ఆdషి প্রবাসী—ভাদে, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড जहेञ्च जश्र चकूनां८ब्रदे नमां८छ छाशम्र शांन ७. कई निरर्कल করিয়া দেয়। জামাদের মহান অধ্যাঙ্কশাস্ত্র গীত প্রাচীন চাতুৰ্ব্বর্ণ্যের অভর্নিহিত এই সত্যটিকে স্পষ্টভাৰে দেখাইয়া तिब्बांटरू uद९ ग्रैरङfग्न ***इज्रांब” ७ **चश८ ई**ङ्ग नौरिछटरड সেই সভাকেই নূতন ভাবে বিবৃত করা হইয়াছে। গড়ার সেই নীতি হইতেছে এই—“সকল কর্শ্বের নির্দেশ ভিতর হইতেই আসা চাই, কারণ প্রত্যেক মাহুষেরই একটা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে, তাহার প্রকৃতির একটা বিশিষ্ট নীতি, একটা সহজাত শক্তি আছে। সেইটি তাহার অধ্যায় সভার মূল কাৰ্য্যকরী শক্তি, সেইটিই প্রকৃতির মধ্যে তাহার জায়াকে জীবস্তরূপ দিয়াছে, সেইটিকে কর্ণের দ্বারা প্রকাশ করা ও পূর্ণভাবে গড়িয়া তোলা, জীবনের মধ্যে তাহাকে কাৰ্য্যকরী করিয়া তোলা, ইহাই তাহার প্রকৃত ধৰ্ম্ম । সেইটি তাছার আভ্যন্তরীণ ও বাহ জীবনের প্রকৃত সভ্য পন্থা দেখাইয়া দেয় এবং সেইটি হইতে আরম্ভ করিয়াই সে উত্তরোত্তর আত্মবিকাশের পথে অগ্রসর হইতে পারে ।- ( শ্রীঅরবিন্দের Essays on the Gita, Second series) | चयश्च छांडि८ख८मब्र छै८ष्कृप्त झझे८ज झिन्छूद्ध मांभांखिक ও নৈতিক জীবনে যে সৰ্ব্বতোমুখী বিপ্লব উপস্থিত হইবে সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নাই। কিন্তু জাজ যে-সব দোষ ও গ্লানি ভিতর হইতে হিন্দুসমাজকে বিষাক্ত ও ধ্বংস করিডেছে সে-সব হইতে পূর্ণভাবে মুক্ত হইতে হষ্টলে এইরূপ একটা বিপ্লবেরই প্রয়োজন । বন্ধনরজ্জ্বগুলি জীর্ণ হইয়া পড়িলে সমস্ত জিনিষটা একেবারে ভূমিসাৎ হয়। এইরূপ পরিবর্তন সাধনের সময়ে কিছু গোলমাল ও বিশৃঙ্খলা হওয়া অসম্ভব নহে। কিন্তু এই সৰ পরিবর্তনের পশ্চাতে একটা মহান আদর্শ ও নিশ্চিত লক্ষ্য থাকা প্রয়োজন । ভারতকে তাহার অতীত হক্টতে जन्यू4खांप्य विकिब्र कब्रिग्ना नाकाडा थांनर्न जष्ट्रयान्नैौ আধুনিক ভাৰে গড়িয়া তুলিবার চেষ্টা ভারতের স্বধর্শ্বের বিরোধী হুইবে এবং তাহার দ্বারা কোনও কল্যাণ সাধিত হইতে পারে না। আবার ব-সব ধাৰ্ম্মিক ও সামাজিক সংস্কার ও প্রখা মধ্যে গভীরভাবে विकछ भाच्चिा बनिब्रात्इ, ८कवण निवृब्रि बृछिkर्कीब्र স্বারা সমাজের বর্তমান ভালমন্দ বিচার করিয়া সে-সবকে দূর করিতে পারা যাইবে না। যদিও মন বুঝিতে পারে, তথাপি হৃদয় তাহা গ্রহণ করিবে না এবং ৰে প্ৰাণশক্তি ও ইচ্ছাশক্তি না হইলে কোনও রূপ ব্যাপক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হইতে পারে না, সে শক্তিও উৎ ৰ হুইবে না। ভারতের ইতিহাস আলোচনা করিলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, কেবল অধ্যাত্ম আন্দোলনই ভারতবাসীর মৰ্ম্মকে সহজে স্পর্শ করিতে পারে এবং তাহাদের মধ্যে প্রকৃত জাগরণ ও নূতন জীবন আনয়ন করিতে পারে। ইঙ্গ ভারতের স্বদীর্ঘ অধ্যাত্ম সাধনার, অধ্যায় শিক্ষাদীক্ষা সভ্যতার ফল । এই শিক্ষাদীক্ষণ ভারতবাসীর মনকে এমনভাবে গড়িয়া দিয়াছে, যে, সে-মন সহজেই আধ্যাত্মিকতার দিকে জাকৃষ্ট হয়। বুদ্ধদেব ভারতে ধে মহান অধ্যাত্ম আন্দোলনের স্বত্রপাত করিয়াছিলেন, তাহা জাতিভেদকে প্রায় নিৰ্ম্মল করিয়া দিয়াছিল এবং হিন্দুসমাজে বহুদিনের সঞ্চিত দোষ ও গ্লানিসমূহের মূলে কুঠারণঘাত করিয়াছিল। কিন্তু তখনও ব্রহ্মণ্য ধর্মের প্রভাব খৰ্ব্ব হয় নাই এবং বৌদ্ধগণ যে একান্ত ত্যাগ, সন্ন্যাস ও নিৰ্ব্বাণের আদর্শ প্রচার করিয়াছিলেন ডাহা ভারতবাসীর মনের উপরে স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করিডে পারে নাই । বৈদিক যুগ হইতেই ভারতবাণী পাইয়াছে একটা সমগ্র দৃষ্টি, সমগ্রভাব, তাহাতে আছে ত্যাগের সহিত ভোগের সমন্বয়, আধ্যাত্মিকতার সহিত পার্থিব জীবনের সমন্বয়। এই জন্তই শেষ পর্য্যস্ত বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম ভারতবর্ষ হইতে বহিষ্কৃত হইয়াছিল এবং হিন্দুধর্শ্বের পুনঃপ্রতিষ্ঠার সহিত প্রাচীন জাতিভেদ আবার ফিরিয়া জাসিয়াছিল । তবে তাহা অনেকাংশে পরিবর্তিত হইয়াছিল । বাংলা দেশে আমরা দেখিতে পাই বৌদ্ধযুগের একাকারের পর যখন আবার জাতিভেদ স্থাপিত হইল, उथन cर्कबन कुशः छाडि श्रxन कब्र नखद श्रेण, बांकन ७ শূত্র, যেমন দক্ষিণ দেশে আছে ব্রাহ্মণ ও অব্রাহ্মণ । ७ाझाव्र भन्न इहेएस्न छोङि८छन ७ चक्कोछ अनिडेरूङ्ग थथा ७ याछांब्रह्क शूद्र कब्रिबाब्र अछ शूनः शूनः cफ़डे e জান্দোলন হুইয়াছে। কিন্তু যুক্তিতর্কের দ্বারা ধ্বংসমূলক जधां८लांछनी कथनe शरथडेङारब चञ्चगव्र ह्छ नाहे ७ीयर
