পৌরাণিকী তাহার কাটিতে পীত কৌষেয় বস্ত্ৰ, তাহা বুত্ব-খচিত পটুয়াতে আবদ্ধ। সে ধীর ও ধ্রুব পাদক্ষেপে সেই সভায় উপনীত হইলে সকলের মনে ODBLBBB BDBDDDB DiBuSuuLD DDDDDDSS DD BED DD BDDDB SBB DDBDB অসি নিষ্কাসনের উদূযোগ করিলেন। কালকেতুও রাজাকে যুদ্ধেৱ BB DBBBDB BBB DDDSDBuuDBSDHDt DBDBBBD DtDDDY রাজ্যাধিকারস্থ কিরাতনগরের প্রজা, আমি রাজদ্রোহী নহি, সুতরাং আপনার সহিত যুদ্ধ করিব না। আপনি এই দ্রাবিড়-রাজ্য অধিকার করুন, প্ৰজাদিগের উপর কোন অত্যাচার না হয়-ইহাই প্রার্থনা ।” তখন চতুৰ্দিকে সচিবগণ টিটকারী দিয়া উঠিল। ভীত হইয়া ব্যাধের পুত্র আত্মসমৰ্পণ করিতে আসিয়াছে, অশক্ত হইয়া সাধু সাজিয়াছে। এত সাধুত্ব থাকিলে আদেশ ভিন্ন সরকারের এতটা জায়গা অধিকার করিয়া প্ৰজা ভাগাইয়া আনিয়াছিল। কেন ? কালকেতু সচিবগণের প্রতি সন্ধুণনেত্ৰে তাকাইয়া রাজাবু প্ৰতি দৃষ্টি-বদ্ধ করিল। তখন রাজা বলিলেন, “তুমি আত্মসমৰ্পণ করিয়াছ এজন্য প্ৰাণদণ্ড দিলাম না, কিন্তু তুমি আজন্ম শৃঙ্খলিত হইয়া বন্দীশালে থাকিবে, এই আমার আদেশ ।” যমদূতের ন্যায় কয়েকটা পাইক আসিয়া কালকেতুর হস্তপদ লৌহনিগড়ে বদ্ধ করিল। তিনহাত প্ৰস্থ, দুইশত হস্ত দীর্ঘ একটা পাষাণের ঘর, তাহাতে হাঁটু গাড়িয়া বসিয়া ঢুকিতে হয়,-তথাপি মাথা ছাদে ঠেকে। সেই গৃহবরের একটিমাত্র ক্ষুদ্র দ্বার,-ভুষের ধুত্রে সেই ঘরখানি সৰ্ব্বদা আচ্ছন্ন থাকে। ইহারই নাম বন্দীশালা। কালকেতুকে পাইকগণ ইহার মধ্যে পুরিয়া প্ৰস্তরখণ্ড বুকে চাপাইয়া দিল । 总愈曾
