পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q> e AeA ASASAeAMeeAAA AAAASASASS *'s =*x.arNA سه په. অক্ষর তত্ত্ব অষ্টম অধ্যায়ে অক্ষর তত্ত্ব ব্যাখ্যাত হইয়াছে। নিম্নে সমগ্ৰ অংশই বিশ্লেষিত হইল । (*) তৃতীয় শ্লোকে বলা হইয়াছে ‘অক্ষরং ব্ৰহ্ম পরমম্ অর্থাৎ অক্ষরই পরম ব্ৰহ্ম । ৮৩

  • ক্ষর’ শব্দের অর্থ বিনাশশীল বা পরিবর্তনশীল যাহা ‘ক্ষর’ নহে তাহাই অক্ষর ; সুতরাং ‘অক্ষর’ অর্থ অধ্যয়,

অবিনাশী। (*) একাদশ শ্লোক ‘অক্ষর বিষয়ক । এই শ্লোকটি বুঝতে হইলে ইহার পূৰ্ব্বে তিনটি শ্লোকের বিষয়ও জানা আবশ্যক। শ্লোক তিনটি এই : “অভ্যাসরূপ যোগে যুক্ত হইয়া অনন্তগামী চিত্ত দ্বারা চিন্তা করিতে করিতে দিব্য পরম পুরুষকে ( পরমং পুরুষং দিব্যম্) লাভ করা যায়। ৮৮ অন্ধকারের পরপারে ( অবস্থিত ) আদিত্য বর্ণ, অচিন্ত্য রূপ, সকলের বিধাতা, অণু হইতে অণুতর জগতের প্রশাসিত, সেই পুরাতন কবিকে যে ব্যক্তি স্মরণ করেন, তিনি প্রয়াণকালে অবিচলিত চিত্তে ভক্তি দ্বারা এবং যোগবলে ক্রযুগল মধ্যে প্রাণকে সম্যকৃ রূপে আবিষ্ট করিয়া সেই দিব্য পরম পুরুষকে প্রাপ্ত হন ( পরম্ পুরুষম উপৈতি দিব্যম্)”। ৮৯, ১০ এই তিনটি শ্লোকে পরম্ পুরুষের কথা বলা হইল। বলা বাহুল্য যে পরম পুরুষ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর আর কেহ नई ! (*!) ইহার পরেই অক্ষর বিষয়ক শ্লোক। অনুবাদ এই— “বেদবিদগণ র্যাহাকে “অক্ষর’ ( অক্ষরম্) বলেন, বীতরাগ যতিগণ র্যাহাতে প্রবেশ করে, যাহাকে পাইবার ইচ্ছায় ( ব্রহ্মচারিগণ ) ব্ৰহ্মচৰ্য্য আচরণ করে, জামি তোমাকে সেই পদ বিষয়ে উপদেশ দিতেছি” । ৮১১ অষ্টম, নবম ও দশম শ্লোকে র্যাহার কথা বলা হইয়াছে, প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৫ SS SSAAASAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAAMMACAAA AAAA AAAAS AAAASS SSAAASAAA AAAASAAAAMSAM MAAMAMAMAMAMeMAMAAA AAASAAAS [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড একাদশ শ্লোকেও নিশ্চয়ই র্তাহার কথাই বলা হইল । পূৰ্ব্বে তিনটি শ্লোকে যাহাকে ‘পরম পুরুষ’ বলা হইয়াছে, এ শ্লোকে তাহাকেই বলা হইল “অক্ষর” । বেদবিদগণ কাহাকে ‘অক্ষর’ বলেন ? বীতরাগ যতিগণ তাহাতে প্রবেশ করেন ? ব্রহ্মচারিগণ কাহার জন্ত ব্রহ্মচৰ্য্য আচরণ করেন ? তিনি কে ? না, পরম পুরুষ, যাহা হইতে শ্রেষ্ঠতর কেহই নাই সেই পরমপুরুষই অক্ষর । (W) এই পরম পুরুষকে প্রাপ্ত হইবার একটি উপায় ধোগ ধারণ দ্বাদশ শ্লোকে এই যোগ ধারণার কথা বল: হইয়াছে । ইহার পরের শ্লোক এই ঃ– “ব্রহ্মবাচক ওম্ এই অক্ষরটি উচ্চারণ করিয়া আমাকে স্মরণ করিতে করিতে যে-ব্যক্তি দেহ ত্যাগ করে, সে পরম গতি লাভ করে” । ৮১৩ এ স্থলে বক্তা খ্ৰীকৃষ্ণ । তিনি পরমাত্ম রূপে পূৰ্ব্বোক্ত উপদেশ দিয়াছেন । সুতরাং ত্রয়োদশ শ্লোকে বলা হুইল যে, মৃত্যুর সময় যে ‘ওমৃ’ উচ্চারণ করিয়া পরমাত্মাকে স্মরণ করে, তাহার পরমাগতি লাভ হয়। একাদশ শ্লোকে ভগবান বলিয়াছিলেন যে, আমি ‘অক্ষর প্রাপ্তির উপায় বলিব। ইহার পরের দুই শ্লোকে পরমাত্মাকে লাভ করিবার উপায় বলা হইল। সুতরাং বুঝিতে হইবে পরমাত্মাই ‘অক্ষর’ । ● ইহার পরবর্তী তিনটি শ্লোক এই ৪ – যে অনন্তচিত্ত হইয়া আমাকে নিত্য স্মরণ করে, সেই নিত্য যুক্ত যোগীর পক্ষে আমি সুলভ। ৮১৪ মহাত্মগণ আমাকে প্রাপ্ত হইয়া পরম সিদ্ধি লাভ করে ; তাহারা আর দুঃখপূর্ণ অশাশ্বত জন্ম লাভ করে না। ৮১৫ ব্ৰহ্মলোক পৰ্য্যস্ত সমুদায় লোকই পুনরাবর্তন করে। হে কৌন্তেয় ! আমাকে প্রাপ্ত হইলে , আর পুনর্জন্ম হয় না । ৮১৬ একাদশ শ্লোকে র্যাহার নাম দেওয়া হইয়াছে ‘অক্ষর’ এই তিনটি শ্লোকে তাহাকেই প্রাপ্ত হইবার কথা বল{ इहेण । वैश्रिांप्क गाछ कब्रिtण श्रांब्र शूनष्धंत्र श्ब ना (৮১৪,১৫ ), তিনিই পরমাত্মা, পরম পুরুষ, তিনিই অক্ষর ।