সাংখ্যদর্শন। Sసి छश्रृं3झ्नं रुद्विग्नांtझन । अंf%क प्राद्रभू ब्रांषिtरन, cश यांशत्र “নিরীশ্বর সাংখ্যকেই” সাংখ্য বলিতেছি। পতঞ্জলি প্রণীত যোগশাস্ত্রকে সেশ্বর সাংখ্য বলিয়া থাকে। এ প্রবন্ধে তাহার . ¢कन रुथ माहे । সাংখ্য দর্শন অতি প্রাচীন হইলেও, বিশেষ প্রাচীন কোন সাংখ্য গ্রন্থ দেখা যায় না । সাংখ্য প্রবচনকে অনেকেই কপিল স্বত্র বলেন, কিন্তু তাস্থা কখনই কপিলগ্রণীত মহে। উহা যে বৌদ্ধ, ন্যায়, মীমাংসা প্রভৃতি দর্শনের প্রচারের পরে প্রণীত ছইয়াছিল, তাহায় প্রমাণ ঐ গ্রন্থমধ্যে আছে। ঐ সকল দর্শনের মত সাংখ্যপ্রবচমে খণ্ডন কয় দেখা যায়। তদ্ভিন্ন সাংখ্যকারিক, তত্ত্ব সমাস, ভোজবাৰ্ত্তিক, সাংখ্যসার, সাংখ্যপ্রদীপ, সাংখ্যতত্ত্ব প্রদীপ ইত্যাদি গ্রন্থ, এবং এই সকল গ্রন্থের ভাষ্য টকা প্রভৃতি বহুল গ্রন্থ অকেক্ষাকৃত অভিনব । কপিল, অর্থাৎ সাংখ্য দর্শনের প্রথম অধ্যাপকের যে মৃত, লতাই আমাদিগের আদরণীয় ও সমালোচ্য ; এবং যাহা কপিল সূত্র বলিয়া চলিত, তাহাই আমরা অবলম্বন করিয়া, অতি সংক্ষেপে সাংখ্য দর্শনেয় লন্থ উদেশ্য বুঝাইয়া দিবার যত্ন করিব। আমরা যাহা কিছু বলিতেছি, তাহাই যে সাংখ্যের মত, এমত বিবেচনা কেহ না করেন। যাহা কিছু বলিলে সাংখের মত ভাল করিয়া বুঝা যায়, আমরা তাহাই বলিব। কতক গুলি বিজ্ঞ লোকে বলেন, এ সংসার সুখের সংসার। আমরা মুখের জন্য এ পৃথিবীতে প্রেরিত কিছু দেখি, জীবের মুখের জন্য স্মৃষ্টি হইয়াছে। জীবের মুখ বিধান করিবার জন্যই স্বষ্টিকর্তী জীবকে স্বই করিয়াছেন। ऋडे छौtवब्र अषगार्थ रुट्टेिशtषा कउ cकोभंल, ८क नl cशशिtङ
- ग्न ?