* १** প্রথম স্ত্রীপুত্রের পরিবর্ভে অফ উত্তম স্ত্রীপুত্র প্রাপ্তি ঘটিলে कि ●षभ छौभूरबब्र छ्:भ दिइज्र इeब्र यांब ? षडहे शश इफेरू, शूरक प्रषावहांब नांनबछ झःथ किङ्कप्ङई दिनूलु হইতে পারে না । বস্তুতঃ এতাদৃশ দু:খমিশ্রিত স্বখের জঙ্ক অপূর্ণভাবরণ, আর পূর্ণতার জন্ত তাদৃশ স্থখবিসর্জন —এই দুইটির মধ্যে কোনটি শ্রেয় বলিলে বুদ্ধিমান ব্যক্তি পূর্ণভারই পক্ষপাতী হইবে না । যেহেতু অপূর্ণের দুঃখপূক্ত স্থখ কখন হয় না । যদি বলা যায়—পূর্ণতার অনুরোধ অদ্বৈতভাব যেমন প্রয়োজন, তদ্রুপ দ্বৈতভাব বা অপূর্ণভাবও প্রয়োজন, .কারণ ; পূর্ণ মধ্যে যেমন অপূর্ণতার অভাব আবশ্বক, তদ্রুপ অপূর্ণতা থাকাও ত প্রয়োজন ; যেহেতু, পূর্ণমধ্যে পূর্ণতা ও অপূর্ণতা সকলই থাকা উচিত , সব থাকিলেই সে পূর্ণ হয়, নচেৎ নহে। অপূর্ণত না থাকাতে তাহার পূর্ণতার ব্যাঘাত ঘটবে, অর্থাৎ তাহার অপূর্ণতাই হইবে । অতএব পূর্ণমধ্যে পূর্ণতা ও অপূর্ণভা—উভয়ই থাকা আবশ্যক। স্বতরাং পূর্ণতত্ত্ব সম্বন্ধে দ্বৈতাদ্বৈত বা ভেদাভেদবাদই সঙ্গত হয়। অদ্বৈতবাদ কোনরূপেই সঙ্গত হয় না ; ইত্যাদি । তাহ হইলে বলিব— পূর্ণমধ্যে পূর্ণতা ও অপূর্ণত উভয়ই থাকিলে বিরুদ্ধ ধর্শ্বের সমাবেশ হয়। বিরুদ্ধ ধৰ্ম্মের সমাবেশ স্বীকার জার “কিছু না বলা”—সমান কথা । যে অপূর্ণতার অভাবে পূর্ণতার সিদ্ধি, সেই অপূর্ণতার দ্বারা পূর্ণতা সিদ্ধ হইলে ভাব ও অভাব এক হইয়া যায়। অতএব সেই পূর্ণতা ও অপূর্ণত সমানবিষয়ে সমবল-সম্পন্ন বা সমানসত্তাক হইতে পারে না। উভয়ে সমবল বা সমসত্তাসম্পন্ন হইলে বিরোধ ঘটে। বিরুদ্ধ বস্তু একই কালে একই ভাবে জ্ঞানের বিষয় হয় না । সুতরাং থাকেও না । অতএব পূর্ণের ধর্শ্ব পূর্ণতাকে অক্ষুন্ন রাখিয়া অপূর্ণতাকে ক্ষুঃ করিয়া অপূর্ণতার মিথ্যাত স্বীকার করাই সমাধানের একমাত্র পথ । অথবা উভয়কে সমবল ৰলিয়া স্বীকার করিয়া পূর্ণতা ও অপুর্ণতা উভয়কেই অনিৰ্ব্বচনীয় বা মিখা বলিয়া একমাত্র সন্ধপে নিৰ্ব্বচনীয় गूनचक्रण बच-भाजरकरे चैौकाब कब्रिट्ड इश्ध्व । জর্থাৎ পূৰ্বৰে পূৰ্ণতা ও অপূর্ণত ধৰ্ম্মৰস্থ হইতে প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩e৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড বিরহিত করিয়া পূর্ণ বস্তুকে নিধৰ্ম্মক বলিলে জার ওসব কথার সম্ভাবনাই থাকে না । বন্ধতঃ জ্ঞাতার नख थाकिरणहे श*शपिंखांप्रुघ्न कझन नछब रुश्च । পূর্ণতার অনুরোধে জ্ঞাতৃত্বের অভাবে ধৰ্ম্মধর্শ্বিভাবই সত্য নহে, কিন্তু উহা কল্পিত মাত্র বলিতে হয় । ইহাই অদ্বৈত বেদাস্তের সার কথা । অতএব পুর্ণের পূর্ণতার জন্ত অপুর্ণতাকে তন্মধ্যে গ্রহণ করিয়া পূর্ণতার হানি করা কখনই সঙ্গত হয় না । এজন্ত অপূর্ণতাকে মিথ্যা বল। হয়। অর্থাৎ পূর্ণতার মধ্যে উহা নাই, অথচ দৃশু বা জ্ঞেয় হয় মাত্র, অর্থাৎ অপূর্ণভাটি কল্পিত মাত্র । যাহ। নাই অথচ দৃশ্য হয় তাঙ্গরই নাম মিথা । আমাদের দেশের উপাসকসম্প্রদায় অদ্বৈতবিরোধী হইলেও সত্যাচুরোধে অপূৰ্ব্ব জগদব্যাপারকে ভগবানের নিত্যলীলা বলিয়া স্বীকার করিয়া প্রকারাস্তরে সেই জগদব্যাপাররূপ লীলার মিথ্যাতই স্বীকার করিয়াছেন । কিন্তু অনন্ত উন্নতিবাদী তাহা না স্বাকার করায় একটা অসম্ভব ও অসঙ্গত কল্পনাষ্ট করিয়াছেন । লীলা অর্থই নিজে স্বস্বরূপে থাকিয়া অন্যথাভাবধারণ । যেমন নটের অভিনয়—তাহার লীলা । বালকবালিকার পুতুলখেলী প্রভৃতি—তাহাদের লীলা । তাঙ্গদের খেলা ষে মিথ্যা, তাহা তাহারাই জানে অথচ খেলা করে । এইজন্ত লীলা ও মিথ্যা একই কথা । লীলাবাদ ও বিবৰ্ত্তবাদ একই কথা । বিবৰ্ত্তবাদে যেমন স্বরূপে চুতি না ঘটিয়া কাৰ্য্য হয়, লীলাতেও সেইরূপই হয় । বিবৰ্ত্তবাদের কার্য্য যেমন যথার্থ কার্য্য নহে, লীলার কার্ষাও তদ্রুপ যথার্থ কাৰ্য্য নহে । পক্ষাস্তরে ক্রমোল্পতিবাদ ৪ পরিণামবাদ একই কথা । ত্রন্ধের পরিণাম জগৎ বলিলে ব্ৰহ্ম আর এখন ব্রহ্ম নাই বলিতে হয়। দুগ্ধ দধি হইয়া গিয়াছে এইরূপ বলিতে হয় । এইজন্ত পরিণামবাদ शूङिजङ्ग् न८छ् ।। ५ाक्छ चरॆश्वङिट्वानस्ठिौ चiक्ष८क्ष बांश्वानि পরিণাম ও ত্রন্ধের বিবৰ্ত্ত বলিয়া স্বীকার করেন । আর স্বায় মিথ্যা বলিয়া মায়ার পরিণাম স্বীকার করা ও মিথ্যার পরিণাম স্বীকার করা–একই কথা হয় । চৈতন্ত-সম্প্রদায় जटैषज्रयङषocन यदूख इहैब्रांe उनद९-चखि भाब्रांब्र *ब्रेिनॉम ७ई जन६--देश दौकांग्न कब्रिब्रां थक्लख्ऽथस्डांद्रब
