পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড ब्रह्म भिक्षम्, विगृट्न विहन्, cनांन् निग्बलम्।, cगरॆ दॊ७ङ्गब्र बट्त्रं, गङ्ञथांब्रां जां★नहॉब्रl छैॉब्र दां# cनांटन, cग्न श्रृंब्रडी ॥ সোভিয়েট রাশিয়ার লোকশিক্ষা সম্বন্ধে আমার যা বক্তব্য সে আমি বলেচি, তা ছাড়া সেখানকার পলিটিক্স মুনফা-লোলুপদের লোভের দ্বারা কলুষিত নয় ব’লে রাশিয়ারাষ্ট্রের অন্তর্গত নানাবিধ প্রজা জাতিবর্ণ নির্বিশেষে সমান অধিকারের দ্বারা ও প্রকৃষ্ট শিক্ষার স্বযোগে সম্মানিত হয়েছে এ কথাটারও আলোচনা করেচি। আমি ব্রিটিশ ভারতের প্রজা ব’লেই এই দুটি ব্যাপার আমাকে এত গভীরভাবে আনন্দ দিয়েচে । এখন বোধ করি, একটি শেষ প্রশ্নের উত্তর আমাকে দিতে হবে। বলশেভিক অর্থনীতি সম্বন্ধে আমার মত কি, এ কথা অনেকে আমাকে জিজ্ঞাস ক’রে থাকেন। আমার ভয় এই ষে, আমরা চিরদিন শাস্ত্রশাসিত পাণ্ডাচালিত দেশ, বিদেশের আমদানি বচনকে একেবারেই বেদবাক্য ব'লে মেনে নেবার দিকেই আমাদের মুগ্ধ মনের ঝোক । গুরুমন্ত্রের মোহ থেকে সামলিয়ে নিয়ে আমাদের বলা দরকার যে, প্রয়োগের দ্বারাই মতের বিচার হতে পারে, এখনও পরীক্ষা শেষ হয়নি। যেকোনো মতবাদ মানুষ সম্বন্ধীয় তার প্রধান অঙ্গ হচ্চে মানবপ্রকৃতি । এই মানবপ্রকৃতির সঙ্গে তার সামঞ্জস্য কি পরিমাণে ঘটবে তার সিদ্ধান্ত হ’তে সময় লাগে । তত্ত্বটাকে সম্পূর্ণ গ্রহণ করবার পূৰ্ব্বে অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু তবু সে সম্বন্ধে আলোচনা করা চলে, কেবলুমাত্র লজিক নিয়ে বা অঙ্ক কবে নয়,—মানবপ্রকৃতিকে সামনে রেখে । মানুষের মধ্যে ছটে দিক আছে, একদিকে সে স্বতন্ত্র আর একদিকে সে সকলের সঙ্গে যুক্ত। এর একটাকে বাদ দিলে যেটা বাকী থাকে সেটা অবাস্তব । যখন কোনো একটা বোকে পড়ে মানুষ একদিকেই একান্ত উধাও হয়ে যায় এবং ওজন হারিয়ে নানাপ্রকার বিপদ ঘটাতে থাকে তখন পরামর্শদাতা এসে সঙ্কটটাকে সংক্ষেপ করতে ভানু, বলেন অন্ত দিকটাকে একেবারেই ছেটে দাও। ব্যক্তিস্বাতন্ত্র যখন উৎকট স্বার্থপরতায় পৌঁছিয়ে সমাজে নানাপ্রকার উৎপাত মথিত করে, তখন উপদেষ্ট বলেন, প্রবাসী—বৈশাখ, ఏలిలిLూ স্বার্থ থেকে স্ব-টাকে এক কোপে দাও উড়িয়ে তাহ’লেই সমস্ত ঠিক চলবে। তাতে হয়ত উৎপাত কমতে পারে কিন্তু চলা বন্ধ হওয়া অসম্ভব নয় ৷ লাগাম-ছেড়া ঘোড়া গাড়িটাকে খানায় ফেলবার জো করে,— 零 গুলি ক’রে মারলেই ধে তার পর থেকে গাড়িট স্থস্থ ভাবে চলবে এমন চিন্তা না ক’রে লাগামটা সম্বন্ধে চিস্তা করার দরকার হয়ে ওঠে । দেহে দেহে পৃথক ব’লেই মানুষ কাড়াকড়ি হানাহানি ক’রে থাকে, কিন্তু সব মানুষকে এক দড়িতে আষ্ট্রেপৃষ্ঠে বেঁধে সমস্ত পৃথিবীতে একটি মাত্র বিপুল কলেবর ঘটিয়ে তোলার প্রস্তাব বলগৰ্ব্বিত অর্থতাত্ত্বিক কোনো জার-এর মুখেই শোভা পায়। বিধাতার বিধিকে একেবারে সমূলে অতিদিষ্ট করবার চেষ্টায় যে পরিমাণে সাহস তার চেয়ে অধিক পরিমাণে মূঢ়তা দরকার করে। একদিন ভারতের সমাজটাই ছিল প্রধানত পল্লীসমাজ । এই রকম ঘনিষ্ঠ পল্লীসমাজে ব্যক্তিগত সম্পত্তির সঙ্গে সমাজগত সম্পত্তির সামঞ্জস্য ছিল । লোকমতের প্রভাব ছিল এমন যে, ধনী আপনার ধন সম্পূর্ণ আপন ভোগে লাগাতে অগৌরব বোধ করত। সমাজ তার কাছ থেকে আমুকুল্য স্বীকার করেছে ব’লেই তাকে কৃতার্থ করেছে—অর্থাৎ ইংরেজী ভাষায় যাকে চ্যারিটি বলে এর মধ্যে তা ছিল না। ধনীর স্থান ছিল সেখানেই যেখানে ছিল নিধন, সেই সমাজে আপন স্থান-মৰ্য্যাদা রক্ষা করতে গেলে ধনীকে নানা পরোক্ষ আকারে বড় অঙ্কের খাজনা দিতে হ’ত। গ্রামে বিশুদ্ধ জল, বৈদ্যু পণ্ডিত, দেবালয়, যাত্রা, গান, কথা, পথঘাট সমস্তই রক্ষিত হ’ত গ্রামের ব্যক্তিগত অর্থের সমাজমুখীন প্রবাহ থেকে, রাজকর থেকে নয়। এর মধ্যে স্বেচ্ছা এবং সমাজের ইচ্ছা দুই মিলতে পেরেচে। যেহেতু এই আদানপ্রদান রাষ্ট্ৰীয় যন্ত্ৰযোগে নয়, পরন্ত মানুষের ইচ্ছাবাহিত, সেইজন্তে এর মধ্যে ধৰ্ম্মসাধনার ক্রিয়া চলত, অর্থাৎ এতে কেবলমাত্র আইনের চালনায় বাহ ফল ফলত না, অন্তরের দিকে ব্যক্তিগত উৎকর্ষ সাধন হত। ७lहे बाख्ग्रिंठ छे९कईहे भांनवणभांद्दछब्र नृशंग्रेौ कनाांशंभग्न <थांबंयांन चांख्वंम्र ।