পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

おく。 ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMMAM M MAMMMAAA S AAAAAA مستی، ص: --سےمییہ হিসাবে গ্রহণ করিয়া ব্যবহার করিতে হয় । কিন্তু আমাদের সম্মুখে সৰ্ব্বদা যাহা স্থির থাকা চাই তাহা আমাদের আন্দোলনের আদর্শ। আমাদের লক্ষ্য সম্বন্ধে আমাদের স্বম্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত,—মধ্যপন্থীদের যে জিনিষ আমরা ঘৃণা করি, তাহ তাহদের আদর্শের অগভীরতা ।--- “আমাকে অনেকে ভূল বুঝিতে পারে। মনে হইতে পারে যে, আমি ভীতি উৎপাদকদের ( টেররিই ) মতই কাজ করিয়াছি। আমি ভীতি-উৎপাদক নই। উপরে যেরূপ কাৰ্য্যক্রম আলোচিত হইয়াছে আমি সেরূপ সংগ্ৰামময় কায্যক্রমের স্থির ধারণা পোষণ করি।--- “আমার বিশ্বাস, এই পথে ( ভীতি-উৎপাদনের স্বারা ) আমরা কিছু পাইব না। শুধু বোমা ছোড়ায় কিছু লাভ নাই, বরং কখনও কখনও ক্ষতি হয় ।” রফা-নিম্পত্তির সম্বন্ধে নওজোয়ান দল কোনও পথ ভাবিয়া স্থির করিতে পারে নাই। এই মৃত্যুপথিক যুবক তাহাদের অপেক্ষ স্থির চিন্তাশক্তির পরিচয় দিয়াছেন । রফা নওজোয়ানের স্বভাববিরোধী নয় ; তাই বলিয়া এই রফাই বিপ্লবের চূড়ান্ত মীমাংসা নয়। ফাঁসীর দিনকয় পূৰ্ব্বে শুকদেব মহাত্মা গান্ধীর নিকটে যে পত্র লেখেন তাহাতে বিপ্লবী নওজোয়ানের মনোভাব বেশ স্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে – “কংগ্রেস লাহোরের সঙ্কল্পে আবদ্ধ—পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ না-করা পয্যন্ত এই সংগ্রাম তাহারা সমানভাবে চালাইতে বাধ্য। সেই সঙ্কল্প অক্ষুণ্ণ থাকিতে এই রফানিম্পত্তি ও শান্তি শুধু সাময়িক ব্যাপার–আগামী সংগ্রামে অধিকতর শক্তি ব্যাপকতররূপে নিয়োজিত করিবার জন্তই ইহার প্রয়োজন । এই হিসাবেই শাস্তি ও রক্ষার প্রস্তাব কল্পনা করা ও সমর্থন করা যায় । “হিন্দুস্থান সোশালিষ্ট রিপাব্লিকান পার্টির নাম হইতেই প্রমাণ যে ভারতবর্ষে সাম্যবাদী সাধারণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই ইহার উদ্দেশু, মাঝামাঝি কিছু নহে । তাহাদের লক্ষ্যে ন-পৌছা পৰ্য্যস্ত ও আদর্শ উপলব্ধি না-হওয়া পৰ্য্যন্ত তাহার এই আন্দোলন চালাইবেই। কিন্তু সময়ের ও আবহাওয়ার পরিবর্তন হইলে তাহারা নিজেদের কার্য্যপদ্ধতিও পরিবর্তন করিবে । বিপ্লবীর আন্দোলন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করে । উহা কখনও খোল, কখনও গুপ্ত হয় ; কখনও শুধুমাত্র আন্দোলনমূলক, আবার কখনও জীবন-পণ কঠিন সংগ্রামরূপে দেখা দেয়। বৰ্ত্তমান অবস্থায় বিশেষ কোনও কারণ থাকিলেই বিপ্লববাদীগণ তাহাজের আন্দোলন বন্ধ রাখিতে পারে । আপনি তেমন কোনই স্পষ্ট কারণ নির্দেশ করিতে পারেন नाझे !” - 8 শুকদেব ও ভগৎ সিংহ রফ-নিপত্তির কথাকে যে চোখে দেখিয়াছেন করাচীর কংগ্রেস সে ভাবে তাহা গ্রহণ করে নাই । বিপ্লবীদের নিকটে রফার প্রয়োজন নিজেদের সংগঠনের জন্য, বিপ্লবের প্রচার বন্ধ রাখিবার জন্য নয়। বিশেষত, এই রফ ত স্বাধীনতার আন্দোলনে নিতাস্তুই একট। সাময়িক কথা। করাচীর কংগ্রেসপ্রতিনিধির এই রফাকে নিবিববাদে মানিয়া লইয়াছে— তাহার কারণ এই যে, এই রফ বাপুজীর রফা, অতএব অবশ্য-মাননীয় । ইহাকে বুদ্ধি দিয়া, যুক্তি দিয়া, হৃদয় দিয়া, বিবেক দিয়া গ্রহণ করিয়াছেন হয়ত মাত্র একজন-স্বয়ং বাপুজী । আর সকলেই ইহাতে কমবেশী অম্বধী, কিন্তু উপায় নাই। মানিতেই হইবে—ইহা বাপুজীর কাজ । তাই, করাটীর হরচন্দরায় নগরে প্রস্তাবে প্রস্তাবে অসামঞ্জস্ত, অথচ তাহার প্রতিবাদ নাই,–বিচারপ্রহসনে যাহার ফাসী হইল তাহার প্রশংসা অথচ তাহার অজানিত ও অপ্রমাণিত কৰ্ম্মের নিন্দা, ঐরূপ সমঅপরাধে দণ্ডিত বাঙালীদের নামোল্লেখে কাপণ্য, আধাসমাজভান্ত্রিক প্রস্তাবসমূহ অতি দ্রুত গ্রহণ করাচীর কংগ্রেসে কোনও কিছুতে আপত্তি নাই—কারণ, ংগ্রেসের চোখ এখন দেশের দিকে নয়, গোল টেবিলের দিকে । নওজোয়ানের শহর করাচীতে নওজোয়ানের হার इहेबां८छ्-कांद्रन, नerखांबांन् ७षनe छिद्ररबोबन थ* &श्१ করিতে পারে নাই । এখন পৰ্য্যন্তও তাহার স্থির চিম্ভার শক্তি বা কৰ্ম্মনিষ্ঠ গড়িয় উঠে নাই। " * =