পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈদিক যুগের নারী বৈদিক যুগে জাৰ্য্যলারীর সামাজিক অবস্থা ও পদমৰ্য্যাদা কিরূপ ছিল, তাহা ভাল করিয়া বুঝিতে হইলে স্ত্রীজাতি বুঝাইবার জন্ত যে শব্দ ব্যবহৃত হইত, তাহার বুৎপত্তি বিষয়ে আলোচনা করিবার ézग्नॉल्लन छोटछ् । অতি প্রাচীনকালের বেদের ভাষার মধ্যে যাহা প্রাচীনতম বলিয়। অনুমিত হয়, সেই ভাষায় স্ত্রীজাতির সাধারণ নাম ছিল "নারী” : এই নারী শব্দ নির” শব্দের স্ত্রীলিঙ্গের রূপ নয়। র্যাহারা বৈদিক ভাষার পববৰ্ত্তী সংস্কৃত ভাষায় হপণ্ডিত, তাহারা হয়ত একথ গুনিয়া বিক্ষিত হইতে পারেন । নর শব্দের স্ত্রীলিঙ্গে যে নারী হয় নাই তাহtয় প্রথম প্রমাণ এই যে, নর শব্দটি সুপ্রাচীন বেদসংহিতায় প্রচলিত নাই ; ঐ শব্দটি তৈত্তিরীয় সংহিতায়, শতপথব্রাহ্মপে ও অস্তান্ত বেদ-পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যেই পাওয়া যায় । ঋগ্বেদাদির অতি প্রাচীন ভাষায় বিবাহিত অবিবাহিত। অভেদে কেবল জাতিমাত্র বুঝাইবার জন্ত যেমন নারী নাম ছিল, তেমনি জাতি বুঝাইবার জন্ত স্ত্রী শব্দেরও প্রচলন ছিল। নারী ছিলেন পারিবারিক বিষয়ের নেত্রী ; তিনি ভোগবিলাসের রমণী বা কামিনী ছিলেন না। রমণী কামিনী প্রভৃতি অতি ঘৃণিত শব্দ বৈদিক যুগে স্বঃই হয় নাই । বৈদিক যুগে পত্নীর অর্থই ছিল যজ্ঞাদিতে অধিকারপ্রাপ্ত। জীয়া। কেবল যে এই অধিকারেরই ভুরি ভূরি দৃষ্টান্ত দেওয়া চলে, ठांशंझे नग्न ; नांद्रौ cय १र्षि झई८डन, भञ्जग्नकृब्रिजी इड्रे८उन ७ निरस्र স্বতন্ত্রভাবে দেবতাকে তৃপ্ত করিতে পারিতেন, ইহারও অনেক দৃষ্টান্ত छोप्टक्नु । প্রাচীন বৈদিক যুগে জাৰ্য্যনীয় পক্ষে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াও দোষের বলিয়া বিবেচিত হইত না । বৈদিক যুগে যে বাল্যবিবাহ ছিল না ও আর্য্যনারীর যে ইচ্ছামত অধিক বয়সে বিবাহ করিতে পারিতেন আর ইচ্ছা করিলে ब्रिकाश कूनांग्रैौ शांकिटल भांब्रिाउन, १८भ्रम ७ अर्षविप्न देशांद्र वह पृडेद्धि भांeग्न यां★ । - খাটী বৈদিক ভাষায় “বর” অর্থই হইল woper ; বয়স্ক পত্নী সংগ্ৰহ করিতে হইলেই যে পুরুষকে বর হইতে হয় তাহা বুঝাইয়া দিতে হুইবে না । বৈদিক যুগে বিধবার বিবাহের প্রথা প্রচলিত ছিল, কিন্তু এই বিবাহ দেবর অথবা পতির নিকট-দম্পর্কিত কোন ব্যক্তির সঙ্গে হুইত বলিয়া ধরিতে পারা যায়। বেদে ও বৈদিক সাহিত্যে ঋষিদের পরিবারিক জীবনের যতটুকু আভাষ পাওয়া যায়, তাহাতে একপত্নী-গ্ৰহণই সাধারণ ব্যবহারে अिधकृलिङ झिल ७ थोझर्न झिल दणिग्न भएन इग्न । बोझ कब्रिग्न| ধরিতে গেলে যেমন যাজ্ঞবন্ধ্যের দুইটি পত্নীর কথা পাওয়া যায়, সকল স্থলেই সেরূপ প্রমাণ পাওয়া না গেলেও কোন কোন স্থলে ঋষিদের যে বহু পত্নী থাকিত, তাহ পত্নীপধ্যায়ের বিশেষ বিশেষ নাম হইতে অনুমিত হয়। রাজার যে-পত্নী यथभ शूजवडौ श्ईrठन, cनई शृङ्गौब्र नांभ श्ड भश्रीि ; দ্বিতীয়া পত্নীর নাম হুইত পরিবৃত্তী ; তৃতীয়ার নাম হইত বাবাত ; চতুর্থার নাম ছিল পালাগলী । ইহা হইতে চারিটি পৰ্য্যস্ত বিবাহ বেশ বুঝিতে পারা গেল । স্ত্রী ব্যতীত পুরুষ অসম্পূর্ণ, আর স্ত্রী-পুরুষের সংযোগেই মনুষ্যত্বের পূর্ণতবিধান, ইহাই ছিল প্রাচীন কালের আদর্শ । কুমারী অবস্থায় নারী নিজে যাহা উপাঞ্জন করিতেন ও বিবাহের পর তিনি যে-সকল উপহার পাইতেন, তাহ সম্পূর্ণরূপে উপহার নিজের সম্পত্তি হইত ও তিনি সেই সম্পত্তি ঘথেচ্ছভাবে হস্তান্তঞ্জিত করিতে পারিতেন । নারীরা যখন মন্ত্ররচনা করিতে পারিতেন, তখন তাহাদের হশিক্ষার অভাব ছিল, একথা বল চলে না। নারীরা সকলেই যে নৃত্য ও গীত শিক্ষা কয়িতেন, ইহা ঋক্ ও অধৰ্ব্ববেদের অনেক সুক্ত হইতেই বুঝিতে পারা যায়। নারীর যেমন পেশস নামক কারুকার্যখচিত বস্ত্র পরিয়া নৃত্য করিয়া থাকেন, cनवठ्ठश्ङि ऎषा ¢ङग्रनिडांव नूडा कtब्रन बलिष्ठ शtश्रम ऍल्लिशिउ আছে । - বৈদিক যুগে পুত্র-কন্যাদের নিকট মাতার সম্মান বড় অধিক ছিল। মাতাকে বয়ঃপ্রাপ্ত পুত্রের অধীনে থাকিতে হইত, পরবত্তী যুগের শাস্ত্রকারদের এই নির্দেশ খাটি বৈদিক যুগে পাওয়া যায় না। তবে কোন পরিবারে বয়োজ্যেষ্ঠ পুরুষ না থাকিলে ভগিনীকে ভ্রাতার রক্ষণাধীনে থাকিতে হইত ; ভ্রাতা না থাকিলে “ভ্রাতৃব্যেরা"ও রক্ষণাবেক্ষণের ভার গ্রহণ করিতেন । s সত্য যুগের কথা হইলেও বৈদিক যুগে পতিতা ছিল। পতিতারা বিশ বা আধ্যশ্রেণীর লোকসাধারণের ভোগ্য ছিল বলিয় তাহাদের নাম হইয়াছিল “বিশ্বা’ । শব্দটির ব্যুৎপত্তির কথা বিস্তৃত হওয়াতে সংস্কৃত ভাষায় বৈদিক শব্দের ই-কার স্বলে এ-কার হইয়া গিয়াছিল। (বঙ্গলক্ষ্মী, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৫) ঐ বিজয়চন্দ্র মজুমদার কবি ইকবাল কৰি কিশোর ইকবাল শৈশবকালে শিয়ালকোটের বিদ্যালয়ে বহুমনীৰামণ্ডিত, প্রাচ্যগুশে গরীয়ান, প্রখ্যাতনামা শামসুল ওলামী সৈয়দ মীর হোসেন সাহেবের নিকট আরবী ও পাশী ভাষা শিক্ষা লাভ করিয়াছিলেন । সেকালে দেশ-বিদেশের কবিগণের সন্মিলনীতে পরম্পর কাব্যপ্রতিযোগিতার প্রথা ছিল। ইকবালের জন্মভূমি শিয়ালকোট প্রদেশ তাহার একটি অন্যতম কেম্র ছিল। এই কাব্য-প্রতিযোগিতা