পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা 3, . নিজের কাছে রাখিলেন ; রাঠোর শমলের আপত্তি আগ্রাফ হুইল । ইহাৱা কুণমলের বিরুদ্ধে নানা কথা बजिश्ा बह्लिाभाङ्ग गरब्बश् चाङ्ग७ बडिष्ण विश्वा नििश । মহারাণা কুম্ভের মাতা সৌভাগ্য দেবীর ভারমলী নামে এৰু দাসী ছিল ; বৃদ্ধ রশমল উছার সহিত প্রণয়াসক্ত ছিলেন । রণমল একদিন মদের নেশায় কোন কথার উপর প্রেয়সীকে বলিয়া ফেলিলেন,“চিতোরে যদি কেহ থাকিতে চায় [ অর্থাৎ সৌভাগ্য দেবী ] তোর দাসী হইয়া থাকিতে হুইবে ।" রাঠোরেরা তাহাকে হত্যা করিবার জঙ্গ ষড়যন্ত্র করিতেছে ভাবিয়া রাণ। কুম্ভ রাও চুডাকে শীঘ্র চিতোরে জানিবার জন্ত দূত পাঠাইলেন। এক দিন রাত্রে সঙ্কেত অতুসারে ভারমলী বৃদ্ধ প্রেমিককে খুব মদ খাওয়াইয়া পাগড়ীর দ্বারা খাটের সহিত শক্ত করিয়া বাধিয়া রাখিল । মছপা পবার কয়েকজন গুপঘাতকের সহিত প্রবেশ করিয়া কার্যা শেষ করিল । কথিত আছে, তলবারের প্রথম চোট লাগিতে ষ্ট রণমল পাটমৃদ্ধ খাড়া শ্লষ্টয়া ‘কাটার’ দ্বার দু-তিন জনকে বধ করিয়াছিলেন । ১৪৩৮ খৃষ্টাকে, অর্থাৎ মালব-বিজয়ের একটু পরে, এই ঘটনা সংঘটিত হয় । অল্পমান ১৪৪৯ খৃষ্টাব্দে মহারাণা ভাড়াবতী অর্থাৎ বর্তমান কোটা ও বুদী রাজা আক্রমণ করেন । হাড়াবতী বস্থ হুগে সুরক্ষিত এবং হাড়গ বংশী রাজপুতের অসাধারণ বীর ; এই জন্ত মহারাণা দীর্ঘকাল যুদ্ধের পর তাহাদিগকে করদ’ঞ্জ করিয়াছিলেন বলিয়া বোধ হয় । তিনি যে “হেলায়” বুদিী ও মাগুলগণ্ড জয় করিতে পারেন নাই ইহা বলা বাহুল্য । হাডা-সামস্তগণ মহারাণা মোকলের মৃত্যুর পর স্বাধীন হইয়াছিলেন ; তাহাদিগকে পুনরায় স্ববশে জানিবার জন্ত কুম্ভ এ অভিযান করিয়াছিলেন । মালব-রাজ মাহমুদ শাহু রাজপুতের উদারতা ও সদাশয়তা ভুলিয়া ১৪৪৩ খৃষ্টাকো মহারাণার রাজ্য আাক্রমণ করেন । u محمد مد مہمہ-یخ - s s مے. নিক্তের

  • छिछ1 cम*बरमक छूर्ण विशभई हाम्नांशtौ६ cइजब्रों छल्लोथान् कब्रबोचिथाम्न छ जब्रख्छाष्ट्रमन्तसम्न९ ।

দুর্গং গোপুরমত্র ঘটুপুরমপি প্রৌঢ়াং চ বৃন্দাৰতীং ..झञ्झर्ल्याण इंगूळ बिजणष्काणिt; बिभ्रंीजी *्री । মহারাপ কুম্ভকৰ্ণ : ৪৫৪ : 1 s : * *

    • ^ూణెళ్కా్కూA.

-- AAAAAAAS AAAAS AAASASAAA MMeAAA AAAA TeeA AMM MAeeAeeAeSeSeSMAAA S AA AAS এই যুদ্ধের বিবরণ কোনো সমসাময়িক মুসলমান । ঐতিহাসিক লিখিয়া বান নাই। একশত ধটি বৎসর পরে রচিত ফিরিশতার ইতিহাসই জামাদের প্রধান অবলম্বন । ফিরিশতা-কথিত উত্তর-ভারঞ্চের যে-কোন রাজ্যের বিবরণের সত্যতা যাচাই করিলেই দেখা যায় যে, তিনি অনেক স্থলেই মন-গড়া কথা লিখিয়াছেন । এই ক্ষেত্রেও সেই অবস্থা। ফিরশতার বর্ণনাম্বুসারে তিনি কুম্ভলগড়ের পাদদেশে অবস্থিত কৈলবাড়া গ্রামের বাণ-মাতার মন্দির পোড়াইয়া মূৰ্ত্তিগুলির উপর ঠাও। জল ঢালিয়াছিলেন এবং খণ্ডিত মুক্তিগুলি কসাইদিগকে মাংস ওজন করিবার জঙ্ক দিয়াছিলেন । তৎপর তিনি চিতোরে হান দিলেন ; রাজপুতগণ তাহার হস্তে কয়েকবার পরাজিত হইয়া দুর্গে আশ্রয় গ্রহণ করিল। তিনি বহু লুটের মাল লষ্টয়া রাজধানী মাণ্ডুতে আসিলেন এবং স্থলতান হোশঙ্গের মসজিদের নিকট স্থাপিত স্বীয় মাত্রাসার সম্মুখে সাত মঞ্জিল উচ্চ মীনার তৈয়ার করিয়া বিজয় চিরস্মরণীয় করিলেন । মালব-সীমান্ডে এত স্থান থাকিতে মাহমুদ এক লাফে লিরোহী-সীমান্ডে গিয়া কৈলবাড়া আক্রমণ করিলেন এবং যে-স্থানে যাইতে আওরংজেবের মত বীরেরও হৃৎকম্প হুইত সে স্থান হইতে মামুদ খিলজী লুটের মাল লইয়া ফিরিলেন, এ কথা স্বয়ং ফিরিশতা স্বর্গ হইতে নামিয়া জাসিয়৷ বলিলেও কেহ বিশ্বাস করিতে পারিবে না। প্রকৃতপক্ষে, মালব-রাজ শুধু হাতে ব্যর্থ মনোরথ হইয়৷ ফিরিয়াছিলেন । তিন বৎসর পরে ১৪৪৬ খৃষ্টাব্দের কাৰ্ত্তিক মাসে স্থলতান মামুদ্র খিলজী আবার মহারাণার রাজ্য আক্রমণ করেন। ফিরিশতার মতে এবারও মামুদ জয়লাভ করেন এবং মাওলগড়ের অবরোধ উঠাইবার জন্ত রাণা বহু ধনরত্ব দিয়া সন্ধি প্রার্থন করেন । তাহার মতে মোটের উপর মামুদ পাচবার মহারাশাকে পরাজিত করেন । ইহার পর তিনি ভাজ খাকে গুজরাত-রাজ স্থলতান কুত বুদ্বীনের কাছে প্রেরণ क८ब्रन ।। ७झे नमब्र• नाम्नांब्र खिलांब्र चषिकांच्च जहेंद्र গুজরাত-স্বলতানের সঙ্গে মহারাণার ৰিৰাজেৰ স্বয়পাড় ङ्ग्रो । '.