পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] অপরাজিত (t:వ cनथानकाब्र cगई बिग्नॉफै, क्रक थाब्रवाडूभि, नकबांग्लाकि७, यांश्व-वॆांथांद्ध छेनाब्र, खनशैन, विश्वांल তৃণভূমি, সেই টানা, একঘেয়ে পশ্চিমে হাওয়া, সেই অবাধ জ্যোৎস্না স্বাধীনতা, প্রসারতা, সেই বিরাট নির্জনতা তাহাকে আবার ডাকিতেছে । এক এক সময় তাহার মনে হয় কানাডায়, অষ্ট্রেলিয়ায়, নিউজিল্যাণ্ডে, আফ্রিকায় মাচুব প্রকৃতির এই মুক্ত সৌন্দর্ষ্যকে ধ্বংস করিতেছে সত্য, গাছপালাকে দূর করিয়া দিতেছে বটে, কিন্তু প্রকৃতি একদিন প্রতিশোধ লইবে । ট্রপিকস-এর অরণ্য আবার জাগিবে, মানুষকে তাহার। তাড়াইবে, আদিম অরণ্যানী আবার ফিরিবে । ধরাবিদারণকারী সভ্যতাদপী মাতুয যে স্তানে সাম্রাজ্য স্থাপন করিয়াছে, পৰ্ব্বতমালার নাম দিয়াছে নিজের দেশের রাজার নামে, হ্রদের নাম দিয়াছে রাজমন্ত্রীর নামে, ওর শুক পাখা, শিল, বলগ হরিণ ভালুককে খুন করিয়াছে তেল রস চামড়ার লোভে, ওর মহিমাময় পাইন অরণ্য ধূলিসাৎ করিয়া কাঠের কারখানা খুলিয়াছে, এ সবের প্রতিশোধ একদিন আসিবে । এ যেন এমন একট। শক্তি যা বিপুল, বিশাল, বিরাট অসীম ধৈয্যের ও গাম্ভীয্যের সহিত সে সংহত শক্তিতে চুপ করিয়া অপেক্ষা করিতেছে কারণ সে জানে তার নিজ শক্তির বিপুলত । অপু একবার ছিন্দওয়ারার জঙ্গলে একটা খনির সাষ্ট্ৰডিং লাইন তৈরি হওয়ার সময়ে আরণ্যভূমির তপস্তাস্তব্ধ, দূরদর্শী, রুদ্রদেবের মত এই মৌন, গম্ভীর ভাব লক্ষ্য করিয়াছিল । ওই শক্তিটা ধীর ভাবে শুধু স্বযোগ প্রতীক্ষা করিতেছে মাত্র । 肇 轟 事 অপুর কিন্তু চাকরি হইল না । এবার এক মিঃ রায়-চৌধুরীর হাত নয়। জয়েন্ট-টুকু কোম্পানীর আন্ধান্ত ডাইরেক্টররা নাকি রাজী হইল না। হয়ত বা তারা ভাবিল এ লোকটার সেখানে ফিরিবার এত আগ্রহ কেন ? পুরানো লোক, চুরির মুলুক, সন্ধান জানে, সেই লোভেই যাইতেছে। তা ছাড়া ডাইরেক্টররাও মানুষ, তাদেরও প্রত্যেকেরই বেকার ভাগ নে, ভাইপো, শালীর ছেলে আছে । সে ভাবিল, চাকুরি না হয়, বইখানা বাছির করিয়া দেখিবে চলে কিনা। মাসিক পত্রিকায় ছু-একটা গল্পও দিল, একটা গল্পের বেশ নাম হইল, কিন্তু টাকা কেহ একদিন দিগ না । হঠাৎ তাহার মনে হইল অপর্ণার গহনাগুলা শ্বশুরবাড়ীতে আছে, সেগুলা সেখান হইতে এই সাত আট বৎসর সে আনে নাই, সেগুলি বেঢ়িয়া তে বষ্ট বাহির করার থরচ জোগাড় হইতে পারে ! এই সহজ উপায়টা কেন এতদিন মাথায় আসে নাই ? সে লীলার কাছে আরও কয়েকবার গেল, কিন্তু কথাট। প্রকাশ করিল না । উপন্তাসের থাতাখান লইয়া গিয়া পড়াইয়া শোনাইল, লীলা খুব উৎসাহ দেয়। একদিন লীলা হিসাব করিতে বসিল বই ছাপাইতে কত লাগিবে ; খুব উৎসাহ পাইয়া অপু মেসে ফিরিল । পথে আসিতে আসিতেই ভাবিল – অন্য কেউ যদি দিত হয়ত নিতুম, কিন্তু লীলা বেচারীর টাকা নেব না। একদিন সে হঠাৎ খবরের কাগজে তাহার সেই কবিরাজ বন্ধুটির ঔষধের দোকানের বিজ্ঞাপন পাইল । সেদিনই সন্ধ্যার পরে সে ঠিকানা খুজিয়া সেখানে গেল । স্বকিয়া ব্লটের একটা গলিতে দোকান। বন্ধুটি বাহিরেই বসিয়াছিল, দেখিয়া বলিয়া উঠিল—বা —তুমি ? তুমি বেঁচে আছ দাদা ? অপু হাসিয়া বলিল—উঃ, কম খুজিনি তোমায় । ভাগ্যিস আজ তোমার শিল্পাপ্রমের বিজ্ঞাপনট চোখে পড়ল, তাই তো এলুম। তার পর কি খবর বল ? দোকানের আসবাবপত্র দেখে মনে হচ্চে অবস্থা ফিরিয়ে ফেলেচ } বন্ধু খানিকটা চুপ করিয়া রহিল। খানিকট। এ গল্প ও গল্প করিল। পরে বলিল –এস বাসায় এস । সত্যই অবস্থা ফিরিয়াছে বটে। বাসাটা দেখিয়াই অপু সেটা বুঝিল । ছোট সাদা রঙের দোতলা বাড়ী, নীচের উঠানে একটা টীনের শেডের তলায় আট দশটি লোক কি সব জিনিস প্যাক করিতেছেলেৰেল আঁটিতেছে, अछजिद्दक अर्का कज e cोदोक्रो, चाब्र ७को छैटनब्र ८*८छ उनांभ । फेनzब्र फेरौिद्राहे ५ककै भावांब्रि इलथब्र,