পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] ছাদ নির্জন, নদীর ধারেই, অনেকদূর পধ্যস্ত দেখা যায় । - অপু বলিল-আমার বিয়ের রাতের কথা মনে হয় মনোরমাদি’ ? মনোরমা মুছ হাসিয়া বলিলেন-লেও যেন এক স্বপ্ন । কোথা থেকে কি ধেন সব হয়ে গেল ভাই—এখন ভেবে দেখ লে—সেদিন তাই এই ছাদের ওপর বসে অনেকক্ষণ ধরে ভাবছিলুম—তোমাকেও ত আমি সেই বিয়ের পরে আর কখনও দেখিনি । এবার এসেছিলুম ভাগ্যিস, তাই দেখাটা হ’ল । ફ્રેન્ન হাসির ভঙ্গি ঠিক অপর্ণার মত, মুখের কত কি ভাব, ঠিক তারই মত—বিস্মৃতির জগৎ হইতে সে-ই যেন আবার ফিরিয়| আসিয়াছে। মনোরম অঙ্গযোগ করিয়া বলিলেন—তুমি তো দিদি বলে খোজও কর না ভাই। এবার পূজোর সময় বরিশালে যে৪—বলা রইল, মাথার দিব্যি । আর তোমার ঠিকানাটা আমায় লিখে দিও ত ? কোথা হইতে কাজল আসিয়া বলিল—বাব একটা অর্থ জান ?-- — অর্থ ? কি অর্থ ? কাজলের মুথ তাহার অপূৰ্ব্ব সুন্দর মনে হয়—কেমন এক ধরণের ঘাড় একধাবে বঁfকাইয় চোখে খুশীর হাসি হাসিয়া কথাটা শেষ করে, আবার তপন বোকার মতই হাসে-হঠাৎ যেন মুখখান করুন ও অপ্রতিভ দেখায় । ঠিক এই সময়েই অপুর মনে ওই স্নেহের বেদনাটা দেখা দেয়—কাজলের ওই ধরণের মুখভঙ্গিতে । কাজল বলে, বল দেখি, বাবা, এখানে থেকে দিলাম সাড়া, সাড়া গেল সেই বামুনপাড়া', কি অর্থ ? অপু ভাবিয়া ভাবিয়া বলিল-—পার্থী । কাঞ্চল ছেলেমান্তর্ষি হাসির খই ফুটাইয়। বলিল ইঞ্জি। পার্থী বুঝি ? শাক তো—শাকের ডাক । তুমি কিছু জানো না বাবা । অপু বলিল - ছিঃ বাবা, ওরকম ইল্লিটিক্সি বলে না, বলতে নেই ও-কথা, ছিঃ । —কেন বলতে নেই বাবা ?-- –ও ভাল কথা নয় । আসিবার আগের দিন রাত্রে কাজল চুপি চুপি ৰলিল-এবার আমায় নিয়ে যাও বাবা, আমার এখানে থাকতে একটুও ভাল লাগে না । অপু ভাবিল নিয়েই স্বাই এবার, এখানে ওকে কেউ দেখে না, তাছাড়া লেখাপড়াও এখানে থাকলে যা হবে ? পরদিন সকালে ছেলেকে লইয়া সে নৌকায় উঠিল । च**ग्नि ८डांब्रच ७ शठबांब्रफै। ७षांटन जॉर्क नग्न द९गब्र AA TTA MeA SAASAASSAAAAAAS S AAAA S অপরাজিত هاسواونا

          • يمة "مسم* ۳۔ م جسم مہ

পড়িয়া আছে, তাহার বড় শালী সঙ্গে দিয়া দিলেন। ইহাদের তুলিয়া দিতে আসিয়া ঘাটে দাড়াইয়া চোখ মুছিতে লাগিলেন, আপুকে বারবার বরিশালে যাইজে, জহ্বরোধ করিলেন। সকালের নবীন রোদ ভাঙা নাটমন্দিরের গায়ে পড়িয়াছে । নদীজল হইতে একট। আমিষ গন্ধ আসিম্ভেছে । শ্বশুর মহাশয়ের তামাক খাওয়ার কয়ল। পোড়ানোর জন্ত শুকনা ডালপালায় আগুন দেওয়া হইয়াছে নদীয় ধারটাতেই । কুগুলী পাকাইয়। পাকাইয়া ধোয়ার রাশ উপরে উঠিতেছে । সকালের বাড়াসটা বেশ ঠাণ্ডা। আজ বহু বংসর আগে যেদিন বন্ধু প্ৰণবের সঙ্গে বিবাহের নিমন্ত্রণে এ বাটি আসিয়াছিল তখন সে কি ভাবিয়াছিল এই বাড়ীটার সহিত তাহার জীবনের এমন একটি অদ্ভুত যোগ সাধিত হইবে ? আজও সেদিনটার কথা বেশ স্পষ্ট মনে হয় । মনে আছে, আগের দিন একট। গ্রামোফোলের দোকানে গান শুনিয়াছিল—“বfরব ধরার মাঝে শাস্তির বারি।” শুনিয়া গানটা মুখস্থ করিয়াছিল ও সারা পথে ও ষ্টীমারে আপন মনে গাহিয়াছিল। এখনও গুন্‌ গুন করিয়া গানটা গাহিলে সেই দিনটা আবার ফিরিয়া আসে । কাজল এই প্রথম রেলগাড়ী দেখিল তাহার উৎসাহ দেখে কে ? ছেলেকে সঙ্গে লইয়া অপু প্রথমে মনসাপোতা আসিল । বছর ছয়সত এখানে আস} ঘটে নাই । এই সময়ে দিনকয়েকের ছুটি আছে, “এইবার একবার না দেখিয়া গেলে আর আসা ঘটিবে না অনেকদিন । ধরদোরের অবস্থা খুব খারাপ ! অপুর মনে পড়িল, ঠিক এই রকম অপরিষ্কার ভাঙা ঘরে এই বালকের মাকে সে একদিন আনিয়া তুলিয়াছিল। তেলিদের বাড়ী হইতে চাবী আনিয়া ঘরের তালা খুলিয়। ফেলিল । খড় নানাস্থানে উড়িয়া পড়িয়াছে, ইকুরের গৰ্ত্ত, পাড়ার গরু বাছুর উঠিয়া দাওয়া ভাঙিয়। नछे कब्रिञ्च॥ ८फलिञ्चाcछ, ऍछठे८न दन छछल । কাজল চারিদিকে চাহিয়া চাহিয়া অবাকৃ হইয়। বলিল-বাবা, এইটে তোমাদের বাড়ী ! অপু হাসিয়া বলিল—তোমারও বাড়ী বাবা. মামার বাড়ীর কোটা দেখেচ জন্মে অবধি, তাতে তে। চলবে না, পৈতৃক সম্পত্তি তোমার এই ৷ সকালে উঠিতে একটু বেলা হইল। কাজল কখন তাহার মাগেই ঘুম ভাঙিয়া উঠিয়াছে, এবং তেলি-বাড়ী হইতে অঁtফুলি যোগাড় করিয়া बानिघ्ना ऐंठाप्नद्ध छैोश्री शूल *ाक्लिन्न” छछ नौ८छब्र একটা ডালে স্বাকুলি বাধাইয়া টানাটালি করিতেছে । नृशक्ने ठांशब्र कांप्इ चडूङ मरन इरेण । थ**ींङ्ग