পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭ম সংখ্যা ) । ऋग्नर नदांद जभांभद्र कब्रिग्रां ॐjशं८क मृण्ठांग्न पञांश्वांन कब्रिग्न লইয়া গিয়াছিলেন। যৌবনের প্রারম্ভে দৃঢ়-চিত্ত যজ্ঞেশ্বর কতবার মনে ভাবিয়াছে, তাহার মত অতুল ঐশ্বৰ্য আহরণ করিবে। দান ধ্যান করিবে, পাচজনকে প্রতিপালন করিবে -তাছাদের ভাঙ্গা সংসারকে পুনরায় দৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করিবে । বস্তুতঃ দুই সম্পূর্ণ বিভিন্ন পথের অসীম সম্পদশালীর রক্ত তাহার দেহে ছিল বলিয়া যজ্ঞেশ্বর মনে করিত, দুই পথের যে কোনটাতে চলা এবং আকাক্ষিত লক্ষ্যে পৌছান তার পক্ষে সহজ । যজ্ঞেশ্বরকে নিস্তব্ধ দেখিয়া সন্ন্যাসী বলিলেন,—“স্থির করিতে পারিতেছ না ? আচ্ছা, আমি তোমাকে সাহায্য করিতেছি ।” সন্ন্যাসী ধুনী জালিলেন। অন্ধকার রাত্রিতে ধুনীর অস্থির আলোয় তাহাকে অতি অদ্ভুত দেখাইতেছিল। বিশাল রক্তবর্ণ দেহে, রক্তচন্দনচর্চিত ললাটে প্রশস্ত মুখের উপর অগ্নির আলোক ভীষণ রমণীয়তার সৃষ্টি করিয়াছিল। এখানে কতকগুলি নরকপাল রহিয়াছে ; অল্প দূরে একটা মুক্তিযুর চতুষ্কোণ বেদীর উপরে একটি শব শায়িত আছে। অস্ত বে কোন সময় হইলে যজ্ঞেশ্বর ভয় পাইত। কিন্তু আজ তাহার সেদিকে দৃষ্টি দিবার অবসর ছিল কি না সন্দেহ । ধুনী হইতে এক মুষ্টি ছাই লইয়া সন্ন্যানী বলিলেন,— “থাইয়া ফেল ।” যজ্ঞেশ্বর বিনা দ্বিধার খাইয়া ফেলিল। তাংরি মনে হইল, এমন সুস্বাদু জিনিস সে কমই খাইয়াছে। সন্ন্যাসীর উপর তাহার বিশ্বাস দৃঢ়তর হইল । সে আশায় ॐ९कूझ श्ब्रां ऊँळेिण । কিন্তু এ কি ? সেই গাঢ় অন্ধকার যজ্ঞেশ্বরের চোখে ধীরে ধীরে স্নান হইয়া আসিতেছে। একটা দীপ্ত আলোর চারিদিক ধীরে ধীরে উদ্ভাসিত হইয়া উঠিল। সে-আলো সহ করিতে না পারিয়া যজ্ঞেশ্বর চোখ নত করিল। আলো দীপ্ত হইতে দীপ্ততর হইতে লাগিল ; সমস্ত ভুবন আচ্ছন্ন করিল। যজ্ঞেশ্বর চোখ তুলিল। আলোর দীপ্তিতে ব্ৰহ্মাও ব্যাপ্ত পরিব্যাপ্ত হইয়াছে। যজ্ঞেশ্বর দেখিল সমস্ত একাকার হইয়া গিয়াছে। আর কোন চিন্তা নাই ;—আর কোন ভাবনা নাই ; কিছুই নাই ; শুধু চরাচর পূর্ণ করিয়া এক শুভ্র অনিন্য তীব্র জ্যোতিঃ । যজ্ঞেশ্বর দৃঢ়স্বরে কহিল,-“ঠাকুর, এই আমার পথ । আমার মাতামহু এই পথে গিয়াছেন। আমিও এই .পথে যাইব ।” সন্ন্যাসী কহিলেন, “আর একটু অপেক্ষা কর।” তিনি পূর্বের মত আর এক মুষ্টি ভষ্ম লইয়া তাহাকে থাইতে দিলেন। যজ্ঞেশ্বরের মাথাটা কেমন করিয়া উঠিল । তাহার অত্যন্তু অস্বস্তি বোধ হইতে লাগিল। নদীর তীরের জোর হাওয়া বন্ধ হইয়া গিয়াছে। একটা মশাল লইয়া সে চলিয়াছে। খানিক দূরে গিয়া দেখিল, দেওয়াল । বিপরীত দিকে চলিল ; সে দিকেও দেওয়াল। মশালটা তুলিয়। উপর দিকে চাহিল। উজ্জল বহুমূল্য প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত স্বদ্বগু ছাদ হইতে আলোক রশ্মি প্রতিহত হইয়। ফিরিয়া আসিল। মশালটা হঠাৎ একদিকে ফিরাইতেই দেখিতে পাইল, অন্ধকারের বুক অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আলোকের খণ্ড তীব্র দু্যতিতে উদ্ভাসিত হইয়া উঠিতেছে। আর-একদিকে ফিরিতেই উজ্জল হরিদ্র বর্ণের উপর প্রতিফলিত কিরণ ঋক্ ঋক্ করিয়া উঠিল। ই ! এই বিশাল কুঠর অনন্ত ঐশ্বর্ঘ্যে ঠাসা । তাহার হাত হইতে মশালটা পড়িয়া লিবিয়া গেল। যজ্ঞেশ্বর একহাতে হীরার স্তুপ, জার-এক হাতে সুবৰ্ণরাশ আঁকড়াইয়। ধরিবার চেষ্টা করিয়া উন্মাদের মত বলিয়া উঠিল--এই আমি লইব । এই আমি লইব । ও সম্পদ আমি চাই না। এই সমস্তই আমি লইব ।” ( २ ) মাণিক কহিল, “যাই বল মা, দাদার সেদিন যাওয়াটা ঠিক হয় নাই। এত করিয়া বলিলাম, ‘দাদা ওসব তান্ত্রিকদের কাছে যাওয়াটা কিছু নয়”—তা দাদা ত’ কাহারও কথা শুনিবেন না।” যজ্ঞেশ্বরের মাত কহিলেন, “কি করিব বাবা ? जांभिहे कि कभ दांब्र१ कब्रिब्रांश् ि? झुःtथ कटहे निन ठ এক রকম কাটিয়া যাইতেছিল। কিন্তু ও ত’ কাহারও কথা শুনে ন-নহিলে ভাবনা কি ছিল, বল ? : ও