পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రీy প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৮ { ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড মুক্তিগুলিকে ভূতের বা ব্যঙ্গচিত্রের মূৰ্ত্তি ব'লেই মনে হবে। ८झषन बदब्र क्षोंश् बिगलू* छेन शूर्डिझ ऊँडर श्’ण ठञि। कथ-विकां* cयांव किडू कठैिन नञ्च , Kats ब्रछिङ ७lहे ছায়া-নাটক বিষয়ক বৃহৎ সচিত্র পুস্তকে ছবি দিয়ে বেশ দেখানে হয়েছে, কেমন ক’রে খ্ৰীষ্টীয় নবম শতকের প্রাস্বানান-এর ব্ৰহ্মা-বিষ্ণু-শিবের মন্দিরের বাস্তবাহুসারী শিল্পের দেবমূৰ্ত্তি আস্তে আস্তে ত্রয়োদশ শতকের পানাতারান-এর শিল্পে বিশিষ্ট ভঙ্গী পেয়ে অনেকটা অন্য ধরণের হয়ে দাড়াল, আর তারপরে ধীরে ধীরে এই শিল্প আজকালকার ওমাইয়াং-এর সজ্ঞানকৃত কিস্তৃত মূৰ্ত্তি পেয়ে ব’লল। মূৰ্ত্তিগুলি অস্তুত হ’লেও, তাদের মধ্যে একটা কলা-রীতি আছে, তাদের উন্ধেগু অাছে, আর wwa-TER wstra iconography i fë-fast-finīts আছে । চামড়া থেকে কেটে লাল নীল আর সোনালী ইত্যাদি নানা উজ্জল রঙ লাগিয়ে এগুলিকে দেখতে খুবই জমকালো করা হয় ; দুদিকেই রঙ লাগানো হয়— প্রত্যেক রঙের, দেহের প্রত্যেক ভঙ্গীটার একটী বিশেষ অর্থ থাকে । ম'ষের লিঙের বা বীশের কাঠির মতন সরু হাতলে মূৰ্ত্তিগুলি আটকানো থাকে, আর পৃথক আর দুটা সরু কাঠি দুটা হাতের সঙ্গে লটকানো থাকে, তার দ্বারা হাত নড়াতে পারা যায় । কি রকম ভাবে এই আদিম অবস্থার নাটক যবদ্বীপে এডট প্রচার লাভ করে তা বলা যায় না । পুতুলনাচ-দড়ি টেনে পুতুলের হাত পা নাড়িয়ে নাটকের খেলা দেখানে যবন্দ্বীপে এখনও প্রচলিত অাছে, আর মাহুষের দ্বারায় স্বাভাবিক মুথে বা মুখস-পরা মুখে অভিনীত নাটক-৪ খুব হয়, কিন্তু এই ওআইয়াং কুলিং-এর লোকপ্রিয়তা কিছু কমে নি । এ জিনিস ভারত থেকেই ষবদ্বীপে গিয়েছিল ব’লে জছুমান হয় । সংস্কৃত নাটকের উৎপত্তি সম্বন্ধে কতকগুলি ইউরোপীয় পণ্ডিতের মত এই যে ভারতের আদি নাটক হ’ত পুতুল-নাচ আর ছায়া-নাটাকে অবলম্বন করে। পুতুল-নাচের সঙ্গে যে মাহুধের দ্বারা অভিনীত নাটকের একটা যোগ ছিল তা সংস্কৃত নাটকের ‘স্বত্ৰধার’ শব্দই যেন _ইদিভ করছে—স্বৰধাৰ্ব’ অর্থে ষে পুতুল নাচাবার স্বতে বা দড়ি ধ'রে থাকে, তার পরে অর্থ দাড়াল যে निzछहे अखिनग्न क८व्र । उदय ‘हांञ्च-नॉफैक' ७हे *काँग्री সংস্কৃতে আছে, আর সম্ভবতঃ এর দ্বারা পুতুল ৰ ছবির ছায়ার সাহাষো অভিনয় স্বচিত হয় । কিন্তু সংস্কৃতে যে দুই চারখানি ‘ছায়া-নাটক’ আছে, সেগুলি ঢের পরের— খ্ৰীষ্টীয় ১০০০এর ও পরেকার। যে সকল পণ্ডিত মনে করেন যে-সংস্কৃত নাটকের মূল এই ছায়া-নাটক, তারা পতঞ্জলির মহাভাষ্যের একটী উক্তি নিয়ে নিজেদের মত স্থাপন করবার চেষ্টা করেন ; তবে তারা এই উক্তিটাকে যেভাবে গ্রহণ করেন; অন্য পণ্ডিতে তার আপত্তি করেছেন। আমার মনে হয়, প্রাচীন ভারতে নাটকের উদ্ভব পুতুল-নাচের সঙ্গে কিছু পরিমাণে জড়িত থাকা সম্ভব, কিন্তু যবদ্বীপীয় ও আইয়াং-এর মত পুতুলের ছায়া দ্বারা অভিনয় প্রাচীন ব্যাপার নয়, অৰ্ব্বাচীন যুগেরই ব্যাপার ; খ্ৰীষ্টীয় প্রথম সহস্রকের শেষের দিকে সম্ভবতঃ ভারতবর্ষে এর উদ্ভব হয়, তারপর ভারত থেকে ইন্দোচীনে ( শুামে আর কম্বোজে ) ষায়, যবদ্বীপে যায়, ওদিকে আরবদের দেশ ইরাক আর মিসরেও যায়, আর তুর্কীরাও এই জিনিস পরে নেয় ; যবদ্বীপীয়দের ওজাইয়াং-এর মত শুiামদেশেও ছায়াভিনয়ের জন্ত চামড়ায়-কাটা ছবি ব্যবহারের রেওয়াজ আছে ; আর ইরাক মিসর আর তুর্কদেশেও খ্ৰীষ্টীয় চতুর্দশ আর পঞ্চদশ শতকের চামড়ায় কাটা মূৰ্ত্তি আর অন্ত চিত্র পাওয়া গিয়েছে । ভারতবর্ষে বোধ হয় এ জিনিসট ততটা লোকপ্রিয় হ’তে পারে নি । বেশীর ভাগ রামায়ণ মহা ভারত আর প্রাচীন যবদ্বীপীয় রাজকাহিনী ( বা ‘পাঞ্জি' ) অবলম্বন ক’রে এই ওআইয়াং নাটক ; মহাভারত রামায়ণ অবলম্বন ক’রে ষে ছায়াaitę gą wstą atn Wajang Poerwa “safate পূৰ্ব্ব । যবদ্বীপে রামায়ণ মহাভারতের এতটা শোকপ্রিয়তা অনেকটা এই ওলাইয়াং পূর্বের লোকপ্রিয়তার সঙ্গে জড়িত । (ওঙ্গাইয়াং-কুলিৎ-এর উপর ১৩৩৬ সালের আশ্বিন. মাসের প্রবাসীতে বন্ধুবর শ্ৰীযুক্ত কালিদাস নাগ একটা তথ্যপুর্ণ সচিত্র প্রবন্ধ প্রকাশ করেন, তাতে