পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফুল্পীরা কালকেতু এই অবস্থায় চণ্ডীকে স্মরণ করিতে লাগিল। “আমার পশুহননের পাপের প্রায়শ্চিত্ত হইয়াছে । আমায় উদ্ধাধু কর, আমাকে ফুল্লারার সঙ্গে আনিয়া মিলাও । আমি এই শৃঙ্খল এখনই ভাঙ্গিতে পারি, এখনই কলিঙ্গরাজের পাইকগণকে হত্যা করিতে পারি, কিন্তু আমি আর অশান্তির সৃষ্টি করিয়া বসুন্ধরাকে রক্ত রঞ্জিত করিতে চাহি না, আমার দৈহিক বল তুমি গ্ৰহণ করা। আমাকে জগতের এই বিষম যন্ত্রণা হইতে রক্ষা কর । আমি ব্যাধের গৃহে জন্মগ্রহণ করিয়া দেখিয়াছি -কোন সুখ নাই । আমি রাজ্যেশ্বর হইয়া দেখিয়াছি-কোন সুখ নাই । এই আমার জীবন তোমার হস্তে সমৰ্পণ করিলাম, আমাদের দুইজনকে এ ভবক্লেশ হইতে মুক্তি প্ৰদান কর।” তখন কালকেতু বুঝিল সহসা অপূর্ব পদ্মগন্ধে বন্দীশালা আমোদিত --কাহার রূপ কোটী চন্দ্রের ন্যায় শীতলতা বিকীর্ণ করিয়া তাহার অঙ্গের জালা ঘুচাইল ? কিন্তু এ কি ! চণ্ডীদেবী কাহাকে ক্ৰোড়ে লইয়া আসিয়াছেন ? তঁাহাব মুখপঙ্কজে পার্থিব ক্লেশের শেষ চিহ্ন বিরাজিত, দুইটি কৃষ্ণ বক্রাক্ষিপুট নির্মীলিত। জন্মেত্ব তরে ফুল্লৱ চলিয়া গিয়াছে। তাহারই দেহ ক্ৰোড়ে লইয়। দেবী সমাগত । কালকেতু উঠিয়া বসিল । মত্ত হস্তীর বলে শৃঙ্খল ছিড়িয়া ফেলিল। মুষ্টির আঘাতে ছাদের কতকটা ভাঙ্গিয়া ফেলিল। সে মুক্ত আকাশের BLL S BBBD DBBBB DBDS DDDDS DDBSiDLD YBDLLS আমার বিরহে ফুল্লারা প্ৰাণ ত্যাগ করিয়াছে। ব্যাধি হইয়া যখন বনে বনে শিকার কারিতাম, তখন ছায়াবতী ফুল্পরা হইয়া আমার সঙ্গে সঙ্গে গ্লাকিত। যে দিন গৃহে খাইবার কিছু থাকিত না, তখন ছায়াৰতী রন্ধনশালে ফুল্লারারূপে অন্নপূর্ণার কৃপায় আমার অন্ন-হাড়ী পূর্ণ করিয়া 文够*