হিন্দুধৰ্ম্মের নৈসর্গিক মূল। وموا শক্তির আলোচনা করিলে ইহাই সহজে বুঝা যায়, cय% जभएउ অপরিমিত সংখ্যক জীব রক্ষণীয় নহে—অতএব অপরিমিত জীবरुटि निक्श ! गागाना अशषान्न गाथामा वृश् िचाब्र ७क४ প্রাপণীয়। অতএব যিনি স্রষ্ট ও পাতা, তিনিও ইহা অবশ্য বিলক্ষণ জামেম। না জানিলে তিনি মনুষ্যাপেক্ষা অদূরদর্শী। কিন্তু তিনি কৌশলমর—জীবস্বজনপ্রণালী অপুৰ্ব্ব কৌশলসম্পন্ন, ইহার ভূরি ভূরি প্রমাণ আছে। যাহার এত কৌশল তিনি কখনও অদূরদর্শী হইতে পারেন মা। যদি তাহাকে অন্ধু রদর্শী বলিয়া স্বীকার কর, তাহ হইলে সেই সকল কৌশল যে চৈতন্যপ্রণীত একথা আর বলিতে পারিখে না, কেন না অদূরদর্শী চৈতন্য ইষ্টতে সেরূপ কৌশল অসম্ভব। তবে, বলিতে হইবে যে তিনি জানিয়া নিষ্ফল স্থষ্টিতে প্রবৃত্ত। দূরদর্শী চৈতন্য যে নিষ্ফল সৃষ্টিতে প্রবৃত্ত হইবেন, ষ্টহা সঙ্গত বোধ হয় না। কারণ নিষ্ফলতা বুদ্ধি বা প্রবৃত্তিয় লক্ষ্য হইতে পারে अ1 ! তএব ইহা সিদ্ধ, যিনি পালনকর্তা, অপরিমিত জীবহুষ্টি র্তাহার ক্রিয়! নহে। এজন্য পালনকর্তা হইতে পৃথক্ চৈতন্যকে স্থষ্টিকৰ্ত্ত বলিয়া কল্পনা করা অসঙ্গত নহে। ইহাতেও আপত্তি হইতে পারে, যে, স্রষ্টা ও পাতা পৃথকৃ স্বীকার করিলেও অবশ্য স্বীকার করিতে হইতেছে, যে স্রষ্টা নিফল স্বষ্টিতে প্রবৃত্ত : চৈতন্য নিষ্ফল কার্য্যে প্রবৃত্ত ੋਣ পারে না, এ আপত্তির মীমাংসা কই হইল ? সত্য কথা, কিন্তু বিবেচনা করিয়া দেখ যে,পাত হইতে স্রষ্টা যদি পৃথক্ হইলেন, তবে সৃষ্ট জীবের রক্ষা তাহার উদ্দেশ্য বলিয়। বিবেচনা করি. বার আর কারণ মাই। হুষ্টি তাঁহায় এক মাত্র অভিপ্রায় ; এবং
পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৯৬
অবয়ব