পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেহুলা তিন চার দিন পরে বেহুলার ভেলা আসিয়া কোনও ঘাটে লাগে ; তখন নানা খাদ্যদ্রব্য লইয়া গৃহস্থগণ আসিয়া তাহাকে আহারের জন্য অনুরোধ করেন ; বেহুলা স্নানান্তে সামান্য কিছু ফল খাইয়া, দর্শকগণের নিকট যুক্ত করে কঁাদিয প্রার্থনা করেন, “আপনার আশীৰ্ব্বাদ করুন, আমার স্বামীকে যেন বঁাচাইতে পারি।” স্বামী কোথায় ? ঈষৎ গলিত-মাংসাবৃত কঙ্কাল দেখিয়া সকলে অশ্রুবিগলিত চক্ষে বলেন, “আমরা আশীৰ্ব্বাদ করিতেছি, তোমার স্বামীর জীবন ফিরিয়া পাইবে ।” এই কথা বলিয়া তীহাদের গণ্ডও নয়ন-জলে ভাসিয়া যায় { ইহার মধ্যে একদিন-- SBS DDDBD BBBDB DJ0 gD BB SDD S দেখিয়া বেহুলা কঁদে পায় বড় শোক । ছাড়াইলে নাহি ছাড়ে মাংসেতে লুকায় । মরি হরি বেহুলার কি তবে উপায় ৷ অবিবৃত অশ্রু জল নিবারিতে মারি । নোয়াদার ঘাটে ভাসে বেহুলাসুন্দরী ॥” সেইখানে “পথের পথিক যত পথ বৈয়া যায় { বেহুলার রূপ দেখি ঘন ঘন চায় | ত্ৰিজগতমোহিনী কেন মড়া লৈয়া কোলে । কলার মান্দাসে ভাসে চেউর হিল্লোলে ॥” 8s