পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

నV ইলেক্টকেল ইন্‌জিনিয়ারী শিক্ষা সম্বন্ধে ধাহা লিখিয়াছেন তাহ যথার্থ নছে। এখানে ইলেক্টকেল ইন্‌জিনিয়ারী বলিয়া কোন বিভাগ নাই। মেকানিকেল ইনঞ্জিনিয়ারী এর • সঙ্গে ইলেকটিকেল ইন্‌জিনিয়ারী: (বোণ থিওরেটিক্যাল এও প্রাকৃটিক্যাল) শিক্ষা দেওয়া হইয়া থাকে, cबष श्ब्र वैज्ञ३७थाप्न हेत्लङ्कुकाल ड्रेन्छिनिग्रान्त्री विडक्ष भूलिएन । ভারতীয় অস্কাঙ্ক টেক্‌নিকেল ইন্‌ষ্টিটিউট অপেক্ষ এখানে প্রাটিকালি ষ্ট্রেনিং ভাল চষ্টয় থাকে। শ্ৰী ধীরেন্দ্রচন্দ্র ল্যু ( יד נ ) ভীষ্মের মৃত্যু-তিণি মহা ভারতের যুদ্ধের সময় নিশ্চয়রূপে স্থির হয় নাই । ভীষ্মের মৃত্যু তিথি ঠিক জানিতে পাখিলে শ্ৰীযুক্ত অমৃতলাল শীল মহাশয় তাহ নিশ্চয়রূপে স্থির করিবেন এজন্য সহায়তা চাহিয়াছেন । এবং তীষ্মের মৃত্যু-তিথি নিশ্চয়রূপে অবধারণ করিতে হইলে যে শ্বাপত্তি থওন হওয়া উচিত চাহাও তিনি প্রদর্শন করিয়াছেন। উহার কথাগুলি এই— “ভীষ্মের মৃত্যু শুক্লাষ্টমীতে ধরা হয়। ভীষ্ম পতনের পর ৫৮ দিন ( দিন নয় ৫৮ রাত্রি ) বাচিয়াছিলেন । ৫৯তম দিবসে র্তাহীর মৃত্যু হইয়াছিল। ৫৯ দিনে চাল দুইমাস হয়। শুক্লাষ্টমীতে মৃত্যু হইলে দুষ্ট মাস পূৰ্ব্বে শুক্লনবমীতে ভীষ্মের পত্তম হইয়াছিল। সেদিন যুদ্ধের দশম দিন। তাছার বার দিন পর (যুদ্ধের চতুর্দশ দিবসে) রাত্রে যুদ্ধ হইয়াছিল, সেদিন শুক্ল ত্রয়োদশী হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সন্ধ্যার পব অন্ধকারে যুদ্ধ আরম্ভ হইয়াছিল বলিয়া অর্জন সৈন্যদেব যুদ্ধক্ষেত্রেষ্ট ঘুমাইতে বলিয়ছিলেন। ত্রিযাম রজনী গত হইলে চন্দ্রোদয় হইল ও যুদ্ধ আরম্ভ হইল ( দ্রোণ পৰ্ব্ব ১৮৫ অধ্যায় )। অতএব সেদিন কৃষ্ণ ত্রয়োদশী ছিল । ভীষ্মের পতন ও মৃত্যুর কোন তিথির উল্লেপষ্ট মহাভারতে নাই। স্ট্রীষ্ম পতনের পর ৫৮ রাত্রি বঁচিয়াছিলেন । এই ৫৮ রাত্রির পর ( ৫৯ তম দিনে ) তাহার মৃত্যু হইয়াছিল। মৃত্যুর দিন উত্তরায়ণ প্রবৃত্ত হইয়াছিল । মাঘ মাস, মাসের তিন ভাগ অবশিষ্ট ছিল । সেদিন দিলারাত্রি সমান এবং শুক্লপক্ষ ছিল । এষ্টমাত্রই মহাভারতে পাওয় যায়। ইহার বেশী কিছু পাওয়া মুর না। বেণী ন পাইলেও ভীষ্মের মৃত্যু-তিথি নির্ণয় হইতে পারে। কিন্তু তৎপূৰ্ব্বে শ্ৰীযুক্ত শীল্ল মহাশয়েল কথাগুলি পর্যালোচনা করিয়া দেখিতে চাই । ভীষ্ম ১০ দিন, দ্রোণাচাৰ্য্য ৫ দিন, কৰ্ণ ২ দিন, শল্য অৰ্দ্ধ দিন এবং শল্য পতনের পরদিন, অর্জদিন গদাযুদ্ধ এই ১৮ দিন মহাভারতেৰ যুদ্ধ হুইয়াছিল। দশম দিবসের যুদ্ধে অপরচু-সময়ে ভীষ্মের পতন হইয়াছিল । এই দশম দিন শুক্ল নবমী হইলে যুদ্ধ আরম্ভের প্রথম দিন অমাবস্ত হওয়া উচিত। নচেৎ দশম দিন শুক্লানবমী হয় না ; অতএব যুদ্ধের দশম দিন অমাবস্ত হইলে যুদ্ধের তৃতীয় দিন শুর দ্বিতীয়া হয়। শুক্লাদ্বিতীয়াতে সূর্যা অস্তুগত হইতেই চন্ত্রোদয় হয় । কিন্তু ভীষ্ম পর্কে { ৫৯ অঃ ১৩৯ গ্লোকে ) দেখা যায় যুদ্ধের তৃতীয় দিন স্বী অস্তগত হইলে সন্ধা-সমাগমে এরূপ অন্ধকার হইয়াছিল যে সহস্ৰ সহস্র উল্কা ও প্রদীপ প্রজ্বলিত করিয়৷ ভজালেকে অবলোকন কল্পত সৈঙ্কদিগকে শিবিরে বাইতে হইয়াছিল। অমাবস্ত হইতে তৃতীয় দিন শুক্লাদ্বিতীয় । BB BB BB BBBB BB BB BBB BB BBBS BB BBBB BBBBS এরূপ অন্ধকার হয় ষে শিবিরে যাক্টতে সম্ভদের সহস্ৰ সহস্র উল্কা ও প্রদীপ প্রকাশিত করিবার প্রয়োজন হইতে পারে। যুদ্ধের দশম দিন শুক্লা নবমী হইলে যুদ্ধেঃ নবম দিন শুক্লাষ্টমী । শুক্লাDDBB BB BBBB BBB BB BBBD DDS BBB BB DBBBB প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ృ9లి) [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড ९ङ्वाब्र श्रृङ्ग कथन७ अककोश्न इच्च न| । किस्त्र यूएरुच्न नदभ দিনও হুর্ঘ্য অস্তগত হইবার পর অন্ধকারে যুদ্ধ অসম্ভব হইলে সৈন্যের অবস্থার করিতে হইয়াছিল ( ভীষ্ম পৰ্ব্ব ১৭• অঃ ১-০ শ্লোক)। পতনের श्रृश्५९ ब्राजित्न भन्न (१०७म रिन) डीरश्रब्र भ्रूफू श्हेब्रहिन, (অমুশাসন পৰ্ব্ব ১৬৭ অঃ ২৭ গ্লোক)। পতনের দশম দিন শুক্ল নবমী হইলে ৫৮ রাত্রির পর শুক্লাষ্টমী হয় না, শুক্লা সপ্তমী হয়। অতএব ভারতযুদ্ধ অমাবস্তার দিন আরম্ভ হয় নাই। হতরাং ভীষ্মের পতন ও ও মৃত্যু-দিন শুক্লা নবমী ও শুক্লাষ্টমী ছিল না। অমাবস্তার দিন প্রথম যুদ্ধারম্ভ না লইলে যুদ্ধের দশম দিন যেমন শুক্লানবমী এবং যুদ্ধের চতুর্দশ দিন শুক্ল ত্রয়োদশী হয় না, পূর্ণিমার দিন প্রথম যুদ্ধ আরম্ভ ন হইলেও যুদ্ধের দশম দিন তেমনি কৃষ্ণানবমী এবং যুদ্ধের চতুর্দশ দিন কৃষ্ণ গ্রয়োদশী হয় না। কিন্তু মহাভারতে দেখা যায় যুদ্ধ শারস্তের প্রথম দিন স্বৰ্য্য অস্তগত হইলেই অন্ধকারে যুদ্ধ অসম্ভব হওয়াতে সৈস্তের আবহার করিতে হইয়'ছিল ( ভীষ্ম পৰ্ব্ব ৪৯ অঃ ৫২।৫৩ গ্লোক ) । পুর্ণিমার দিন স্বর্য্য অস্তগত হইবার পর অন্ধকার হয় না স্বতরাং অন্ধকারের জন্ত যুদ্ধও অসম্ভব হয় না। অতএব যুদ্ধের প্রথম দিন যখন পূর্ণিমা ছিল না তখন যুদ্ধের দশম দিন ও চতুর্দশ দিন কৃষ্ণ নবমী ও কৃষ্ণ ত্রয়োদশী ছিল না। যুদ্ধের চতুর্দশ দিন ( এইদিন দ্রোণাচার্য্যের যুদ্ধের চতুর্থ দিন ) রাত্রিতে যুদ্ধ হইয়াছিল। সন্ধ্যার পর এইদিন অন্ধকারে যুদ্ধ অসম্ভব হইলে উভয় পক্ষই সহস্ৰ সহস্র উল্কা ও প্রদীপ প্রজ্বলিত করিয়৷ তদলোকে যুদ্ধ করিয়াছিল ( দ্ৰোণ পৰ্ব্ব ১৬১ অঃ ১২-১৮ শ্লোক)। সে-সময়ে উল্কা ও দীপালোকে যুদ্ধ হওয়ার কথা উক্ত অধ্যায় হইতে ১৭৬ অধ্যায় পৰ্য্যস্ত রহিয়াছে। অতএব সন্ধ্যার পরে যুদ্ধ অসম্ভব হইলে অৰ্জ্জুন সমরাঙ্গলেই সৈন্তদিগকে ঘুমাইতে এবং ত্রিযাম যামিনী গতে চন্দ্রোদয় হইলে যুদ্ধ করিতে বলিবার কোন কারণই নাই। বিশেষতঃ কৃষ্ণা ত্রয়োদশীর ক্ষীণ চন্দ্রের ক্ষীপালোকে যুদ্ধ হওয়াও অসম্ভব। পরস্তু ১৮৬ অধ্যায়ে দেখা যায় সৈন্তগণ রাত্রিতে মুদ্ধ করিয়া সুৰ্য্যোদয়েই অত্যন্ত পরিশ্রাপ্ত হইয় পড়িয়ছিল (৩-৬ গ্লোক ) । কৃষ্ণা ত্রয়োদশীর চঞ্জোদয়ের দুই যন্টান্তরেই সুৰ্য্যোদয় হয় । ত্রিযাম রাত্রি পয্যন্ত ঘুমাইলে দিবসের শ্রাপ্তি-ক্লেশ অপনীত হইয়া যায় স্বতরাং দুই ঘণ্টা কাল বুদ্ধ-শ্রমে পরিশান্ত হওয়৷ অসম্ভব । ১৮৫ অধ্যায়ে দেখা যায় সূর্য্য উদিত হইতেছে দেপিয় উভয় পক্ষই বদ্ধtঞ্জলি হুইয়। সুয্যেtপাসনা করিয়া দ্বিধ। বিভক্ত কৌরব সৈন্ত যুদ্ধ প্রবৃত্ত হইতেই হ্যা প্রকাশিত হইয়াছিল (১- ৪ এবং ৫৮৬• শ্লোক ) } এবং ১৮৬ অধীয়েও আবার জুয্য উদিত হইতেছে দেথিয়৷ সন্নিহিত থাকিয়াই কুঞ্জ-পাণ্ডবগণ সুয্যোপাসনা করিয়া সুযোদয়ের পূর্বের্ণ যে যাহার সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত ছিল দুর্য্যোদয়েও সে তাহার সঙ্গেই যুদ্ধে সমাসক্ত হইয়াছিল ( ১২ গ্লোক ) । দুই অধ্যায়েই যখন একই সময়ে দুইবার স্বৰ্য্যোদয়, দুইবার স্বর্যোপাসন এবং দুইবারই স্বয প্রকাশিত হইতে দেখা যায় তখন অবস্তই ইহার একটি অধ্যায় পরস্ব-— মহাভারতরচয়িতার নহে । স্বতরাং সন্ধ্যার পর অন্ধকারে যুদ্ধ অসম্ভব হইলে যখন সহস্ৰ সহস্র উল্ক ও প্রজ্বলিত প্রদীপের আলোকে যুদ্ধ হইয়াছিল, তখন অন্ধকারে যুদ্ধ অসম্ভব হইলে ত্রিযাম যামিনীর পর চন্দ্রোদয় হইলে যুদ্ধ করিবার জন্ত সমরাঙ্গনেই ঘুমাইয়া থাকা বুর্ণিত ১৮৫ অধ্যায় প্রক্ষিপ্ত বলিতেই হইবে স্বপক্ষের অলায়ুধবধে রথোপরি শ্ৰীকৃষ্ণের নৃত্যসম্বন্ধীয় ১৭৮ অধ্যায় হইতেই এই প্রক্ষিপ্তাংশ আৗরস্তু । শুক্ল নবমী এবং কৃষ্ণাষ্টমীতে ধে ভীষ্মের পতন ও মৃত্যু হয় নাই এবং যুদ্ধের চতুর্দশ দিনের রাত্রিতে যে শুক্ল বা কৃষ্ণ ত্রয়োদশী হইতে পারে না প্রদর্শিত হইল। এক্ষণে ভীষ্মের মৃত্যু-তিথি নির্ণয় করিতে বত্ব করিতেছি। মহাভারতের যুদ্ধের প্রথম দিনের তিধি নির্ণয় করিতে