Gk OR প্ৰবন্ধসংগ্ৰহ কাব্যের সব প্রকার অলংকারের মধ্যে যে অলংকার সবচেয়ে সস্তা সেই অলংকার” অর্থাৎ অন্যপ্রাসও যে আমাদের মনে কাব্যের সাের সম্প্রচার করতে পারে, এ কথা মেনে নিলে বহন কবিতার রস উপভোগ করা আমাদের পক্ষে সহজ হয়ে আসে, কারণ এ বিষয়ে আমাদের মন অনেক ভুল আইডিয়ার বাধামন্ত হয়। ভালোকথা, ভাবেরও কি অন্যপ্রাস নেই ? সেই অনপ্রাসই কানের ভিতর দিয়ে মামে প্রবেশ করে না, যে অন্যপ্রাসের ভিতর অন্যভাষা নেই; যেমন সে সংগীত মানষের মনের দিয়োর খলতে পারে না, যে সংগীতের অন্তরে অনরণন নেই। অন্যপ্রাস সম্পবন্ধে এত কথা বললাম। এইজন্যে যে, আজকের দিনে যে-সব বাংলা গান মনের ভিতর গানগন্য করছে তারা সবই অনপ্রাসে প্রাণবন্ত। বাংলার পরনো কবিদের দটি পরনো গান রবীন্দ্রনাথ আমাদের নাতন করে শনিয়েছেন। বিদ্যাপতি কোন অতীত বর্ষার দিনে গেয়ে উঠেছিলেন ५4धै ७द्रा दाम: २ाइ उछाद्म কিন্তু তার পরেই তিনি যা বলেছেন তার ভিতর কাব্যরস এক ফোঁটাও নেই কুলিশ শত শত পাত মোদিত এ হচ্ছে সংস্কৃত কবিদের বধিগৎ । তাই ও কবিতা থেকে ঐ প্রথম দটি পদ বাদ দিলে বিদ্যাপতির বাদবাকি কথা কাব্য হত না। বরং সত্য কথা বলতে গেলে, “এ ভরা বােদর মাহ ভাদর শান্য মন্দির মোর’ এই কথা-কটিই সমগ্র কবিতাটিকে রােপ দিয়েছে, প্রাণ দিয়েছে। ভরা বােদর মাহ ভাদরের সরে যার কানে বেজেছে, সেই মহাতে সে অন্যভব করেছে যে “শান্য মন্দির মোর’। যে মহাতে আমরা শান্যতার রােপ প্রত্যক্ষ করি, সে মহতে যে ভাব আমাদের মনকে পেয়ে বসে তার নাম মন্তির আনন্দ। কাব্যজ আনন্দকেও আলংকারিকরা মন্তির আনন্দ বলেছেন। আলংকারিকদের এ কথা মিছে নয়। SR অপর কবিতাটি এই-- अख्क्रन भणा७न घन QN OMET-sfeer রিমিঝিমি শবদে বরিষে। °ढe : ६८८१ বিগলিত চীর অঙ্গে निन् श्वाथै भ८न्नव्र शद्रिक्ष ॥ এ কবিতা যাঁর কানে ও প্ৰাণে একসঙ্গে না বাজে তাঁর কাছে কবিতা সম্পবন্ধে বক্ততা ক’রে কোনো ফল নেই। আলংকারিকরা বলেন उम्रा दर्कावउन्ना किश्वा उम्रा र्यानउम्रा 5 किधर । विनान्न भान्न चन्ना ना°शठ१ भन्नः ॥ উক্ত কবিতা পদবিন্যাস মাত্র যাঁর মন হরণ করে, তিনিই যথাৰ্থ কাব্যরসিক। আর যাঁদের করে না, ভগবান তাঁদের মঙ্গল করবেন।
