ভালবাসার অত্যাচার। ১৭ কতকগুলি ভালবাসার অত্যাচার বটে,কিন্তু অনেক গুলিই ৰাছ বলের অত্যাচার । যাহাহউক, মনুষ্যজীবন, ভাসবাসার অভ্যাচারে পরিপূর্ণ। চিরকাল মনুষ্য অত্যাচারপীড়িত। প্রথমাবস্থায় বাহুবলের অত্যাচার; অসভ্যজাতিদিগের মধ্যে যেই বলিষ্ঠ সেই পরপীড়ন করে । কালে এই অত্যাচার, রাক্তার অত্যাচার এবং অর্থের অত্যাচারে পরিণত হয় ; কোন সমাজে কখন একেবারে লুপ্ত হয় নাই । দ্বিতীরবস্থায়, ধৰ্ম্মের অত্যাচার ; তৃতীয়াবস্থায়, সামাজিক অত্যাচার; এবং সকল অবস্থাতেই ভালবাসার অভ্যাচার। এই চতুৰ্ব্বিধ পীড়নের মধ্যে, প্রণয়ের পীড়ন কাহারও অপেক্ষা হীনবল বা অল্পানিষ্টকারী নছে। বরং ইহা বলা যাইতে পারে, যে রাজা, সমাজ বা ধৰ্ম্মবেত্তা কেইষ্ট প্রণয়ীর অপেক্ষ বলবান নছেন, বা কেছ তেমন সদা সৰ্ব্বক্ষণ সকল কাজে আসি য়াই হস্তক্ষেপণ করেননা—সুতরাং প্রণয়ের পীড়ন যে সৰ্ব্বাপেক্ষ। अमिठेकांत्रौ झेश दलां शाझेरड भांtछ । श्रांद्र श्रमा अडाiफांद्रকারীকে নিবারণ করা যায়, অন্য অত্যাচারের সীমাeন্তাছে। কেন না অন্যান্য অত্যাচারকারীর বিরোধী হওয়া যায়। প্রজ, প্রজাপীড়ক রাজকে রাজ্যচ্যুত করে; কখনও মস্তকচুত করে। লোকপীড়ক সমাজকে পরিত্যাগ করা যায়। কিন্তু ধর্শ্বের পীড়নে এবং স্বেন্থের পীড়নে নিস্কৃতি নাই—কেন না ইহাদিগের दिइन्न।ो झडेरउ ७दूद्धिद्दे छत्मा न । इन्जिनाप्न बाबाखैौ अँझैात्र বাটি দেখিলে কখন কথন লাল ফেলিয়া থাকেন বটে,ক্তি কখন গোগুর সন্মুখে মাংসভোজনের ঔচিত বিচার করিতে ইচ্ছা করেন না—কেন না, জানেন, যে ইহলোকে যতই কষ্ট পান না কেন, বাবাজী পরলোকে গোলোক প্রাপ্ত হইবেন। মনুষ্য যে সকল অত্যাচারের অধীন, সে সকলের তিধিমূল
পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২৬
অবয়ব