やb、 উপনিষৎ । * ততরাং কালিদাস ও হর্যরাজা র সময়েই উপনিষদ একট। দার্শনিক মতের মধ্যে গণ্য হইয়াছিল, কিন্তু সে ত বুদ্ধের বহুকালু পরে। উপনিষদের খুষ এত প্রাদুর্ভাব এখন দেখা যাইতেছে, ইহ, ত শঙ্করাচার্য্যের পর হইতেই হইয়াছে । তাই বলিতেছিলাম, উপনিষদের অদ্বৈতবাদ হইতে বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম, ওটা বিশ্বাস কর কঠিন। আরও কথা, বৌদ্ধধৰ্ম্মটাই কি গোড়ায় অবুৈতবাদ ছিল ? সেট। মহাযানীরাই না ফুটাইয়া তুলিয়াছে ? শকুঞ্জাতি হইতে শাক্যজাতির উদ্ভব, এ কথাটাও ঠিক বলিয়া বোধ হয় না। কারণ শকের। ত শুঙ্গরাজাদের সময় খৃঃ পূঃ দ্বিতীয় শতে ভারতবর্ষে আসে । তুঙ্গাও আবার সুদূর পশ্চিমে পাঞ্জাবের কোলে । হিমালয় অতিক্ৰধ করিয়া শকেদের আসা কোথাও দেখা যায় না। অধিকন্তু আমরা শাক্য শব্দের আর-একপ্রকার ব্যুৎপত্তি পাইয়াছি । তাহাতে সকল কথার সামঞ্জস্ত রক্ষা হয় । অশ্বঘোষ বলিয়াছেন, শাক নামে একরকম গাছ আছে । সেই গাছে ঘেরা জায়গায় বাস করেন বলিয়। বুদ্ধদেবের পুর্বপুরুষদের শাক্য বলিত। এ কথাটা বেশ সঙ্গত বলিয়া বোধ হয় । নেপালের তরয়ে এখনও শকিয়া শালের গাছই অধিক । শাক গাছ হইতে শকিয়া শাল হইলে, শাক্য শব্দের ব্যুৎপত্তির জস্ব হিমালয় ও তিব্বত পায় হইয়া শক জাতিয় দেশে যাইবার প্রয়োজন নাই । বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম সংখ্যমত হইতে উৎপন্ন হইয়াছে, একথা অশ্বঘেtয BBBBB BBBB SBBBBBS BBBBB BBB BSBB BBB g উদ্রক দু’জনুেষ্ট সংখ্যমতাবলম্বী ছিলেন । দুজনেই বলিয়াছিলেন, 'কেবল অর্থাৎ জগতের সহিত সম্পর্কগুপ্ত হইতে পারিলেই মুক্তি হয় । দ্ব তাহদের মত না মাদিয়া বলিয়াছিলেন, "কেবল হইলেও BBB BB BBB SSSSSS BBB BBB BSBBB BBBB BBS BB S এ কথা পূর্বেই বলিয়াছি । যদি বৌদ্ধধৰ্ম্ম সাংখ্য হইতেই উৎপন্ন হয়, তবে ত উহা আৰ্য্যBB DDBB BBBB DBBS BBB BBB BBJDD BBB S BBS BB SB BBBS BmEBB BBS KKBBS BB BBBB BBB মতের ন্যায় অবৈদিক বলিয়াই উল্লেখ করিয়াছেন , তবে তিনি এত ঘত্ব করিয়া ও মত খণ্ডন করেন কেন ? মধাদিভিঃ কৈশ্চিৎ শিঃৈ পরিগৃহীত স্থাৎ মন্ত্র প্রভূত কয়েকজন শিষ্ট উহাকে গ্রহণ কঢ়িয়াছেন বলিয়া । সাংথামত কপিলের মত, চির কালের প্রবাদ । কপিলের বাড়ী পূৰ্ব্বাঞ্চলেঃার্থাং বঙ্গবগধচেরদিগের দেশে। গঙ্গাসাগর যাইতে কপিল আশ্রম আছে, কৰতক্ষের ধারে কপিল মুনির গ্রাম । কপিল JAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeA AAAA AAAA SAAAAA AJ J JAAA AAAS S AAAAA AAAASAAAA AAAA SAAAAAS AA SAASAAAS বাস্তুও কপিল মুনির বাস্ত । কারণ অশ্বঘোষ বলিতেছেন, গৌতম । কপিলে। ল’ম মুণিধৰ্ম্মভূতাং বয়: র্তাহারই বাস্তুতে কপিলবাস্তু নগর । বাস্তবিক ও কপিলকে কেহ ঋধি বলে না ; উtহার নাম করিতে গেলেই বলে আদি বিশ্বাস্। বাল্মীকি যেমন আদি কৰি, তিনিও তেমনি আদি বিশ্বাস্ । শ্বে তfখতয়ে তাহাকে "পরমর্ধি" বলা হইয়াছে । কিন্তু ভাব ভাষা ও মত দেখিলে এথাণিকে নিতান্ত অল্পদিনের পুস্তক বলিয়া বোধ হয়। কৌটিল্য তিনটি মাত্র দর্শনের অস্তিত্ব স্বীকার করেন—সাংখ্য, যোগ ও লোকায় ত । কোটিলা ২৩° • বৎসর পুর্বের লোক । উহার সময় অন্ত দর্শন হয়ই নাই, হুইলে ৩াহtয় মত সাৰ্ব্বভৌম খণ্ডিতের তাহা অবিদিত থাকিত না । সেই তিনটির মধ্যে লোকায়ত মত, লোকে অtয়ত অৰ্থাৎ ছড়াইয়া পড়িয়ছে বলিয়া ঐ নাম পাইয়াছে, উহার আদি নাই, ও-মত সৰ্ব্বত্র সকলেরই মন্ত । খাও দাও সুথে থাক—এ মত আবার কে প্রচার করিতে যাইবে ? সকলেই জানে, সকলেই বুঝে, ও সকলেই সেই মতে কাৰ্য্য করে । সুতরাং উহার প্রবাসী-চৈত্র, ১৩২ [ »8* उां★, २ग्न श्रृं७ AS AeS AeS SeS SSASAS S S S S S S S S S S S S কৰা ছাড়িয়া দিলে আমাদের বিশেষ ক্ষতি নাই। যোগমত সাংখ্যদর্শনেরই রূ"াস্তর মাত্র। দুইই দ্বৈতবাদী। সাংখ্য ও ষোগের যেসকল পুস্তক আছে সকলগুলিই নূতন । ঈশ্বরকৃষ্ণের কারিকাই তাহদের মধ্যে পুরান । ঈশ্বরকৃষ্ণ খৃষ্টীয় পােচ শতের লোক । কিন্তু তাহার পূৰ্ব্বেও সাংখ্যমতে, পুস্তক ছিল ; মাঠর ভায্যের কথা অনেক জায়গায় শুনিতে পাওয়া যায়। পঞ্চশিখের দু-চারিটি বচনযোগভাষ্যকার ধরিয়াছেন। আময়ির একটি কবিগ একজন জৈনটাকাকার তুলিয়াছেন । মহাভাতে আহরির নাম নাই, পঞ্চশিখের নাম আছে । তিনি 'জনক রাজার সভায় মিথিলায় উপস্থিত ছিলেন । কপিলের নিজের কোন বচন এপর্য্যস্ত পাওয়া যায় নাই। যে ২২টি স্ত্র কপিলসুত্র বলিয়া চলিতেছে, তাহাও বিশেয প্রাচীণ নহে, ঈশ্বরকৃষ্ণের কারিকা দেখিয়া লেখা ৰোধ হয় । কিন্তু অশ্বঘোষের লেখা ও কৌটিল্যের উক্তি দেখিয়া সাংখ্য যে খুব প্রাচীন তাহ বেশ অস্বভব হয়। সংহিতায় ও ব্রাহ্মণে আদি বিহুনৃ কপিলের নামও নাই গন্ধও নাই । অtমাদের এখানকার ব্যবহারেও সাংখ্যমতের বড় বড় লোকগুলি মানুষ। ঋযিও নন, মুনিও নন। আমরা যে নিত্যতৰ্পণ করিয়া থাকি তাহাতে সনকশচ সনন্দশ তুতীয়ুশ সনাতন: কপিলশ্চামৃৱিশ্চৈব বোদু পঞ্চশিখস্তথা। বলিয়। র্যাহীদের তর্পণ করি, রঘুনন্দন বলেন তাহারা মন্তব্য । এই কবিতায় যাহাদের নাম আছে, তাহfর সকলেই সাংথ্যমতের প্রতিষ্ঠাতা ও আচাৰ্য্য । উপরের লেখা হইতে তিনটি কথা বুঝা যায়,--সাংথ্যমত সকলের চেয়ে পুরান, উহা মানুষের করা এবং পূৰ্ব্ব দেশের মানুষের করা । উহা বৈদিক আর্য্যদের মত নহে, বঙ্গ বগধ বা চেরজাতির BB BBBBBB BBS BBB BB BB KBB BDD DYS পুষ্টি তুষ্টির জন্য, বড় জ্যের স্বৰ্গকামনায়, যাগযজ্ঞ করিতেন, ঠাহীদের মধ্যে ত্রিতাপনাশের জন্য “আমি প্রকৃতি হইতে ভিন্ন নিলেপ নিৰ্ব্বিকাল্প" ইত্যাদি মত্ব উদ্ভব হওয়া কঠিন। ইহা অনায়াসেই মনে হইতে পারে যে এই মত অন্যত্র উদ্ভুত হইয়। ক্রমে কোন বোন আৰ্য্য পণ্ডিত কর্তৃক পরিগৃহীত হওয়ায় আর্য্যগণের মধ্যে চলিয়া গিয়াছে। হেমাদ্রি বেশীদিনের লোক নহেন, তাহার সময় খৃষ্টীয় তের শতে ; তিনি বলিতেছেন যে, যে ব্রাহ্মণ সাংখ্যমত জল জানেন, তিনি বেদক্ষ ব্ৰাহ্মণের ন্যায় পংক্তি-পীবন ; কিন্তু ষে ব্রাহ্মণ কাপিল, সে পংক্তিবtহ । ইহাতে ও অনুমান হয়, কপিলের কোন কোন সম্প্রদায়ের মত ব্রাহ্মণগণ আদরের সহিত গ্রহণ করিয়াছিলেন ; আর কোণ কোল সম্প্রদায়ের মত একেবারেই গ্রহণ করেন নাই । যদি সাংখ্য হইতেই বুদ্ধমতের উৎপত্তি হয়, তাহ হইলে বৈদিক আর্য্যমত হইতে উহার উৎপত্তি বল যাইতে পারে না। বৌদ্ধধর্থে আরও অনেক জিনিষ আছে যাহা আৰ্য্যধর্থের খুব বিরোধী । আর্যগণ তিন আশ্রম পালন না করিয়া ভিক্ষু অtশ্রম গ্রহণ করিতেন না। আপস্তম্ব প্রভূত সকল স্বত্রকারেরই মত এই যে, ব্রহ্মচারী হইয়া গৃহস্থ, তাহার পর বানপ্রস্থ ও তাহার পর ভিক্ষু হইবে । কিন্তু বুদ্ধ উপদেশ দিতেন যে যখনই সংসারে বিরাগ উপস্থিত হইবে, তখনই সংসার ত্যাগ করিয়া ভিক্ষু হইতে পাপ্লিবে । এমন কি আভি শিশুকে ও fভক্ষু করিতে তিনি কুষ্ঠিত হইতেন না। কয়েকটি নাবালগকে ভিক্ষু করায় কপিলবাস্ততে বড় গোলমাল উপস্থিত হয় । তাহাতে বুদ্ধদেবের পিতা বুদ্ধকে বুঝাইয়া বন্দোবস্ত করিয়া দেল যে, লাবালগকে
