পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] বমন-বিরেচনাদি প্রধান ভেবজে দেহ সম্যক্রপে দোষশূন্ত হইয়া পরিশুদ্ধ হয়, তাহ সংশোধনীয়, আর যে-সমুদয় ঔষধ শরীরে সঞ্চিত বাতাদিদোষের প্রভাব হানি করিয়া ব্যাধির উপশমন করে, তাহা मश्वंभन ॐवक्ष् बलिग्नां बि#िहे ह३ब्रांtइ । সকল প্রব্যের শক্তি ও প্রকৃতি কিছু এক প্রকারের হয় না। বিরেচক দ্রব্যগুলিরও যেগুলি প্রশস্ত, কুঙ্কত তাহাদের পরিচয়ে বলিতেছেন, মুল প্রধান বিরেচন ত্রব্যের মধ্যে অরুণ-বর্ণ ত্রিবৃন্মল প্রশস্ত। সেই প্রকার স্বৰূপ্রধান দ্রব্যের মধ্যে তিলকলোধু, ফলে হরীতকী, তৈলে এরও তৈল, স্বরসে-কারকেল্পপত্র এবং ক্ষীর-নির্ধ্যাসে शशांकौञ यनण् । कब्रक cरूपणमांज भूल नग्न-शांबठौग्र विक्रक দ্রব্যের মধ্যে ত্রিবৃতের প্রাধান্ত স্বীকার করিয়াছেন ; তবে অস্তত্র বালকের পক্ষে দৃদ্ধবিরেচন প্রস্ত চতুরঙ্গুল এবং বহু দোষ সংশোধন छना औण रिब्रक्रक श्र हौत्रीव्र मर्राप्•ाक्री प्ले५८शोगौ दलिग्नitइन । অরুণমূল বা খেত-রক্তাভ ত্রিবৃৎ খামা বা কৃষ্ণ ত্রিবৃৎ হইতে প্রশস্ত। এ শ্রেষ্ঠত্বের কারণ ইহা স্যামা অপেক্ষাও নির্দোষ এবং সে জন্তই ইহা শিশু, বৃদ্ধ, স্বকুমার ও যুদ্ধকোষ্ঠ ব্যক্তির পক্ষে হিতকর বলিয়। উক্ত হইয়াছে। কিন্তু স্যামা নুল তেউড়ী তীক্ষতার জন্ত অনেক সময় হৃদয় এবং কণ্ঠের শোষণ বা আকর্ষণের ভাব আনে। অত্যন্ত কুরকোষ্ঠ ব্যক্তির পক্ষে বা উদ্বরাদি রোগে বহু দোষ সংশোধন জস্ত ইহা উপযোগী হইবে। তেউড়ী মূল-কায়-মধুর, রস। ইহা রক্ষ ও বিপাকে কটু, বাতপিত্ত-প্রশমনী ও বায়ু-কোপনী বলিয়া উক্ত হইয়াছে। কিন্তু দ্রব্যাস্তুর সংযোগে ত্রিদোষেই প্রয়োগের উপদেশ পাওয়া যায়। স্বপ্রতে বায়ুর প্রাবল্যক্ষেত্রে সৈন্ধবলবণ, শুঠ চুর্ণ ও কাঞ্জিকের সহিত, পিত্তশাস্তি জন্ত ইক্ষুরস বা চিনির সহিত এবং কফজ রোগে গুলঞ্চ, নিমছাল ও ত্রিকলার কাধের সহিত মরিচচূর্ণ মিশ্ৰিত তেউড়ীমূল চূর্ণ ব্যবহারের উপদেশ আছে। (আয়ুৰ্ব্বিজ্ঞান, চৈত্র ১৩৩৪ ) অনন্ত যৌবন দেহস্থিত যন্ত্রখানি চলিতে চলিতে নানা প্রকার বিষ উৎপন্ন হয়। দেহের যথার্থ প্রয়োজন অনুযায়ী ইন্ধন যোগাইতে পারিলে এই বিৰ উৎপাদন বন্ধ করা যাইতে পারে। দেহমধ্যে বিষের ক্রিয় বন্ধ থাকিলে ঐ জীবনকালী রায় নিখিল-ভারত স্ত্রী-শিক্ষা-সম্মেলন Q○ দেহের ক্ষয় অতি সামান্ত মাত্রায় হইয়া থাকে ; তাহাতে জরা, বাৰ্দ্ধক্য আসিতে বিলম্ব হয় ও শক্তি অব্যাহত থাকে, ইহাই যৌবনের নামান্তর মাত্র। দেহের বিষ উৎপন্ন বন্ধ রাখা, তাহা নাশ করা বা নিষ্কাশিত করিয়া দেওয়ার শক্তিই যৌবন—অভাব, বাৰ্দ্ধক্য। যে যন্ত্রগুলি এই কাৰ্য্য কুচারুরূপে সম্পন্ন করে বিশেষ ভাবে তাহাদের যত্ন লওয়াই যৌবন রক্ষার বিশেষ অঙ্গ। যতক্ষণ উপযুক্ত ইন্ধন পূর্ণমাত্রায় পায় ততক্ষণ অগ্নি তাহার ধূম নাশ করিয়া অঙ্গীর না রাখিয়া ভষ্মে পরিণত করে এবং সেই অগ্নিরই শক্তি অধিক । দেহ-মন্ত্র চালিত করিতে হইলেও একই বিষয়ে লক্ষ্য রাখিতে হয়। जिलाङ्ग ( शकूठ) ७ किछ नौ (इक) cनरश्ङ्ग सिंव नां* कांtवंjब्र প্রধান যন্ত্র। যকৃৎ বিষ নাশ করে ও ক্ষার জাতীয় অপ্রয়োজনীয় रुख मूब क८ब्र प्रव१ वृह अerग्नांछनौग्न अझ जांउँौग्न रुख नूब्र कब्रिग्रां এমোনিয়া নামক ক্ষার দিয়া দেহ-মধ্যে উৎপন্ন বিষ নাশ করে । । ইহাদের কার্ঘ্য হইতে প্রতিবন্ধক দূর করিতে পারিলে বাৰ্দ্ধক্য ঠেলিয়া রাপা অসন্তক নহে। যকৃৎ ও বৃক্ককে যন্ত্রের সহিত তুলনা করা যাইতে পারে। অভিজ্ঞতা হইতে স্বচ্ছন্দ্রে বলা যাইতে পারে, যদি এই যন্ত্রগুলির উপর অতিরিক্ত চাপ দেওয়া না হয়, তাহা হইলে ইহারা স্বচ্ছদে ১৫০ বৎসর চলিতে পারে। কিন্তু মানুষ একটু স্বাদের লোভে নানা প্রকার ক্ষতিকর বস্তু চাপাইয়া দিয়া ইহাদের কার্ধ্যের ব্যাঘাত ঘটায়, এবং মৃত্যুর পথ পরিষ্কার করে। প্রকৃতির অমুকুল নিয়ম পালন, প্রকৃতির প্রয়োজনীয় আহার গ্রহণ, প্রকৃতির মধ্যে আপনার দেহখানি ঢালিয়া দেওয়া ইহাতেই জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করা যায়। ক্লাস্তির পর বিশ্রাম যৌবন অনিয়ন করে, পরিশ্রমের পর দেশভ্রমণ শক্তি দেয়, ক্ষুধার পর আহার যন্ত্রকে কৰ্ম্মক্ষম করে, রৌদ্র বায়ু শরীর সকল দৃঢ় করে, ইহাই যৌবনের পথ। মনের প্রফুল্লতা ऋग्न इशिष्ठ क८ब्र, *ांछि छौरुन नौर्ष क८ब्र-cर्षादन ब्रक्र कब्रिtऊ श्रल দেহের উপর কোন অত্যাচার করিতে নাই। আহারে, বিহারে, কৰ্ম্মে চিন্তায় স্মরণ রাখিতে হয়, এই মনুষ্য দেহই দেড় শত বৎসর কৰ্ম্মক্ষম থাকে। তাহার পরও স্বtহাদের যৌবনের প্রয়োজন, তাহারা তাহ পরপারে লাভ করিবে । ( স্বাস্থ্য-সমাচার, ফাল্গুন ১৩৩৪ ) নিখিল-ভারত স্ত্রী-শিক্ষা-সম্মেলন ঐ প্রভাত সান্যাল ভারতীয় নারী জাগরণের ইতিহাসের নূতন অধ্যায়ের স্বচনা হইয়াছে। বিভিন্ন দেশের নারী আজ ভোট ও রাষ্ট্রীয় **ि*ब शांएउद्र जड़ उग्रख्, किरू नांद्रीब्र कब्रम नॉर्थकडा যে আদর্শ মাতৃত্বে, আদর্শে গৃহিণীরূপে ও আদর্শ শিক্ষরিত্রী রূপে, ভারতীয় মহিলাগণ নারীপ্রগতির ইতিহাসে এই সত্য প্রতিষ্ঠা করিবার জন্ত চেষ্টিত হইয়াছেন। ভারতের নানা