পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مہاب۔۔۔ب۔ سموم حمبر প্রযুক্ত অজিতকুমার চক্রবর্তীকে লিখিত পত্রাবলী । নাই। তাহার হেতুও আছে-যেমন "দাগুরায়ের পাঁচালী দাশরীয় ঠিক এক্লার নহে, যে সমাজ সেই পাঁচালী গুলিতেছে তাহার সঙ্গে যোগে এই পাঁচালী রচিত। এই জন্ত এই পাচাণীতে কেবল দাশরথীর একলার মনের কথা পাওয়া যায় না-ইহাতে একটি বিশেষ কালের ও বিশেষ মণ্ডলীর অনুরাগ বিরাগ শ্রদ্ধা বিশ্বাস রুচিবিকৃতি আপনি প্রকাশ পাইয়াছে।” সেইরূপ কথা-সাহিত্য স্বষ্টিতেও সমাজজীবনের সহিত সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ বৰ্ত্তমান। বাংলার সামাজিক বৈচিত্র্যের অপ্রতুলত-নিবন্ধনই বাংলা সাহিত্যে নুতন নূতন উপাদান স্বষ্টি হইতে বিলম্ব হয়। শরৎ-বাবু আমাকে বলিয়াছিলেন,*বাংলায় স্ত্রীশিক্ষার প্রসার নাই-সৈন্ত-সামন্ত নাই, অস্ত্রের ঝনঝন নাই, গুলিবারুদ নাই, বিদেশ-যাত্র নাই,বিমানবিহার নাই,অর্ণবপোত নাই। এ সব না থাকা সৰেও কি আমরা তেমন একটা কিছু স্বষ্টি করিতে পারি ?” বাস্তবিক প্রকৃতের অতি প্রাকৃত রূপ স্বষ্টি কল্পনার ক্ষমতান্তভুক্ত – ইহার বাহিরে আর কিছু | নহে। তাই জুলেভার্ণের মত Two Thousand Leagues Under Water forwl Round the Moon en T5zi কিছু লিখিতে গেলে তদপেক্ষ হাস্তাম্পদ আর কিছুই হইবে না। বাংলার আছে শুধু এক সমাজ- এই রক্ষণশীল সমাজ অবলম্বন করিয়া আর কত নূতন উপাদানের স্বটি করা যাইতে পারে? তাই এই যুগে যত গল্প সাহিত্য বিকাশ: পাচ্ছে-তার সবগুলিই যথার্থ বাস্তব কুষম নহে—কাগজের ফুলও আছে। তা সত্ত্বেও গল্প সাহিত্যের আতিশষ্য বঙ্গসাহিত্যের একটা শুভ লক্ষণ মনে করি। দশে মিলে ৰে জমি তৈরী করে যাচ্ছেন তার উপরে কাব্যের যথার্থ স্কুল ফুটবে।...গল্প-সাহিত্য হ’তে জাতির নব মনোভাবের পরিচয় পাওয়া যায়।...ইহার অস্তরে একটা নুতন আকাক্ষা ফুটে উঠছে। সে আকাঙ্ক হচ্ছে মুক্তির আকাঙ্গ । আমাদের জীবন চিরাগত আচার ও সংস্কার বদ্ধ। বাধাধরা আচার-বিচারের হাত হ’তে মুক্তি লাভের কল্পনাই এই নব-সাহিত্যের মূল কল্পনা।” (১৯) কেন না, বাংলার কথাসাহিত্যকে স্বাভাবিক ফুৰ্ত্তসম্পন্ন করিয়া সমৃদ্ধ করিতে হইলে বাঙ্গালীর জ্ঞান ও কৰ্ম্মের বৃত্ত আরও অধিকতর বদ্ধিত করিতে হইবে-সমাজ-বেষ্টন আরও বৃহত্তর করিয়া লইতে হইবে । নতুবা বিশ্বের সাহিত্য-সভায় একযোগে বসিতে বঙ্গজনের একটা বিশেষ রকমের দীনতা অনুভূত झहे८द । ১৯ প্রমথ চৌধুরী শ্রযুক্ত অজিতকুমার চক্রবত্তাঁকে লিখিত পত্রাবলী ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর Thomson House & Almora স্নেহাস্পদেষু তোমার চিঠি পাইরা বড় খুসি হইলাম। তোমরা ৰে ফুটি মধুকরের মত শান্তিনিকেতনের নীলাকাশ শত দলের প্রচ্ছন্ন মধুটুকু স্তন্ধ হইয়া আনলে উপভোগ কৱিণ্ডেছ ইহা অামার পক্ষে মুসংবাদ । তোমরা যেখানে যাত্রা করিতেছ তাহার পথ কাহাকেও দেখাইয়া দেওয়া চলে না। শাস্তিনিকেতনে আমি এত দিন ধরিয়া এত লোক জোটাইয়াছি—কত গ্রীষ্ম বর্ষ শরৎ এই মাঠের উপর দিয়া মৌন সন্ন্যাসীর মত চলিয়া গেছে,-কেবা তাহাদিগকে আহান করিয়াছে, প্রশ্ন করিয়াছে, কে বা এই দিগন্তপ্রসারিত আকাশের কেন্দ্রস্থলে দাড়াইয়া বিশ্বলোকের जहिज्र अस्त्रब्रोङ्काब्र मिश्रृंक्ल प्रशांश अष्ट्रख्य कम्लिएझ् ?