বাংলার কুটার-শিল্প ও পঢ়ি ঐহুধীরকুমার লাহিড়ী সম্প্রতি পূর্ববঙ্গের ও উত্তরবন্ধের নানাস্থান বস্তায় ভাসিয়া প্রবর্তন করিতে গেলে তুলার চাষ করা দরকার । इrषेत्र DDDBS BB BBB BBBB BBBBB BD BDS DDDS BBBB BB DD DBB g BGB BBtS जौबौ । उाशटनग्न छू#लाब्र श्रदषि माझे । cऋङग्न कनग তাহাজের একমাত্র সম্বল ; কিন্তু ভীষণ বস্তায় ফসল তে৷ ধ্বংস হইয়াছেই, মানুষের প্রাণ লইয়৷ টানাটানি । এই দুর্দিনে কুটার-শিল্পের প্রয়োজন বিশেষভাবে উপলব্ধি করা যায় ; যদি এই সকল বস্তী-প্লাবিত অঞ্চলের কৃষকদের প্লষি ছাড়া দ্বিতীয় কোন জীবিকার উপায় থাকিত তাহ। ইইলে তাহারা আজ এত অসহায় হইত না। বাংলা দেশে প্রতি বৎসরই ভো হয় বস্ত, নয় অজন্ম, একটা না একটা অঘটন লাগিয়াই আছে । মাঝে মাঝে আবার অভ্যধিক ফসল হইয়াও সৰ্ব্বনাশ ঘটায় , গত বৎসরের পার্টে তাহ আমর ভাল করিয়াই টের পাইয়াছি। ধে-বৎসর ভাল ভাবে যায় সেই বৎসরও ষে কৃষকেরা খুব কিছু লাভ করে डाशी नञ्च ; थब्रक शब्रछा दोtश प्राश् थाहरु उोशाप्ड cफॉ८मl রূপে তাহাদেব গ্রাসাচ্ছাদন চলে মাত্র। অথচ সারা বৎসরই. কৃষকদের ক্ষেতে কাজ করিতে হয় না । অনেক সময়ই তাহাদের হাতে কিছু কাজ থাকে না, তাহার উপর বগু৷ বা অজন্ম হইলে তে কথাই নাই । তখন বাধ্য হইয়া তাছাদের দলে দলে বেকার হইতে হয়। বেকার হওয়৷ মানে হয় উপৰাগ, নয়, ভিক্ষা করা । কৃষকদের এই দুর্দশার প্রতিকারের জন্ত মহাত্মা গান্ধী চরকার প্রবর্তন করিয়াছেন। কুটীয়-শিল্প হিসাবে চরকার উপযোগিতা আজ প্রায় সৰ্ব্বত্র স্বীকৃত श्हें८छ८छ् । किछ छब्रक च८°क cयकै लांख्खनक বা সুবিধাজনক ফুটায়-শিল্প প্রবর্তনের সম্ভাবনা যেখানে चाइ cनशान छद्रकांब्र भब्रिवré न श्ज्क, छब्रकाब সঙ্গে সঙ্গে তাহা প্রবর্তনের চেষ্টা করা ৰে নিশ্চয়ই উচিত, *दार है 4नेशङ cरुइ विषऊ शश्वन न। छद्रकांद्र ভাবে চরকাগ্রবর্তনের ইহা একটি অন্তরায় । এই অভয়ায় দূর করিবার চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু যতদিন উপযুক্ত পারমাণে তুলার চাষ আরম্ভ না হয় ততদিন হাত ওটাইৱা বসিয়া না থাকিয়া অঙ্ক কি কুটার-শিল্প প্রবর্তন কর। যাইতে পারে তাহা চিস্তনীয়। বাংলাদেশে চরকা ছাড়া আরও কোন কোন কুটারশিল্পের যথেষ্ট স্বযোগ ও স্ববিধ আছে । তন্মধ্যে একটি রেশম-শিল্প। বাংলাদেশে নানা স্থানে রেশমের চাষ হয়। রেশমের সুড়া কাটা ও এই স্থত হইতে বস্ত্র বয়ন বহুদিন হইতে বাংলাদেশে চলিয়া আসিতেছে। কিন্তু নান কারণে এই কুটীয়निझछिद्र त्ररुशू विाथश डाल नग्न । हेशंग्न फेब्रठिङ्ग uচষ্টা করা উচিত। আর একটি শিল্প—পাটের স্থত হইত্তে নানাবিধ দ্রব্য প্রস্তুত করা ; অবখ্য কলে নয়, হাতে । পাট বাংলাদেশের একপ্রকার একচেটিয়া সম্পত্তি । প্রায় প্রত্যেক পাটের চাষীই পাটের স্থত। কাটিয়া থাকে। এক সময়ে বাংলাদেশে অত্যন্ত স্বস্ব পাটের স্বত গ্ৰন্থত হইত ও গ্রামে গ্রামে তাতির এই যুগ্ম স্থত হইতে বছল পরিমাণে ছাল বুনিত। ক্রমে বহু পাটের কল স্থাপিত হইল ; সঙ্গে সঙ্গে গ্রামে গ্রামে পাট-বয়ন-শিল্পও লোপ পাইল । এখন বোধ হয় একমাত্র দিনাজপুর, রংপুর ও बनभाईठफ़ि छिणारउ ५हे निम्न ििक्बा चाह । किक স্বস্ব পাটের স্বতা আর লোকে চায় না, তাই স্বল্প স্বতা ৰোনাও উঠিয়া গিয়াছে। এখন ষে মোট স্বতা তৈয়ারী श्ञ जाश उभू भइ भश्रि दार्षिदाब बफ़ि ब cदछ निदाद्र ব। ঘরে চাল বাধিবার কাজে ব্যবহৃত হয়। ক্লিভ পাট चाब्र७ जैनक. कारब जानाप्नं दांदेहङ गftञ1, ६
