পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] কালিদাসের যুগের দু-একটি কথা ۹۹يو পুলিলে খৰয় দেওয়া হইল। পুলিস লাস চালান क्षिण ।। * 鸣 তাহার কুর্ভার পকেটে পাওয়া গেল জাট জানা পয়সা ও একজোড়া জুতা বাধা দেওয়ার একখানি রলিঙ্গ ! নাসের কাছে সব ব্যাপার শুনিয়া ডাক্তার খানায় जिब्राहिण । cगई गयग्न बूझांब्र शृङ्काब्र नश्वान थानाञ्च আসে । পুলিস ইনস্পেক্টার ডাক্তারকে লইয়া ঘটনাস্থলে গিয়াছিলেন । ডাক্তারের মুখে সব বৃত্তাস্ত শুনিয়া ইন্সপেক্টর বুৰিল যে ইহার স্বামী-স্ত্রী। পুলিস ইনস্পেক্টার সেই রসিদখানি লইয়া মুচীর দোকানে গিয়া বুড়ার জুতা জোড়াটি ছাড়াইয়া ভাক্তারের जात्र शि८लन । আট দশ দিন পরে বুদ্ধা স্বস্থ হইয়া উঠিল । হতভাগিনী eथडिनिन चांभैौग्न रूष बिछांगा कब्रिब्रा. छेखब्र नाहेबांटरू যে, তার স্বামী ভাল আছে । चांख झाणशांपठान इहेष्ठ ऊांशंब्र बांश्ब्रि इहेबांब्र निन । অন্ধ লে কোথায় বাইবে । ভাক্তারবাবুর অল্পগ্রহে বৃদ্ধা ডাক্তারের বাড়িতে আশ্রয় পাইয়াছে। ডাক্তার সব কথা তাহাকে বলিয়া স্বামীর জুতা জোড়াটি তাহাকে দিয়াছেন। 鬍 蠱 鬱 বুড়ী যতদিন বাচিয়াছিল সে বালিশ মাথায় দিত না। সে মৃত স্বামীর ঐ জুতা জোড়াটি মাথায় দিয়া শুইত । প্রত্যহ সকালে দেখা যাইত যে, তাহার চোখের জলে জুতার অনেকখানি স্থান ভিজিয়া গিয়াছে। এ যে তার স্বামীর শেষদান *

  • श्शबबी इश्ल बनूक्ठि

কালিদাসের যুগের দু-একটি কথা স্ত্রীরঘুনাথ মল্লিক মহাকবি কালিদাসের নাম শোনেন নাই এমন লোক আমাদের দেশে খুবই কম আছেন । কিন্তু দুঃখের কথা এই যে, আমরা কালিদাস সম্বন্ধে কেবল "কালিদাস', “বিক্রমাদিত্য, “শকুন্তলা ও ‘মেঘদূত’ এই দুই চারিট কথা ছাড়া আর কিছুই জানি না । মহাকবি যে শকুন্তলা মেঘদূত ছাড়া শীরও অনেক কাব্যনাটক লিখিয়া গিয়াছেন, সে খবর আমাদের কয়জনই বা জানেন ? অবশ্ব কালিদাসের নাম করিবার সময়ে বা তাহার সম্বন্ধে তর্ক করিবার সময়ে কালিদাসকে আমরা খুবই বড় করিয়া দেখাই ! भशकदि निtछब्र नषदक मिरज किङ्कहे निशिग्ना शांम নাই, তাহার সমসাময়িক কোনো লোকও কিছুই লেখেন নাই, এমন কি, তাহার কাব্যের প্রধান টীকাকার मल्लिनाथe ७-दियtग्न ५८कबr८ब्र नौब्रय । 變 ss R-۹ و بی তাহার নিজের সম্বন্ধে তেমন কোনও কথা জানা যায় না বটে, তবে তিনি ষে-যুগে আবিভূতি হইয়াছিলেন, সে-যুগের অনেক খবর তাহার লেখা হইতে জামরা পাই । তাহার সমস্ত কাব্যনাটকগুলি পড়িবার স্বযোগ ও সৌভাগ্য যাহারই হইয়াছে, তিনিই বুঝিতে পারিবেন, সে সময়কার লোকেদের শিল্পকলার উপর যথেষ্ট অনুরাগ ছিল। কি চিত্রবিদ্যা, কি গীতবাদ্য, কি ভাস্কধ্য বা কারুকার্য্য, সকল বিষয়েই তাহাদের অপরিসীম আমুরাগ ছিল । তখনকারe দিনে রাজাদের প্রাসাদে প্রায়ই একটি করিয়া “চিত্রশালা থাকিত, এই-সব চিত্তশালায় চিত্রকরের আলিয়া রাজারাণীদের আদেশমত চিত্র জাৰিয় निएजन ०( মালবিকা—১ম অঙ্ক ) । কোনও কোনও