পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

こぐやの

  • ジ -

gBBBBD gBBLS LLLgS BBS BBS BBBBS BBBS BBBS BB BBBBB S ፥ ፰ á f4 q¥ች ኃ) / àF7/-/zz9z 9ž WZ37 7f33'; yły– ওঁ পূৰ্ণমদঃ পূর্ণমিদং পূর্ণাৎ পুণমুদচাতে । পূর্ণস্য পুর্ণমাদায় পূর্ণমেবাবশিষ্যতে। & “İffg: "iffe3: »tifs: || বিশ্বের অব্যক্ত বঙ্গ পূর্ণবস্তু ঐ বীজের ব্যক্ত আকার পূর্ণ ; পূর্ণ । চইতে পূর্ণ উৎপন্ন হয় r_ঐ পূর্ণ যখন ঐ পূর্ণেতে প্রত্যাগত হয় তখন পূর্ণই কেবল অবস্থিঃ থাকে। ওঁ শাস্তি, শান্তি, শান্তি! ইহা হইতে তিনটি তথ্য পাওয়া যায়—১ম, একট। পূর্ণতত্ত্বের অনুভূতি, আর আত্মাই সেই পূর্ণতত্ত্ব । ২য়, আমরা যাহাকে আমি জামি বলি সেই অম্মদূ-প্রত্যয়ের বস্তুই আত্মবস্তু, আর এই আত্মবস্থই বিশ্বের পরমতস্থ ও পুর্ণতত্ত্ব । ৩য়, এই লণ্ডার অন্বেষণ ও আত্মাকে জ্ঞানেতে প্রাপ্ত হওয়াই পরমানন্দ ও পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভের একমাত্র উপায় । যাহতে এই বিশ্বসমস্যার নিৰ্ব্বিরোধ মীমাংসা হয় তাহাকেই তত্ত্ব কহে । বিশ্বের বস্তু বা বিষয় অশেষ ; কিন্তু যtহ খণ্ড খণ্ড বলিয়৷ মনে হয় মুলে ৩tহ অখণ্ড, অপূর্ণ নহে পূর্ণ। ব্রহ্মই সেই এক, অখণ্ড, পুণ বস্তু বা পূর্ণ তত্ত্ব । চক্ষুকৰ্ণাদি জ্ঞানেfন্দ্ৰয়-সকল সেই পুর্ণ বস্তুরই বিবিধ ও বহুমুখ প্রকাশ । এজন্য ইহার ব্রহ্মেরই নিদর্শন । বহিরের বিবিধ বিষয় ও জীবের ইঞ্জিয় যে ব্রহ্মের আংশিক জ্ঞানবলক্রিয়াদি প্রকাশ করে, আত্মাই সেই ব্রহ্মের অখণ্ড পরিপূর্ণ প্রকাশ। মুঞ্জে মণিগণের ন্যায় আমাদের নানাবিধ খণ্ডজ্ঞান পরম্পরের সঙ্গে মেথিত হইয়। জ্ঞানের বা অনুভূতির এক ২ প্রতিষ্ঠিত করে । আত্মাই সকল অভিজ্ঞতার নিত্যসাক্ষ হইয়। একত্ব সংসাধন করিতেছেন । এই আত্মার অন্বেষণ, আত্মজিজ্ঞাসা ও শাত্মজ্ঞানই পরিপূর্ণ আনন্দবস্তু । এই এক স্বানুসন্ধান ও এক স্বাক্ষ ভূতিই হিন্দুর অস্ত:প্রকৃতির বিশিষ্ট ধৰ্ম্ম। হিন্দু সৰ্ব্বদা বৈষম্যের মধ্যে সাম্য, বিরোধের মধ্যে মিলন ও সন্ধি, বছর মধ্যে এক, অনিত্যের মধ্যে নিত্যকে লক্ষ্য করিয়ছে । বিশাল বিশ্বসমস্যার সম্মুখীন হইয়। হিন্দুর তত্ত্বাম্বেষণ ও ৩ পিপাসা চিরদিনই আনন্তের প্রতি একটা গভীর অমুরগির প্রেরণ। অনুভব করিয়াছে । এই প্রেরণাতেই হিন্দু বলিয়াছে, যে বৈ ভূমা তৎমুখং, নল্লে সুখমস্তি । এই ভুমাই সমুদায় জ্ঞানের ও সওীর আধার ও সম্ভাবন । হিন্দু কেবল ভুমী বা অনস্তকে মালিয়া লইয়। স্থির থাকিতে পারে নাই, আপরোক্ষ অনুভুতিতে এই ভূমাকে সূতাং জ্ঞানমনস্তং রূপে আপনার আত্মার মধ্যে আtয়ার নিত।।সদ্ধ একত্বের মুলে প্রত্যক্ষ করিয়াছে । ( নারায়ণ, আগ্রহায়ণ ) ঐীব্রজেন্দ্রনাথ শীল । হাজারিবাগে কলা ও পেপের চাষ । বাঙ্গালাদেশে লোকসংখ্যার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাটের চাষের আধিক্যহেতু দেশে অন্যান্য যাবতীয় শাক সঞ্জী খাদ্যবস্তুর অত্যন্ত অভাব হইয়াছে। ইহা একমাত্র শিক্ষিত সম্প্রদায়ের উদাসীনতার ফল ভিন্ন আর কিছুই বলিতে পারা যায় না । কারণ এখনও এ দেশীয় অনেক শিক্ষিত ভদ্র লোকেরা, কৃষিকাৰ্য্যকে সম্পূর্ণরূপে সমাজবিরুদ্ধ ঘৃণিত ও অপমানের কাজ মনে করেন, সুতরাং গরিব ও মধ্যবিত্ত ভদ্রশ্রেণীর লোক সম্পূর্ণভাবেই অর্থ ও খাদ্যের অভাবেই প্ররাসী – পৌষ, ১৩২১ ' অথচ প্রতিকারের চেষ্টায় সম্পূর্ণ সি SB BB BB BBB BBBBB BBB BBBBBB BBBB BBBBB BB BB BBB BBB B DDS করিয়া লৈ পাওয়া যায় না। ভদ্রলোকের একমাত্র বিনা মূলধনের ব্যবসায় চাকরী, তাহাও সম্পূর্ণ ভূপ্রাপ্য হইয়াছে। উল্লিখিত দুইটি অল্পৰ সাধ্য ফলের নিম্নলিখিত ভাবে চাষ ও ব্যবসায় করিলে, অনায়। সংসারষাত্রা নিৰ্ব্বাহ হইয়া দুই পয়সা সঞ্চয় হইতে পারে । ছোটনাগপুর বিভাগে এখনও চারি দিকে শত শত iি ভুমি আকৰ্ষিত অবস্থায় পতিভ রহিয়াঙ্কে । যে-সকল বাঙ্গা বাবুর চাকরীর চেষ্টায় এবং হাওয়া খাইবার জন্য শীতের পুে এদিকে আসিয়া বাস করেন, তাহদের মধ্যে অভাবগ্রস্ত কতকগু লোকে দল বাধিয়াই হোকু বা একাকীই এই কাজে হস্তক্ষেপ করিে বড়ই ভাল হয় । এ দেশের মাটী লাল কোমল বালি দোয়াস । ইহার অনেক আটালিয়া মাটির ন্যায় জল ধারণের ক্ষমতা আছে। এই বিভাt ছোট ছোট পৰ্ব্বতমালা থাকাতে বর্ষাও বেশ হয় । জমির খাজনা বেশী নহে । কুলী মজুরও বাঙ্গালাদেশ , অপেক্ষা অনেক সস্ত। গড়ে প্রত্যেক মজুর দৈনিক ৪/১•—হইতে ॥১• আiনার বেশী নহে একজন সাওতাল কুলী, অক্লাস্ত ভাষে যে কাজ করে, দুইজন বাঙ্গা মজুর তাহার অৰ্দ্ধেক করিতে পারে কি না সন্দেহ । অধিক ইহfর প্রভুভক্ত ও বিশ্বাসী । ২• কিম্বা ২৫ বিঘা জমী স্থানীয় ঘাটোয়াল জমিদারের নিকট হই। খাজনা করিয়া লইয়। তাহার মধ্যস্থলে প্রথমতঃ একটি ইন্দার , কূপ খনন করিয়া লইতে হয়। পরে তাহার চারিদিকে কাটাগাছে বা লোহার কাটার বেড়া দিতে হয় । ঐ নির্দিষ্ট জমিখানিকে, যতদু সস্তব সমতল করিয়া, চারিদিকে নালা কাটিয়া জলরক্ষা করা উপায় করিতে হয় । নতুবা পাথরের মুড়িবিশিষ্ট জমি শীঘ্রই নীর হইবার সম্ভব । জমিখানিকে মহিষের লtঙ্গল দ্বারা আশ্বিন কীৰ্ত্তিক মাসে, জা সরস থাকিতে থাকিতে ৩।৪ বার ডবল ফেবৃত। কর্ধণ করিয়া বৈদ্যবাটী, চন্দনগর প্রভৃতি স্থান হইতে ছোট ছোট কলার তেউড আমিয়া, ৮ হাত অস্তুর এবং ১ দেড় হাত গভীর গর্ত করিয়া তাহা মধ্যে রোপণ করি৩ে হইবে । রোপণের পূৰ্ব্বে উহাদের পাতt অগ্রভাগ কতকটা ছাটিয়া দিতে হয় । আর য়োপণের পূৰ্ব্বে ঐসক গৰ্ত্ত সহরের ( Refusal ) সহর-কাটান আবর্জন দ্বারা কতকী পরিমাণে পুরণ করিয়া দিবে। তাহা হইলে ঝাড়গুলি অধিক দি স্থায়ী হইয়া বড় বড় কঁদী ফেলিবে ও কলা মোট হইবে । কৃf কাজের কৌশলে ক্রমে যত কম খরচ করা যাইতে পারিবে, তত বেশী লাভ দাড়াইবে । কলার তেউড়গুলি বেশ লাগিয়া দুই একটি পাত, ফেলিলে ঐ গাছগুলি একেবারে মাটী-সমান করিয়া দিয়া, ক্ষেত খানি বেশ চৌরশ, করিয়া মই দ্বারা সমতল করিতে হয়। পরে, ঐ ঐ ঝাড় হইতে, অতিতেজস্কর মোট মোট তেউড় যাহির হইয়া গাছগু:ি বেঁটে আকার ধারণ করিয়া ঝtড়াল হয় । এই গাছের কলা মোট ফলন বেশী এবং কাদী লম্বা হয়। ঝাড়গুলিও অধিক দিন স্থায়ী হয় সাধারণতঃ কলার ঝtড় ৩ বৎসর পর্য্যস্ত তেজস্কর খাকে এবং কল মোটা হয় ; এই ভাবে চাষ করিলে, একস্থানে ৫ বৎসর পর্যন্ত সমা তেজস্কর থাকে । কিন্তু প্রতি বৎসর বৈশাখ ও আসাঢ় মাসে প্রত্যেক ঝাড়ে ২৩টি করিয়া গাছ রাখিয়া বাকী তেউড়গুলি তুলিয় ফেলিয়া, অন্য স্থানে লাইন্সবন্দী করিয়া রোপণ ও পুরাতন আটিয় তুলিয়া ফেলিয়া ঝাড় পরিস্কার করিয়া দিতে হয় । কলার অাটিয়া