পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেখাঙ্গা-ভাঙ্গ, ১৩ঙ্গ 1 чь" отч, »м чч नों हद्देtर्ण७ ईशंब्र जtनक फेख्य हांन निकtछे जांब्र ८कांथांe দাই। যদি লক্ষ্মী পিছলে রাখিয়া যুদ্ধ করিতে হয় তাহা হইলে किडू अन्नविष, क्रूि भज cरून् तिक ब्रि अॉनिष्ठाझ् জামিলে নদীর যে-দিকে ইচ্ছা সৈন্ত ঝুঁথিতে পারা যায়। শঙ্ক আক্রমণ করিবে কি না তাহাও বিবেচনার কথা । ঞ্চেনি গষ্ঠীর উদ্দেশ্য না থাকিলে এত দিন তাহারা প্রচ্ছন্ন ভাবে ছিল কেন ? যুদ্ধে অগ্রসর না হইয়া যদি তাহার অঙ্গ দিকে গমন করে, রাজ্যের আর কোথায়ও প্রবেশ করে, তাহা হইলে ত রাজা ও সেনাপতি নিশ্চিন্ত হইয়া থাকিতে পারেন না, শিবির ভঙ্গ করিয়া শত্রুর পথ অবরোধ ফরিয়া যুদ্ধ করিতেই হইবে। অপর পক্ষে শত্ৰু-সেনাপতি রুদেলা অপর নায়কদিগের দহিত পরামর্শ করিতেছিলেন। আরাদ ত সাক্ষী গোপাল, কোন বুদ্ধি বড় একটা যোগাইত না। রুদেল বিবেচন৷ করিলেন তিনি যদি কোথাও শিবির রচনা করিয়া আক্রণের অপেক্ষা করেন তাঙ্গ হইলে তাহার ক্ষতি, কেন না, মারাদের জন্ত তিনি বলপূৰ্ব্বক রাজ্য গ্রহণ করিতে মাসিয়াছেন, যুদ্ধে বিলম্ব হ’লে তাঙ্গকে সকলে দুৰ্ব্বল মনে করিবে এবং রাজা শিশেরীর পক্ষ আরও বলবান হইয়া উঠিবে। রুদেল স্থির করিলেন, এখন নিশ্চেষ্ট হইয়া থাকিলে তাহারই ক্ষতি। যদি যুদ্ধ না করিয়া তিনি রাজ্যে প্রবেশ করেন অথবা বিশলাম নগরের অভিমুখে গমন করেন তাহা হইলে রাজা শিশেয়ার সৈন্ত তাহার পশ্চাতে থাকিবে, তাহার পর যদি তাহার পরাজয় হর sাহা হইলে তাহার সৈন্ত-নির্গমের পথ থাকিবে না। ফদেল আদেশ প্রচার করিলেন যে, তিনি রাজা শিশেরীকে মাক্রমণ করিবেন। সৈন্তেরা শুনিয়া আনন্দ প্রকাশ করিতে লাগিল । অপরাহ্নে একজন অশ্বারোহী আসিয়া উপস্থিত হইল । কয়েক জন অশ্বারোহী তাহাকে বধ করিতে যায় এমন সময় ল অস্ত্রশূন্ত হন্ত তুলিয়া ডাকিয়া কহিল,—তোমাদের সনাপতির কাছে আমাকে লইয়া চল, আমি তাহার ন্তে সাদ भांनिब्रांझिं । তাহাকে ধরিয়া রুমেলার সম্মুখে লইয়া গেল। চাহার নিজের ও অশ্বের সর্বাঙ্গ যুলায় ধূসরিত, উভয়ে রক্তাক্ত কলেবর। ফ্লজেলা দেখিয়া কছিলেন,-এ ব্যক্তি কে ? শক্রর চর ? তাছা হইলে ইহাকে বধ কর । अश्वां८ब्रांशै कश्णि,-5द्र हऐrण ७भन «धकांशं छांप्द আপনার কাছে আসিব কেন ? ধিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন তিনি আপনাদের জয় কামনা করেন । আমার কাছে আপনাদের কোন লোকের নামে পত্র আছে, এই দেখুন। সে ব্যক্তি একখানি পত্র বাহির করিয়া রুজেলার হাতে দিল । তাহার উপর লেখা রত্নবণিক উজাল। রুদেল। খুলিয়া পড়িলেন। পত্র ফারেজের লেখা। তিনি লিথিয়াছেন,-রাজকন্ত সাফিরা বিশলাম নগরে নাই, তাহাকে অন্যত্র লুকাইয়া রাখা হইয়াছে। যদি আপনাবা রাজকন্যাকে বন্দিনী করিতে পারেন তাঙ্গ হইলে আপনাদের কত লাভ তাগ বুঝিতেই পারিতেছেন। পঞ্চাশ জন যোদ্ধা হইলেই আপনাদের কার্য্যসিদ্ধি হইবে। আমি আপনাদের সঙ্গে বাইব। যদি আপনারা এই প্রস্তাবে সক্ষত হন তাহ হইলে পত্নবাচক মাপনাদিগকে পথ দেখাইয়া আনিবে । রুদেলা পত্রবাহককে একটু দূরে ডাকিয়া বলিলেন, রাজকন্ত কোথায় আছেন তুমি জান ? — তিনি বনের ভিতর রাজার মৃগয়াভবনে আছেন, আমি গিয়া দেখিয়া আসিয়াছি। —ফারেজের সঙ্গে কোথায় সাক্ষাৎ হইবে ? : —পথে যাইতে নগর হইতে কিছু দূরে। রুদেলা ভাবিয়া দেখিলেন ফারেজ তাহাকে বঞ্চনা করিবার চেষ্টা করেন নাই। পঞ্চাশ জন সৈনিক যদি শক্রহস্তে নিহত হয় তাহা হইলেও রুদেলার বিশেষ ক্ষতি হইবে না। কিন্তু রাজকণ্ঠ তাঙ্কাদের হস্তগত হুইলে বিন। যুদ্ধেই তাহাদের যথেষ্ট লাভ হইবে, রাজা শিশের রাজকন্যার মুক্তির জন্ত সন্ধি করিতে ব্যগ্র হইবেন, আরাদকে রাজ্যের কিয়দংশ ছাড়িয়াও দিতে পারেন। বিবেচনা করিয়া রুদেলা ফারেজের দূতকে কছিলেন,-তুমি এখন বিশ্রাম কর, রাত্রে তোমার সঙ্গে গৈন্ত যাইবে। রুদেলা স্বয়ং যাইতে পারেন না, কোন প্রধান সেনানায়ককেও পাঠাইতে পারেন না । একজন বিশ্বস্ত ও সাহসী দলপতিকে পঞ্চাশ জন সৈঙ্গের ভার দিলেন এবং