পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8సిy সারে স্বভাৰ বাবু প্রস্তাব করেন, যে, সব কলেজের হষ্টেলের ভার সাক্ষাৎভাবে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহণ করুন। এই প্রস্তাব সৰ্ব্ববাদিসন্মত না হওয়ায় গৃহীত হর নাই। ইহাতে সরস্বতী পুজার কোন উল্লেখ নাই। অমৃতবাজার পত্রিকার রিপোট অনুসারে স্বভাষবাবু কেবল রামমোহন রায় হষ্টেলটিরই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাক্ষাৎ ভার লওয়ার প্রস্তাব করেন, ইহাতেও সরস্বতী পূজার কোন উল্লেখ নাই। এই প্রস্তাব দ্বারা সিটি কলেজের ব্রাহ্ম কর্তৃপক্ষকে লাঞ্ছিত করা হইবে বলিয়া শ্ৰীযুক্ত মৃণালকাস্তি বসু ইহার প্রতিবাদ করেন। আপোষ-কমিটির পক্ষ হইতে উভয় প্রস্তাবের কোনটি সিটি কলেজের কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরিত হইলে তাহাদের ইহাতে রাজী না হইবার কোন কারণ দেখিতেছি না। কারণ, প্রস্তাবটি যাহাই হউক, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলেগুন পরিবর্তন না করিলে, তাহ কাৰ্য্যে পরিণত করা যাইবে না ; এবং বিশ্ববিদ্যালয় কেন রেগুলেগুন বদলাইয় এমন কাজের ভার লইবে, যাহা করিবার মত আয়োজন তাহার নাই, তাহাও বুঝি না। যদি সব কলেজ-হুষ্টেলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ও হাতে দিতে বলা হয়, তাহা হইলে গবন্মেণ্ট কলেজ ও মিশনরী কলেজগুলি কি তাহাতে রাঙ্গী হইবে ? কানটি লীগ সম্প্রতি কাল্ট-লীগ, নামক একটি লীগ স্থাপনের ংবাদ প্রকাশিত হইয়াছে। ইহার উদ্যোগ আয়োজন অনেক আগে হইতেই চলিতেছিল। অনেক জমিদার এবং অম্ভ হোমরা-চোমরা ইহার সভ্য হইয়াছেন। এইরূপ একটি লীগের উপর আমাদের কোন আস্থা নাই । ইহার একটি কাজ হইবে, সাম্প্রদায়িক প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচনের সমর্থন । সকল সভ্য এবিষরে একমত নহেন, তাহাও লেখা হইয়াছে। এবিষয়ে যাহার সকল সভ্য একমত, এমন পুরাতন সভাসমিতি ভারতবর্ষে থাকিতে এই কাজটি করিবার জন্য একটা নূতন সমিতির আবশ্বক ছিল না। কাটী-লীগের জার-একটি সমর্থনীয় জিনিব প্রাদে eAMMeeeeA AeeMMAMeeMMAMMMAAMMMeMMMMMeeAMMMMMA AMAMeAeeMAMMMMAMMMMMAMMeMMMMMMAAAA [ २४* उर्श, २भं थe یا سیاسی است اما শিক ব্যবস্থাপক সভার ছুটি কামরার প্রস্তাব। কয়েক মাস পূৰ্ব্বে মহারাজা প্রদোৎকুমার ঠাকুর তাহার এক বক্তৃতায় এই প্রস্তাব করিয়াছিলেন। সমগ্র ভারতের জন্ত “অভিজাত বা সন্ত্রাস্ত”দের একটা ব্যবস্থাপক সভা আছে । তার নাম কেন্সিল অব ষ্টেট। ভারতীয় লেজিসলেটিব য়্যাসেমূীতে , গবন্মেন্টের ইচ্ছার বিরোধী যাহা কিছু করা হয়, কেন্সিল অব ষ্টেটের ধামাধরা লোকদের দ্বারা তাহা উলটাইয়া দিবার কাজটা সরকার করাইয়া থাকেন। প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভাতেও অনেকবার গবন্মেন্টের পরাজয় ঘটে। তাহাকে জয়ে পরিণত করিতে হইলে কৌনসিল অব ষ্টেটের মত এক-একটি প্রাদেশিক সভার প্রয়োজন আছে। কানুটি লীগ সরকারী অভিপ্রায়টা সিদ্ধ করিবার এই উপায় প্রস্তাব করিতেছেন। এরূপ লীগের প্রতি দেশহিতৈষী ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা থাকিতে পারে না । দেশী লোক ও ইংরেজের একযোগে ভারতবর্ষের হিত করিবেন, ইহা যদি কাটি-লীগের একটা উদেখা হয়, তাহ হইলে সেই হিতট যে কি, তাহা আগে হইতে বুঝা ভাল। দু-একজন স্বদেশবাসী বা ভারত প্রবাসী ইংরেজের কথা বলিতেছি না, কিন্তু সাধারণতঃ স্বদেশবাসী ও ভারতপ্রবাসী ইংরেজদের ভারতহিতৈষিতার মানে এই, যে, তাহারা অনির্দিষ্ট কাল ধরিয়া ভারতবর্ষের উপর প্রভুত্ব করিবেন, এবং ভারতকামধেন্থর দুধ সর ক্ষীর ননীটুকু ভোগ করিবেন । তাহাদের নিজের দেশে তাহীদের যেরূপ অধিকার ক্ষমতা সুবিধা সুযোগ আছে, আমাদের দেশেও আমরা সেইসব অধিকারআদি চাই। ইংরেজের প্রভূত্ব মুরুক্সিয়ানা ও শোষকত্ব থাকিতে তাহা কেমন করিয়া সম্ভব হইবে ? জমিদারদের নিজের কথা বলিবার আলাদা সভা আছে, মুসলমানদের সাম্প্রদায়িক স্বার্থ রক্ষার জন্য আলাদা লীগ আছে। সুতরাং তাহাদের জন্যও একটা আলাদা লীগের দরকার ছিল না। সাইমন কমিশনের সহিত সহযোগিতা করিবার জন্তও কতকগুলি লোক ও বঙ্গের ভারতসভা आंदइ, ५६९ ईनांना झज्जांक५औं अभिडिग्न छेडद रुहेरउटाइ ७ श्व। श्ब उ वा ५हेहेि कां,ि शैौष्णब्र जांगण