তয় সংখ্যা ] कब्र गब्रकीब्र । भरमांविर् बिछांना कब्रिटरन, आt cकन इद्र ? कि করিয়া হয় ? পুরাতন মনোবিজ্ঞান বলিবে, মানুষের মনে কাস্তি-রস is aesthetic sentiment ) afotos, or Gio wifo-oo: আর্টের মূল। কাস্তি-রসই সৌন্দৰ্য্যস্থষ্টির ইচ্ছাকে উদ্যত করে। ইহার দ্বারা সৌন্দর্য্য-সৃষ্টির সকল ব্যাপার ব্যাখ্যা করা চলে স্না । মনে করুন, কোন শিল্পী একখানা ছবি অগকিলেন,--যখl, লিওনাদের্ণ দাভিঞ্চির “মোনা লিসা"। এই ছবিখানিতে শিল্পী হাসির এক বিশেষ রূপকে মুর্ত করিয়াছেন। কেন তিনি মোনা লিসার’ সেই হাসি না ফুটাইয়া মুখখানিকে গম্ভীর করিয়া আঁকিলেন না ? পুরাতন মনোবিজ্ঞান এ-সব প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারে না, বড় জোর মলে তখনকার পারিপার্থিক অবস্থা ও শিল্পীর তখনকার মনোভাবই শিল্পীকে এই বিশিষ্ট রূপ মূৰ্ত্ত করিতে বাধা করিয়াছে। তখন মাবার প্রশ্ন উঠে, শিল্পীয় তখনকার সে মনোভাবই বা কোথা #ইতে আসিল ? এ কথার জবাব পুরাতন মনোবিজ্ঞান দিতে পারে ম, কারণ পুরাতন মনোবিজ্ঞানের শুধু সংবিদ লইয়াই কারবার। মনের যে অংশ আমাদের জ্ঞানগোচর তাহাই সংবিদ ; কিন্তু এই #ংবিদষ্ট মনের সমস্তটা নয়। মনের বেশীর ভাগ অংশই আমাদের *গোচর এবং সেই অংশই প্রবলতর। এই অজ্ঞাত অংশ লইয়াই *FfrastāR (Psycho-analysis) *t; tā মনোবিকলন বলে, অসংখ্য, অতৃপ্ত কামনা মনের অজ্ঞান-প্রদেশে পরিতৃপ্তির জন্ত ছুটাছুটি করিতেছে। কিন্তু, সংসারে তাহাদের পরিতৃপ্তির কোনো পন্থাই নাই । সমাজ, সভ্যতা সে-সব কামনাকে জুনীতি-মূলক বলিয়া পরিহার করিয়াছে। সে-সব কামনা লোকসমাজে প্রকাশ করিতেও লজ্জা, এমন-কি নিজের মৰে উঠিলেও গ্লানি। এই জন্য মানুষের চৈতষ্ঠ সেইসকল কামনকে শিশুকাল হইতেই ভুলিয়া যাইবার চেষ্টা কয়ে । এই প্রক্রিয়াকে অবদমন ( repression ) বলা হয়। মানুষ কামনাগুলিকে ভুলিয়া যায় সন্দেহ নাই, কিন্তু ভূলিলেই যে তাহারা লুপ্ত হয়, তাহা নহে। তাহারা অজ্ঞানে খাকিয়া মানবের সমস্ত চিন্তা. সমস্ত উপহতি ( emotion ), সমস্ত ক্রিয়াকে নিয়মিত করে। তাহারা সৰ্ব্বদা পরিতৃপ্তি চায়, কিন্তু চৈতন্যের সজাগ প্রহরী (censor) তাহাদিগকে চৈতন্যের ক্ষেত্রে মোসিতে দেয় না। তখন তাহারা পাহারাওয়ালাকে ফাকি দিতে চেষ্টা করে। এই ফাকিতেই স্বপ্নের সৃষ্টি, মনোধিকারের জন্ম, এবং আর্টেরও উস্তব। * স্বপ্ন, মনোবিকার ও আর্টের জন্ম একই মনোবৃত্তি হইতে । স্বপ্নের সঙ্গে রূপকথা ও পুরাণের বিশেষ কোনো প্রভেদ নাই। প্রভেদ ঞিই মাত্র যে, স্বপ্ন ব্যক্তিগত, আর রূপকথা ও পুরাণ জাতিগত । একটা জাতির স্বপ্নকেই আমরা রূপকথা অথবা পুরাণ বলিতে পারি। একটা জাতির নিরুদ্ধ অজ্ঞাত কামনার ছদ্মবেশে পরিতৃপ্তিকেই কুঁজামরা রূপকথা অথবা পুরাণ বলি।
স্বপ্ন, মনোবিকার, ও আর্ট এই তিনই ব্যক্তিগত। কলি কাব্য অথবা নাটক লিখিলেন–নিজের দিব-স্বল্পকে মূৰ্ত্ত করিয়া তুলিলেন। হুতরাং কাব্য ও নাটককে কবির স্বল্প বলা যাইতে পারে। স্বপ্ন যেমন অজ্ঞাতসারে রূপ গ্রহণ করে, কাব্য ও নাটকও সেইরূপ জজ্ঞাতসারে রূপ গ্রহণ করে। তবে এ দুইয়ের প্রভেদ কোথায় ? স্বপ্নের রূপের মধ্যে কোনো সামঞ্জস্ত নাই, কিন্তু কাব্যের রূপের মধ্যে একটা সামঞ্জস্ত আছে। মনোবিকারেও স্বপ্নেয় মতো কোনো সামঞ্চস্ত নাই। বাহিরের লোকের কাছে সে একটা নিছক আবোলতোবোল মাত্র। এই হাৰমাই আর্টকে হার করে। স্বতরাং ဖွံ” . Փ Հաֆ օ কষ্টিপাথর – আট ও মনোবিকলন AASAASAASAASAA দেখা যাইতেছে, রূপের স্ব-ঘমাই (proportion) সৌন্দর্কে cottoto wol l total ‘art for art's sake"—as twort: উtহার রূপের স্ব ধমাকে মোটেই অস্বীকণর করিতে পারেন না क्र• लशैब्रांई दि७क यांहाँग्न कांब्रदांद्र मामाह मांझे, किड 4 कश् মনে রাখা দরকার যে, দর্শনে যেমন বিশুদ্ধ অদ্বৈতবাদ কেৰ grata stig ag, tsj-feestate 'art for art's sake একমাত্র হত্র নয়। তথাপি, সামঞ্জস্ত, সঙ্গতিই সোঁমার্য্যের গোড়া কথা । এই সামঞ্জস্ত অথবা সঙ্গতি না থাকিলে কোনো চিগুণ আর্টের কোঠায় পড়ে ন । এখন কথা উঠিতে পারে যে, সুধিন্যগু, সুসমঞ্জস কল্প হইলেই কি আর্ট হয় ? মনে করুন, একজন ঈডিপাস্-এৰণীর এক নগ্নচিত্র আঁকিলেন : প্রষ্ঠিরূপ ও ভাষার মধ্যে সঙ্গতি থাকিলে তাহা আর্ট হইবে না। যাহারা এরূপ বিশেষত্বযুক্ত দু’চারটি বাঙ গল্প বা উপস্তাস পড়িয়াছেন তাহারাই এ কথা স্বীকার করিবেন আর্টের লক্ষণই এই যে, যে-কামনা হইতে সে উদ্ভূত সে-কাম যথাসস্তব গুপ্ত থাকিবে । বলা বাহুল্য, এ কামনা অ-জ্ঞানে অবস্থিত আমাদের অজ্ঞাত কামনার ছদ্মবেশী পরিতৃপ্তিতেই আমরা ছ ( pleasure ) লাভ করি, এবং তাঁহাই স্বন্দর । মনের প্রতিবন্ধে ( resistance ) জনা কামনার নগ্ন পরিতৃপ্তিতে আমরা দুঃখ ( pain ) পাই, এবং তাঁহা কুৎসিৎ । আসল কথা, সংবিদে প্রহরীকে ফাকি না দিলে আর্ট আর্টই হইতে পারে না,-তখন তা গ্লানিকর ও পীড়াদায়ক হইয়া উঠে। কামনার রূপান্তরে ( transformation ) যেরূপে আর্টের উন্থ হয়, তাহার সহিত বৈঞ্চবদর্শনকখিত রতির মহাভাবে পরিণতি তুলনা চলে । যখন কোনো নগ্ন efতরূপ আমাদের কামঙ্গবে জাগাইয়া তুলে, তখন আর আর্টেয় কথা উঠিতে পারে না,-সেখা কাস্তিরসের পরিতৃপ্তি হয় না, কামেরই পরিতৃপ্তি হয় । এজ অশ্লীল সাহিতা আর্টের কোঠায় থাকে ততক্ষণ পৰ্য্যন্তই যতক্ষ্ম পর্যাস্ত কামভাবের উদ্রেকই তার মুখ্য উদেষ্ঠ ণ হয় । আজকাল বাঙলা মাসিক সাহিত্যে সাইকো-এ্যানালিসিসের না, যা চলিতেছে তা দেখিলে মনে হয়, অশিক্ষিতপটুত্ব আর যেখানে চলুক, বিজ্ঞানে চলে না । আtঞ্জকালকার নবীন সাহিত্যিকের দল ফুল-ফলের সঙ্গে সাঃে কোনো প্রভেদ নাই বুঝিয়াছেন। তাহদের লেখা পড়িলে ম হয়, মানুষ সজ্ঞানে কামোপহত হইয়াই ঘুরিয়া মরিতেছে মনোবিকলনের মতে মানুষের বহু চিন্তা, বহু ইচ্ছা অ-জ্ঞানের ঘে এষণা দ্বারা নিয়মিত হয়, সন্দেহ নাই । এবং ইহা মানসি fùrfwaè (psychical determinism ) • v*f* 1 **ft* cशौन इंध्झांशंग्रां बिग्नभिष्ठ झ्झेप्लश tश नकल क्रिस्ट, मकल ग्नि জ্ঞানের ক্ষেত্রেও যৌনতার দিকেই ধাবিত হইবে তা নয়। স্বতর পৌরুষ কামোন্মাদের (satyriasis b ও নারীয়-কামোন্মানে (nymphomania ) চিত্র আঁকিয়া যদি কেহ বলেন, ফ্রয়েছে মতে এই-ই আসল মানুষের চিত্র তবে সেই সত্যাম্বেষী মনোবিদ অপমানই করা হইবে। আধুনিক সাহিত্যে অজাচার (incest) খুষ প্রবল ভা.ে চলিতেছে। মনোবিকলনের মতে অজাচারের মূলে থাকে ঈডিপ এষণা। ইহা হইতেই অট্টাচারের উৎপত্তি ও পরিণতি দেখানে ছ সাহিত্যিকদের প্রচেষ্টা হইয়া থাকে, তবে বৈজ্ঞানিক জুড়ে খাতিরে ঈডিপাস-এষণার আক্ষঙ্গিক মনোবৃত্তিও দেখানো উচিৎ