পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭હૈં সংখ্যা ] “মাশো’র বন্দী b">Q সম্মুখে নতজানু হইয়া বলিলেন, "ব্রাশ । জগতে সৰ-চেয়ে বা পৰিত্র তার নাম করে, আমাকে পতিত্বে বরণ করতে সন্মত হও ।” e এই সময় এই কথার মধ্যে বাধা দিয়া এক অপরিচিত কণ্ঠचन्द्र ८क 4कछम वजिब्रां ॐfण’ “ई बांजिक, मन्ब्रउ ह'tठई हरद । তোমার প্রাণ বাচাবার এই একমাত্র উপায়। স্বয়ং ধৰ্ম্ম তোমাকে * थांप्न* कबूझन, जांब्र ब:बि cठांमांप्प्रब्र रऽछ विजtन जांनौकर्दीन করতে প্রস্তুত আছি।” মার্শে আশ্চৰ্য্য হইরা ফিরিয়া দেখিলেন,—সেদিনকার রাত্রে যে-সব লোককে তিনি আক্রমণ করিয়াছিলেন তার মধ্যে "যে একজন পাত্রী ছিল, সেই পাস্ত্রীকে চিনিতে পারিলেন। সেই ब्रांप्बब्र मांत्र-शक्रांtभ झुं न श्रृंiशैब्र दमौ श्ब्रांश्लि । মার্শে পাত্রীর হাত ধরিয়া বলিয়া উঠিলেন, “পাত্রী মহাশয় । আপনি ७८क ब्रांछि कब्रांन !” পাদ্রী গম্ভীরস্বরে উত্তর করিলেন, “বেtয়ালের ব্লাশ ! আমি বুদ্ধ, আর আমি তোমার পিতার বন্ধু—আমি তোমার পিতার নামে, তোমার পিতার স্থলাভিৰক্ত হয়ে তোমাকে আদেশ করছি তুমি এই খুবকের অনুরোধ রক্ষা কর।” নানাপ্রকার আবেগে ব্লাশের মন আন্দোলিত হইতে লাগিল : অবশেষে ব্রাশ মার্শের বক্ষের উপর বীপাষ্টয় পড়িল। সে বলিল, “মার্শে । আর আমি নিজেকে সামূলীতে পারছিনে। মার্শে, আমি তোমাকে ভালোবাসি, তোমাকেই আমি পতিত্বে বরণ করব।" উহাদের, ওষ্ঠাধর মিলিত হইল। মার্শের হৃদয়ে আনঙ্গ আর ধরে না। মনে হইল আর সমস্তই তিনি ভুলিয়া গিয়াছেন। এই আনন্দ-উচ্ছাসেৱ সময় হঠাৎ পাষ্ট্ৰীয় কণ্ঠস্বর আবার শোনা গেল। পাত্ৰী বলিলেন, —“কাজটা আমাদের তাড়াতাড়ি শেষ করতে হবে। কেননা, আমার আর অল্প মুহূৰ্ত্তই অবশিষ্ট আছে।” গ্রেমিক-যুগল কঁাপিয়া উঠিল। এই কণ্ঠস্বর উহাদিগকে আবার মৰ্ত্তভূমে নামাইয় আনিল । ব্লাশ ভীতি-বিহ্বল হইয়া কার-কক্ষের চারিধারে নেত্রপাত করিতে লাগিল । সে বলিল, আমাদের মিলনের এ কী অদ্ভূত লগ্নক্ষণ! তুমি কি মনে কর, এই ঘোরদর্শন বিষাদাচ্ছন্ন কারাগারের ভিতর অমুষ্ঠিত আমাদের এই মিলনট স্বঞ্চে হবে ? সৌভাগ্যযুক্ত হবে ?” - মার্শে শিহরিয়া উঠিলেন ; কারণ, উপধৰ্ম্ম-স্বলভ একটা ভয়ের ভাবে তারও মন আক্রান্ত হইয়াছিল। তিনি ক্লাশকে কারাকক্ষের এমন-একটা জায়গায় টানিয়া লইয়া গেলেন, যেখানে গরাদের ভিতর দিয়া একটু আলোর রশ্মি মাসিতেছিল ; যেখানে ছায় ততটা নিবিড় at, ೩ আসিয়া উহার নতজামু হইয়া পাত্রীর আশীৰ্ব্বাদের জন্ত অপেক্ষা করিতে লাগিলেন। পাদ্রী উহাদের মস্তকের উপর বাছ প্রসারিত করিয়া শুভ আশীৰ্ব্বাদ উচ্চারণ করিতে সমুদ্যত এমন সময় অন্ত্রের কহ্লন ও সৈনিকদিগের পদশব্দ ঢাক-বারাওয়ে শোনা গেল। ব্লাশ ভীত হইয়া মার্শের বক্ষের উপর ঝাপাইয় পড়িল। সে বলিল, —“এরই মধ্যে এরা কি আমাকে নিতে এসেছে। এই সময় মৃত্যু কি ভয়ানক ” তরুণ সেনাপতি মার্শে দুই হাতে দুই পিস্তল লইয়া দরজার সম্মুখে আম্মুি কুঁড়াইলেন। বিক্ষিত সৈনিকের পিছু হটল। পানী বুলিলেন, “তোমরা নিশ্চিৰ হও ওয়া আমাকেই খুজবে: আমাকেই মতে হবে : সৈনিকের পাত্রীকে ধিরিয়া ফেলিলেন। পাস্ত্রী প্রেমিক-যুগলকে সম্বোধন করিয়া উচ্চকণ্ঠে বলিলেন, “তোমরা নতজামু হুও। কারণ, আমার একটা পা' গোরের ভিতর রেখে আমি তোমাদের আশীৰ্ব্বাদ করছি ; আর এ বেশ জেনে, যে-ব্যক্তি মৰ্বতে যাচ্ছে, তার আশীৰ্ব্বাদ অতি পবিত্র ।” এই কথা বলিয়া, পাস্ত্রী ভার বক্ষ হইতে একটা "কুশ" বাহির कब्रिएलन अरः ७श छशप्नब निष्क दांप्लांश्ब्र क्रिलन : ॐीव्र छ মৃত্যু আসন্ন, এখন তিনি শুধু উহাদের জন্ত ঈশ্বরের নিকট প্রার্থন করিতে লাগিলেন। একটা গভীর নিবন্ধত বিরাজমান। তাহার পর সৈনিকের ওঁকে पिब्रिग्न। cफजिल, चांद्र बक इ३ण, मभख३ वडईिठ श्ल । ব্লাশ মার্শোর গলা জড়াইয়া ধরিল। —“ও ! যদি তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যাও, আর ওরা যদি আমাকে খুঁজতে আসে তখন ত তুমি আমাকে আর সাহায্য করতে পায়ুব না। ওঃ ! মার্শে —একবার মনে করে দেখ, ফাসির মঞ্চে উঠে আমি কাদছি, তোমাকে ডাকৃছি কিন্তু কোন উত্তর পাচ্ছিনে! না মার্শে, যেগুন, যেওনা, আমি তোমার পারে পড়ছি, যেওনা। আমি ওদের যগব আমি নিরপরাধী , যদি ওরা আমাকে তোমার সঙ্গে কারাগারে চিরজীবন থাকৃতে দেয়, তা হলে আমি ওদের আশীৰ্ব্বাদ করব।" আমি নিশ্চয়ই তোমাকে বাচাবে ব্লাশ ;–তোমার জীবনের জন্ম আমার জবাবদিহি। দু-দিনের মধ্যেই মার্জনা-পত্র নিয়ে আমি এখানে উপস্থিত হ’ব । তখন কারাগার ও গারোদ-ঘরের পরিবর্তে, আবার আমরা সুখ-স্বাধীনতা ও প্রেমের মুখ দেখতে পাব।" দরজা খুলিল, দ্বারোগ প্রবেশ করিল। ব্রাশ আরও সজোরে মার্শোর গল জড়াইয়া ধরিল। কিন্তু তখন প্রত্যেক मूइडी अठौष মূল্যবান. তিনি তাহার কণ্ঠদেশ হইতে তার হাত আস্তে জান্তে ছাড়াইয়া লইলেন। এবং দুই দিনের মধ্যেই ফিরিয়া আদিৰেন বলিয়া অঙ্গীকার করিলেন। গারোদ-ঘর হইতে চুটিয়া বাহির হইয়া বলিলেন, “চিরদিন যেন তোমার ভালবাসা পাই ব্লtশ। মার্শের প্রদত্ত যে লাল গোলাপটি তার চুলে গোজ ছিল, সেইটি দেখাইয়া অৰ্দ্ধমূচ্ছিতভাবে ব্রাশ বলিল, “চিরদিন, চিরদিন”। তার পর নরকের ফটকের মত কারাগারের দ্বার বন্ধ হইয়া গেল। \o মার্শে দেখিলেন,তাহার সঙ্গী দেউড়ীতেওঁার জন্য অপেক্ষা করিতেছে: তিনি কালি ও কাগজ চাহিলেন । উহার বন্ধু জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমায় এখানে কি করতে হবে ?” "আমি কারিএ-কে এই কথা লিখছি যে, আমি দু-দিনের সময় চাই, আর আমার জীবন, ব্রাশের জীবনের উপর নির্ভর করছে।” ষ্ঠার বন্ধু অসমাপ্ত পত্রপানা তার হস্ত হইতে চিনাইয়া লইয়া বলিলেন, "নিৰ্ব্বোধ! তুমি সম্পূর্ণ যার আয়ত্তের ভিতর, সৈঙ্কের সহিত মিলিত হবার যার হুকুম তুমি অমান্ত করছ, তাকেই উন্টে কিনা তুমি ভয় দেখাচ্ছে ? তুমি ত এক ঘণ্টার মধ্যে গেরেপ্তার হবে, তখন ८टॉभांश्न নিজের জন্য, ব্রাশের জন্ত কিছু করতে পারবে কি ?” মনে হইল, মার্শে দুই হাতের মাঝখানে মাখা মোয়াইয় গভীর চিন্তায় নিমগ্ন হইয়াছেন। হঠাৎ উঠিয়া তিনি বলিলেন, —“তোমার कथांश् छेिक ।” এই কথা বলিয়া তিনি তার বন্ধুকে রাস্তার উপর টানিয়া লইয়৷ গেলেন। ডাক-পত্রবাহী একটু গাড়ীর চারিধারে কতুগুলি লোক জমা হইয়াছিল। মার্শোর কাণে কাণে কে একজন ফিসফিস করি বলিল, "আজকে সন্ধ্যাট বেশ কুরাসায় ঢাকা ; এই স্বযোগে ২০ জন বলিষ্ঠ লোক নিয়ে