পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [७s* छां★, २घ्र १७ سورياسb BBBBBBBB BB DBBB BBB BBDDD BBBS DDB BBB BBB S BBBBD DDBB BBB BB স্বধৰ্ম্মে মরণও শ্রেয়ঃ পরাধৰ্ম্ম ভয়াবহ ।” শিক্ষামূলক বা নিজ প্রবৃত্তিমূলক স্বধৰ্ম্ম মানি তাহাতেই এই শ্লোকের স্বধৰ্ম্ম ও পরধর্শ্ব’ কথা লইয়া অনেক মতভেদ আছে। পূৰ্ব্ব অধ্যায়ে ধৰ্ম্ম কথার যে ব্যাখ্যা দিয়াছি এখানেও সেই অর্থই ধরিব। স্বধৰ্ম্ম মানে সামাজিক ধৰ্ম্ম বা আচার-ব্যবহার। পরধৰ্ম্ম মানে অন্য সমাজের আচার-ব্যবহার । মন্থন্সের সকল ইচ্ছাই যখন প্রকৃতির অধীন, তখন এ-কাজ করা উচিত ও-কাজ করা উচিত নহে—এ সকল কথার বাস্তবিক কোন মূল্যই নাই। আমি নিজ ধৰ্ম্মে থাকিব বা পরধৰ্ম্মে যাইব বাস্তবিক পক্ষে প্রকৃতিই তাহ নিৰ্দ্ধারণ করে—আমার নিজের তাহাতে কোন হাত নাই। ব্যক্তিগত মনের হিসাবে দেখিলেই উচিত-অনুচিত পাপপুণ্য ইত্যাদির কথা আসে। অতএব মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা মানিয়া লইয়াই শ্রীকৃষ্ণের এই কথার বিচার করিব। প্রত্যেক মন্থন্যেরই নিজ সমাজ রক্ষার একটা আগ্রহ আছে ; যাহার যে সামাজিক কাজ নির্দিষ্ট আছে সে সেই কাজ না করিলে সমাজবন্ধন নষ্ট হইবে । মেথর যদি বলে আমি পায়খানা পরিষ্কার করিব না, চাকরে যদি বলে আমি জল তুলিব না, তবে সমাজের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়। প্রত্যেক সমাজেরই নানাবিধ নির্দিষ্ট কৰ্ম্ম আছে ও আমাদের দেশে বিভিন্ন সামাজিক কৰ্ম্মের জাতিগত বিভাগ পুরাকাল হইতে প্রচলিত আছে। জাতি বংশানুক্রমিক चर्थीं९ छद्मणंड ; कांटखट्टे काईब्र विख्ठांगं छद्मशंउ झईल । এখন কথা উঠিবে আমি যদি আমার বংশগত কাজ ছাড়িয়া অল্প কৰ্ম্ম করি ও তত্ত্বারা উন্নতিসাধন করি, তবে তাহা না করিব কেন ? আমি মেথরের পুত্র হইয় যদি লেখাপড়া শিখিয়া ডেপুটি হই তবে তাহাতে দোষ কি । মেথরের কাজ অল্প লোকে করুক ; মেথরই বা চিরকাল কেন সামাজিক হীনতা স্বীকার করিবে ; শ্রীকৃষ্ণের উপদেশ-মত চলিলে মেথরের উন্নতি চিরকালের জন্য বন্ধ থাকিবে। সমাজকে যদি আরও বড় করিয়াদেখি তবে এক কাজের পরিবর্তে অপর কাজ করিলে সমাজবন্ধন নষ্ট হইবে এমন মনে করিবার কারণ নাই। মেথরের পরিবর্ভে ডেপুটি হইলে সামাজিক কাজই করিলাম। তবে বা দোষ কি ? ১৮ অধ্যায়ে ৪১ শ্লোক হইতে ৪৯ শ্লোকে শ্ৰীকৃষ্ণ নিজেই স্বধর্মের ব্যাখ্যা দিয়াছেন। যথা –“শম, দম, তপ, শৌচ ইত্যাদি কৰ্ম্ম ব্রাহ্মণের স্বভাবজ ; শৌৰ্য, তেজ, যুদ্ধ ইত্যাদি ক্ষত্রিয়ের স্বাভাবিক অর্থাৎ প্রকৃতিগত ধৰ্ম্ম। কৃষি, গোরক্ষণ ইত্যাদি বৈশ্বের স্বভাবধর্শ্ব ও পরিচর্য্যা শূত্রের স্বাভাবিক ধর্শ্ব। নিজ নিজ কৰ্ম্ম করিয়াও মন্থন্ত সিদ্ধিলাভ করিতে পারে। নিজ কর্ণের দ্বারাই মনুষ্য পরমাত্মার আর্চনা করিয়া সিদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। উত্তমরূপে অনুষ্ঠিত পরধৰ্ম্ম অপেক্ষা মন্দরূপে অনুষ্ঠিত স্বধৰ্ম্মাচুযায়ী কৰ্ম্ম শ্রেয়। কারণ স্বভাবনিয়ত কৰ্ম্ম করিলে ময়ূন্যের পাপ হয় না। স্বাভাবিক কৰ্ম্ম দোষযুক্ত মনে হইলেও ত্যাগ করা উচিত নহে কারণ যে, কৰ্ম্মই করিতে যাও না কেন তাঁহাতে কোন-না-কোন দোষ আছেই। অসক্ত বুদ্ধিতে কৰ্ম্ম করিলে নৈক্ষম সিদ্ধিলাভ হয় ।” পূৰ্ব্বে বলিয়াছি স্বধৰ্ম্ম মানে সমাজনির্দিষ্ট ধৰ্ম্ম, এখানে শ্ৰীকৃষ্ণ স্বধর্মের আর একটি ব্যাখ্যা দিলেন। স্বধৰ্ম্ম স্বভাবনিয়ত কৰ্ম্ম । স্বধৰ্ম্ম মানে দাড়াইল এই, যে-কৰ্ম্ম নিজ প্রবৃত্তির বিরোধী নহে এবং যাহা সমাজ দ্বারা অনুমোদিত। আমার প্রবৃত্তি যদি আমাকে খুন করিতে বলে তবে তাহ সমাজবিরুদ্ধ বলিয়া স্বধৰ্ম্ম হইবে না। পিতা মাতা ও আর পাচ জনে যদি আমাকে ডাক্তার হইতে বলেন ও আমার যদি ডাক্তার হইবার প্রবৃত্তি না থাকে তবে ডাক্তার হইবার চেষ্টা করা স্বধৰ্ম্ম হইবে না। আমার যদি চাকরি করিবার ইচ্ছা হয় ও লোকে যদি আমাকে চাকরি করার হীনতা দেখাইয়া কোন স্বাধীন কাজ করিতে বলে তাহী-স্থাইলেও চাকরিই আমার স্বধৰ্ম্ম । কারণ চাকরিও সমাজ-অম্বুমোদিত। এজন্তই ক্রোণাচাৰ্য্য ও বিশ্বামিত্রকে স্বধৰ্ম্মফ্রোহী বলা যাইতে পারে না । এই ব্যাখ্যা মানিলে স্বধৰ্ম্ম বংশগত একথা বলা চলে না। স্বধৰ্ম্ম নিজ প্রবৃত্তি ও সমাজগত । কেবল ব্ৰাহ্মণৰে লইয়াই সমাজ হয় না। চতুর্বর্ণ লইয়াই সমাজ । এজস্ত নিজ প্রবৃত্তিগত যে-কোন বর্ণের কম ই স্বধৰ্ম্ম । चैङ्कक अयन कथों द८णन नांदे cश्, जकज cचटबई चछांव