পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] নরওয়েতে পূর্ণগ্রাস সূৰ্য্যগ্রহণ দর্শন معميعخه عنهايه عنه بحيحيي अछ षग्नेौ हेङ)ांमि ८ष मशख यज्ञ यावशंब्र कब्रि, ठांश স্বর্ষ্যের নিয়মিত আহ্নিক গতির অনুকরণ মাত্র। চন্ত্রের গতিতে মাস স্থির হয়। স্বৰ্য্য যে সময়ে সমস্ত রবিমাৰ্গ ঘুরিয়া আসে তাহাকেই আমরা বৎসর বলি। অবস্থার বিপৰ্যয়ে মানুষের श्रृछि रुक्षन जस्त्र হইয়া পড়ে, তখন চন্দ্র স্বৰ্য্যরূপ শাশ্বত ঘটিক যন্ত্রের সাহায্যে পুনরায় ঘটনা পরম্পরার ধারাবাহিকতা ঠিক করিয়া লইতে হয়। স্বৰ্য্যগ্রহণের বর্তমান বৈজ্ঞানিক গুরুত্বের আরম্ভ ইংরেজী ১৮৫৯ সাল হইতে। এই বৎসর জাৰ্ম্মেণীর হাই ডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিদ্যার অধ্যাপক কির্শফ বর্ণচ্ছত্রের মূল তত্ত্ব আবিষ্কার করেন। যদিও বৈজ্ঞানিক জগতে এত বড় আবিষ্কার शूदशे कभ झझेब्रां८छ्, ठशांनि श्रघ्न কথার ইহার মূল তথ্য সাধারণ লোককে খুঝান তেমন কষ্টকর নয়। ইক্সংফু সকলেই দেখিরাছেন। অনেক সময় বৃষ্টির পর আকাশে স্বর্ঘ্যের বিপরীত দিকে নানা বর্ণে চিত্রিত ইন্দ্ৰধনু দেখা যায়। বহুকাল হইতেই জানা ছিল যে, যদি সাদ। স্বৰ্য্যালোককে ত্রিশির কাচের ফলকের ভিতর দিয়া দেখা যায়, তাহা হইলে উহ। ইন্দ্রধমুর মত विलिग्न ब्रt७ विछङ झ्झेब्रां श्रtफ़ । ১৬৮৭ খৃঃ অব্দে নিউটন দেখান যে এই সপ্তরঙে বিভক্ত স্বৰ্য্যরশ্মিকে বিপরীতভাবে কাচফলকের ভিতর দিয়া প্রবেশ করাইল আবার এই সাতরঙের আলো মিশিয়া সাদা জালে উৎপন্ন হয় মৃতরাং এই পরীক্ষণ হইতে প্রমাণ হয় যে, সাদা আলো বিবিধ বর্ণের আলোর সমবায়ে উৎপন্ন । নিউটনের এই আবিষ্কারের প্রায় এক শত বৎসর পর পর্যন্ত আলোকবিদ্যায় তেমন আর উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হয় নাই। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে ইয়ং, ফ্রেনেল প্রভৃতি পণ্ডি গণ পরীক্ষা প্রয়োগ সহযোগে প্রমাণ করেল ষে জালো আকাশে উৎপন্ন একপ্রকার তরঙ্গ । যেমন কোনও জলাশয়ে ঢিল মারিলে ঐ টিলকে কেন্দ্র করিয়া চারিদিকে বৃত্তাকার তরঙ্গ বিস্তৃত হইতে থাকে, তেমনি ২৯শে জুন, ১৯২৭ তারিখের পূর্ণ স্বৰ্য্যগ্রহণ কালে গৃহীত স্বধ্যকিরীটের (করোনার ) আলোকচিত্র। অধ্যাপক ভেগার্ড কর্তৃক গৃহীত। আকাশে কোথাও আলো জালিলে সেই আলোর তরঙ্গ চতুর্দিকে বেগে বিস্তৃত হইতে থাকে। এই তরঙ্গ আমাদের চক্ষুতে পড়িলে আলোকের জ্ঞান হয়। যন্ত্র সহযোগে এই তরঙ্গের দৈর্ঘ্য অর্থাৎ এক তরঙ্গের চুড়া হইতে অপর তরঙ্গের চূড়া পৰ্য্যন্ত দূরত্ব মাপা যাইতে পারে। কিন্তু এই দৈর্ঘ্য অঙ্কে প্রকাশ করিতে সাধারণ মাপ কোন কাজে আসে না, এক সেন্টিমিটরকে দশকোটি অংশে ভাগ করিতে হয়। পরীক্ষা দ্বারা দেখা গিয়াছে যে, লাল তরঙ্গের দৈর্ঘ্য এইরূপ মাপকাঠির ৭••• এর সমাল, সবুজ আলো প্রায়. ee ••, বেগুনী আলো প্রায় ৪• • • মাপকাটির সমান।