পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՊգՀ SAMMAMMMAAASAAAA প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩৩৮ («хч см, s is عی %ید. r- #wiఖA^^ مسجد حجمعیت حمایت میعیری মাছুষ এই আশ্চৰ্য্য কথা বলেচে, এ এবং সেন এই দুইটিকে নিয়ে তার পরম ঐক্যের ক্ষেত্র। এবাস্তা পরম গতিঃ এৰাস্ত পরম সম্পং এযোংস্ত পরমে লোকঃ এযোহন্ত পরম জার্নশ । ইনি এর পরম গতি, ইনি এর পরম সম্পং, ইনি এর পরম আশ্রয়, ইন্সি এর পরম আনন্দ । পশুর পক্ষে ७ध चांtछ्, ८ञ्न ८मई, ऊाहें *ब्र¢भञ्च ८कfrनां चर्थ cनझे । তার গতি, তার সম্পদ, তার আশ্রয়, তার আনন্দ, তার স্বভাবের সঙ্কীর্ণ সীমানার মধ্যেই । মাচুষের বা পরম তা মহানৃ পুরুষকে নিয়ে । সেখানে তার গডি কোনো স্নযোগকে নিয়ে নয়, তা’র সম্পদ অর্থকে নিযে নয়, ७i'द्र यांश्वंप्र व्यांब्रांभ८क निटग्न नघ्न, उठाँ'प्र वांनन्म ভোগমুখ নিয়ে নয়। এখানে তার আনন্দ সেষ্ট গভীর সম্বন্ধকে নিয়ে যে-সম্বন্ধে সকলের যোগে সে সত্য । মানুষের অমরত্ব নিয়ে অনেক মত অনেক তর্ক । উপনিষৎ কাল-গণনামূলক অমরতার কথা বলচেন না । উপনিষৎ বলেন, ষ এভদ্বিছরমুডাস্তে ভবস্তি-ৰ্যারা একে छोप्नन उँाब्र। चभूङ इ'न । cक डिनि ? এৰ দেবো ৰিশ্বকৰ্ম্ম মহাক্স श्लक्ष१ झनीनt: झटिष् शङ्क्षिदि्रः-- তিনি সেই দেবতা র্যার কৰ্ম্ম সকলকে নিয়ে, সকলের আত্মায় খিনি মহাত্মা, সৰ্ব্বদ যিনি সকলের হৃদয়ে সন্নিবিষ্ট । তং বেদ্যং পুরুষং বেদ যথা মা বো মৃত্যু: পরিব্যথা:– মৃত্যুভয় দুঃখ দেবে না আত্মা যদি সেই বেদনীয় পুরুষকে আত্মীয় জানে। স্বতন্ত্র আমিই মরে, কিন্তু সকলকে নিয়ে ধিনি আছেন তার সঙ্গে যোগে আমার মৃতু্য নেই । ত্যক্তেন ভূঞ্জীখ, ত্যাগের দ্বারা সৰ্ব্বব্যাপী পুরুষের মধ্যে আনন্দ পাও, লোভ ষাবে কেটে ; তং বেদ্যং পুরুষং বেদ, সৰ্ব্বব্যাপী পুরুষের মধ্যে আপনাকে জানে, মৃত্যুভয় যাবে দূরে। সীমাকে নিয়ে লোভ, ভূমাকে নিয়ে আনন্দ, সীমার মধ্যে মৃত্যু, ভূমার মধ্যে অমৃত । ভোগকে সত্য করো ভোগকে বর্জন না করে, সীমাকে বর্জন করে । জানন্দভোগই ব্যক্তিস্বরূপের ( পাসের্ণনালিটির ) চরম हेछ । ७३ हेक्काएक ब्रायग्न चछिभूष मा बित्त्व शिष्य লক্ষ্মীর্ণের মধ্যে অবরুদ্ধ করলেই যত মারামারি ফাটাফাটি । সত্য ইচ্ছাঙ্গেই শান্তি । সত্য ইচ্ছা সেই পরমপুরুষের हेछ् ऎाञ्च इंक्रा नरूनzक निंदद । ॐाब्र इकारक निजब ইচ্ছা করার সাধনাৰেই বলি ধৰ্ম্ম-সাধন । ভালো হওয়ঃ তাকেই বলে । এই ভালোর ইচ্ছা মানবের ধৰ্ম্ম । নিজের জীবনে পরিপূর্ণ পুরুষের সাধনাই নানা নামে নানা ধৰ্ম্মরূপে স্বীকৃত । যিশু বলেচেন, আমি মাস্থবের পুত্র, পরিপূর্ণ মানুষের মধ্যে আপন পুত্রত্ববোধ তিনি একাত্ত ভাবে অনুভব করেচেন, তাই বলতে পেরেচেন দীনতম মাকুষকে অল্প যে দেয় সে আমাকেই দেয়। এতক্ষণ এই বলবার চেষ্টা করেছি যে, ষে-পুর্ণপুরুষ “সদ জনানাং হৃদয়ে সপ্লিবিট”,” তিনি বিশেষভাবে মানবিক, র্তার মধ্যে মানব-সম্বন্ধের চরমোৎকর্ষ । তাই তাকে বলি “পিতৃতমঃ পিতৃণাং,” তাকে বলি, “স এব বন্ধুর্জনিতা স বিধাতা" তিনিই বন্ধু, তিনিই পিতা, তিনিই বিধাত । সুধ্যে আগুনে বাতাসে যে জাগতিক ক্রিয়া তার মধ্যে ভালমন্দের আদর্শ নেই, তার মধ্যে মানব-সম্বন্ধের তৃপ্তি নেই । তার সঙ্গে আমাদের বিজ্ঞানের সম্বন্ধ, ব্যবহারের সম্বন্ধ, কিন্তু প্রেমের সম্বন্ধ, সেবার সম্বন্ধ নয় । অর্থাৎ সেখানে আমাদের অর্থ, কিন্তু পরমার্থ নয়। এক সময়ে জাগতিক শক্তির কাছ থেকে অল্প, ধন ও শত্রুপরাভবের প্রত্যাশ করেছিলুম ; বিজ্ঞানের কাছে আজও সেই প্রত্যাশ ক’রে থাকি । কিন্তু যখন থেকে প্রেয়ের উপরে শ্রেয়কে বড় করেচি, অর্থের উপরে পরমার্থকে, তখন থেকে যার কাছে আমাদের প্রার্থন। তিনি মানবিক । তার সঙ্গে ব্যবহারের যোগ নয়, e ভালোবাসার যোগ। সংসারযাত্রায় সিদ্ধিলাভ জাগতিক নিয়মে, আত্মার চরিতার্থতালাভ পরমাত্মার প্রেমে। বৈষয়িক অভাব, সাংলারিক ব্যর্থতা দ্বারা তার নূ্যনত ঘটে না—সেই প্রেমের পূর্ণতা প্রেমেরই মধ্যে । “আত্মানমেব প্রিয়মূপালীত। ল স্ব আত্মানমেব প্রিয়মুপাস্তে ন হাস্ত প্রিয়ং প্রমায়ুকং ভবতি ।” পরমাত্মাকে ভালবেলে উপাসনা করতে হবে, ধিনি তাকে ভালবেসে উপাসনা করেন ঠার প্রিয় মরশধৰ্ম্মী হুন না । নিগুণ সভা বলে যদি কোনো পদার্থ থাক।