পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

I & I খুঁজতে ষারে হয় না কোথাও চোখ যেন তার দেখে, সদাই যে রয় কাছে তারি পরশ যেন ঠেকে । নিত্য যাহার থাকি কোলে, তা’রেই যেন যাই গে বলে এই জীবনে ধন্ত হ’লেম তোমায় ভালবেসে । বৃক্ষরোপণ ও প্রগ্রাউংসর্গ। কবির অভিভাষণ ও তিনটি কবিতাপাঠ । “আমাদের শান্তিনিকেতন’ গান । অতঃপর সকলে জলযোগ করিবার পর অনুষ্ঠান সমাপ্ত छ्ग्न । ( রবীন্দ্রনাথের অভিভাষণ ) নিজের সত্য পরিচয় পাওয়া সহজ নয়। জীবনের ৰুিত্র অভিজ্ঞতার ভিতরকার মূল ঐক্যস্বত্রটি ধর পড়তে চায় না। বিধাতা যদি আমার আয়ু দীর্ঘ ন৷ করতেন, সত্তর বৎসরে পৌছবার অবকাশ না দিতেন, তাহলে নিজের সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা করবার অবকাশ পেতাম না। নানাখানা ক’রে নিজেকে দেখেছি, নানা কাজে প্রবর্তিত করেছি, ক্ষণে ক্ষণে তাতে আপনার ভিজ্ঞান আপনার কাছে বিক্ষিপ্ত হয়েছে । জীবনের G দীর্ঘ চক্রপথ প্রদক্ষিণ করতে করতে বিদায়কালে জাজ সেই চক্রকে সমগ্ররূপে যখন দেখতে পেলাম, তখন একটা কথা বুঝতে পেরেছি যে, একটিমাত্র পরিচয় আমার আছে, সে আর কিছুই নয়, জামি কৰি মাত্র । আমার চিত্ত নানাকর্ণের উপলক্ষ্যে ক্ষণে ক্ষণে নানাজনের গোচর হয়েচে । তাতে আমার পরিচয়ের সমগ্রতা নেই। আমি •पटसृञांनैौ लांज्ञखांनौ ७क ब cनजी नई-uकलिन चांभि বলেছিলাম, “আমি চাইনে হ’তে নববঙ্গে নবযুগের চালক” । সে কথা সত্য বলেছিলাম। গুস্ত্র নিরঞ্জনের ধাৱা দূত উাৱা পৃথিবীর পাপক্ষালন করেন, মানবকে निर्विण मिब्रॉभन्न कलTां*ज८ड ●धबर्सिङ कदब्रन, ॐांब्रां জামায় পূজ্য, তাদের আসনের কাছে আমার জাসন পড়েনি। কিন্তু সেই এক গুঞ্জ জ্যোতি যখন বহুবিচিত্র হন, তখন তিনি নানাবর্ণের আলোকরশ্মিতে আপনাকে বিচ্ছুরিত করেন, বিশ্বকে রঞ্জিত করেন ; আমি সেই বিচিত্রের দূত। আমরা নাচি, নাচাই, হালি, হাসাই, গান করি, ছবি অশকি, যে জাৰিঃ বিশ্বপ্রকাশের चद्देश्छूक चांनान्न चशैब्र, चाभब्रां ॐीब्रि मूड । बिक्रिटजब्र লীলাৰে অস্তরে গ্রহণ করে তাকে বাইরে লীলান্বিত করা – এই আমার কাজ। মানৰকে গম্যস্থানে চালাবার দাবী রাখিনে, পথিকদের চলার সঙ্গে চলার কাজ আমার। পথের দুইধারে ষে ছায়, যে সবুজের ঐশ্বৰ্য্য, যে ফুল পাতা, ষে পাখীর গান, সেই রসের রসদে জোগান দিতেই আমরা আছি । যে-বিচিত্র বছ হয়ে খেলে বেড়ান দিকে দিকে স্বরে গানে নৃত্যে চিত্রে, বর্ণে বর্ণে, রূপে রূপে, স্থখছুঃখের আঘাতে-সংঘাতে, ভালোমন্দের বন্দ্ৰে—ৰ্তার বিচিত্র রসের বাহনের কাজ অামি গ্রহণ করেছি, তার রঙ্গশালার বিচিত্র রূপকগুলিকে সাজিয়ে তোলবার ভার পড়েছে আমার উপর, এইই আমার একমাত্র পরিচয় । অন্ত বিশেষণও লোকে আমাকে দিয়েছেন ; কেউ বলেছেন, তত্ত্বজ্ঞানী, কেউ আমাকে ইস্কুল-মাষ্টারের পদে বসিয়েছেন । কিন্তু বাল্যকাল থেকেই কেবল মাত্র খেলার ঝেণকেই ইস্কুলমাষ্টারকে এড়িয়ে এসেছি—মাষ্টারী পদটাও আমার নয়। বাল্যে নানা স্বরের ছিদ্ৰৰূরা বাশি হাতে যখন পথে বেরলুম তখন তোরবেলায় অস্পষ্ট্রর মধ্যে স্পষ্ট ফুটে উঠতে চাচ্ছিল, সেইদিনের কথা মনে পড়ে। সেই অন্ধকারের সঙ্গে আলোর প্রথম শুভদৃষ্টি ; প্রভাতের বাণীবন্যা সেদিন আমার মনে তার প্রথম বাধ ভেঙেছিল । দোল লেগেছিল চিত্তসরোবরে, ভালো করে বুঝি বা না বুঝি, বলতে পারি বা না পারি, সেই বাণীর আঘাতে বাণীই জেগেছে। বিশ্বে বিচিত্রের লীলায় নানা জ্বরে कर्षण ह८ब ॐ८छ निधिरलग्न ठिड, डांग्नि ऊब्रzण बांज८कब्र छिंख छॐण झ८ब्बहिण, प्रां८ख उठांब्र दिब्रांय নেই। সত্তর বৎসর পূর্ণ হ’ল, আজো এ চপলতার জন্ত