৌছাইতে পারে না । একদিন সায়ংকালে কালকেতু উদ্যানে বেড়াইতেছে, এমন সময় শত শত প্ৰজা তাহার উদ্যানবাটী ঘিরিয়া ফেলিল। ভঁড়দত্ত তাড়িয়া যাইয়া রাজার নিকট তাহারা বিদ্রোহী প্ৰজা বলিয়া রটনা করিল এবং তাহারা তাহাকে হত্যা করিতে জড় হইয়াছে, নানা ছন্দে ও 文懿》