পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] ধ্রুবা > X: মাধবসেনা অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া রামগুপ্তকে দূরে ঠেলিয়া দিল, সে পড়িতে পড়িতে রহিয়া গেল। মাধবসেন। নবাগতকে বলিল, “আমি এখনও বলছি, ব্রাহ্মণ, আমি ८उांभाटनग्न गएव शांद ना । छूभि चांभाद्र श्रवणर्न করো না রুচিপতি। ব্রাহ্মণ হলেও তুমি আমার কাছে চণ্ডালের অধম ৷” রুচিপতি কিন্তু তাহার কথা শুনিল না, সে মাধবসেনার হাত ধরিয়া বলিল, “কেন বচন দিচ্ছ অঙ্গরে, নগদ রূপচাদ পাচ্চ, তাই ত ঘাচ্ছ ? রুচিপতির ধারে কারবার নেই। রাজপুত্র যদি দুই এক ঘা দেয়, তাহ’লে সেটা রাজসম্মান ব'লে মেনে নেওয়া উচিত।" মাধবসেনা বলিল, “তেমন ব্যবসা আমি করি না ব্রাহ্মণ, আমি আমার সমাজের মুখ্য, রাঙ্গস্বারে সন্মানিত । যদি তোমার রাজপুত্রের পৈশাচিক অত্যাচার সহ করবার জন্ত সামান্ত বারনারীর দরকার হয়, তাদের মুখ্যাকে ডেকে বল। দেখ কুমার, তুমি রাজপুত্র হলেও নটপল্লীর অযোগ্য । চেয়ে দেখ, তোমার ভয়ে সদা সঙ্গীতরবমুখরিত সহস্র দীপমালা স্বসজ্জিত রাজধানীর নটীপল্লী আজ অন্ধকারময়, নীরব। রামগুপ্ত, তুমি স্বরাপানে উন্মত্ত হ’লে পণ্ডতে পরিণত হও, সেইজন্তে আমাদের মধ্যে কেউ তোমার সংস্পর্শে আসতে চায় না । গত পূর্ণিমায় তোমার উদ্যানে গিয়াছিলেম, কিন্তু তোমার প্রসাদলব্ধ কষাঘাতের চিহ্ন এখনও আমার অঙ্গে রয়েছে। আমি কিছুতেই তোমার সঙ্গে যাব না।” স্বরাজড়িত কণ্ঠে রামগুপ্ত বলিল, “নিশ্চয় যাবি, ও-সব আমি বুঝি না। আমি আর কাউকে চাই না, কেবল তোকে চাই। তোকে যেতেই হবে।” রুচি—"নিশ্চয় হবে, কুমার রামগুপ্ত যখন বলছেন, তখন বাবা মাধব, তোমায় যেতেই হবে। তুমি মুখ্যাই হও, আর যাই হও, ব্ৰহ্মবাক্য বেদবাক্য । কেন মিছামিছি গোলমাল করছ, রখে চড়ে ব’ল । মাত্র এক দণ্ডের পখ, সেখানে গেলেই মেজাজ বদলে যাবে।” মাধবসেনা—“না ব্ৰাহ্মণ, আমি যাব না, আমার রাজপ্ৰসাদের প্রয়োজন নাই । রামগুপ্ত রাজপুত্র হতে পারেন, কিন্তু প্রজার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করবার তার অধিকার নাই। রাজমুদ্রাঙ্কিত আদেশ নিয়ে এস, যেখানে বলবে সেখানে যাব।” রুচি—“বাপ রামচন্দ্র, মাধবসেনা ষে বড় লম্বা লম্বা কথা বলছে।” রাম—“বলুক, চল রুচি, ওকে জোর করে টেনে নিয়ে शांझे ” ছুইজনে যখন বল প্রকাশ করিতে লাগিল, তখন উপায় না দেখিয়া মাধবসেনা চীৎকার করিতে আরম্ভ করিল, “ওরে তোরা কে কোথায় আছিল, আমাকে রক্ষা কর, কোথায় আছিল, ছুটে আয় " কিন্তু নটপল্পী তখন জনশূন্ত, দুরন্ত রামগুপ্তের রখ দেখিয়া রাজপথের লোকেরাও সরিয়া গিয়াছে, স্থতরাং মাধবসেনার চীৎকারে কেহই আসিল না। মাধবসেনা একাকিনী দুইজন পুরুষের সহিত যুদ্ধ করিয়া পারিল না। তাহারা যখন রথের নিকট লইয়া গিয়াছে, তখন দূরে মশালের আলো দেখা গেল, ভয়ে ক্লাচপতি স্থির হইয়া দাড়াইল । নগরের চারিজন সশস্ত্র প্রতীহারের সহিত মহাপ্রভৗহার কন্দ্রভূতি নটপল্লীতে প্রবেশ করিলেন। রুদ্রভূতি বৃক্ষ, তিনি মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্তের আবাল্যসহচর। বিস্তৃত উত্তরাপথের সর্বত্র রুদ্রভূতি সম্মানিত রাজপুরুষ, বুদ্ধৰয়সে জন্মভূমিতে ফিরিয়া তিনি মহানগর পাটলিপুজের নগররক্ষক বা মহাপ্ৰতীহার নিযুক্ত হইয়াছিলেন । একজন প্ৰতীহার নটপল্পীর মুখে আসিয়া বলিল, “প্ৰভু, এইখান থেকেই শব্দ আসছে।” দ্বিতীয় প্রতীহার রুচিপতির মুখের সম্মুখে মশাল তুলিয়া ধরিয়া বলিয়া উঠিল, “প্ৰভু এই ষে রুচিপতি । এই ব্রাহ্মণ কুলাঙ্গার যখন এখানে উপস্থিত তখন ষে গোলমাল হবে, তা আর আশ্চৰ্য্য কি ?” রুচিপতি বলিল, “সঙ্গে চন্দ্রের কলঙ্কের তোমাদের কুমার রামগুপ্তও ষে উপস্থিত ।” সহসা রামগুপ্তের হাত ছাড়াইয়া মাধবলেন রুদ্রভূতির পা জড়াইয়া ধরিল। সে বলিল, “মহাপ্ৰতীহার, च्षांधांच्च ब्रचक कक्रन । कूबांब्र ब्रांश्वसद्ध चांभाटनग्न छेशTांद्वन निटग्न निप्प्न, चाभाएनग्न फ़ैश्रव्र चबाइबिक अज्रााक्लोब्र করেন, সেইজন্তে কেউ তার সঙ্গে যেতে চায় না। গত মত