ఫిః চিন্তা সাধ-আহাদ এই শিশু দুইটকে রিয়াই। বড়বে সুধীর মেয়ে আড়াই বছরের, ছোটবউ বীণার খোকা এই সবে এক বছরের হইল। সুধার খুকী টুকু সারাদিনই তোতাপার্থীর মত ছড়া বলে, “বিত্তি পলে তাপুল ভুপুল,” নয়ত ছোট দুইটি কটি হাত মাথার উপর তুলিয়া পা বাকাইয়া নাচ সুরু করে, অথবা ছোট কোলটি পাতিয়া ভাইকে আদর করিবার জন্ত কচি ছুটি হাত বাড়াইয়া কাকীমাকে সাধাসাধনা করে, “একটু বাচ্চাকে আমাল কোলে দাও ন! ” টুকুর পাকামি দেখিয়া দুই জায়ের হাসাঁহাসির অন্ত নাই। টুকুর রাগ হইলে সে যখন ফোলা ফেলি! গাল দুটি আরও ফুলইয়া ঘাড়ের ভিতর মুখ গুজিয়া বলিত, “তোমাল সঙ্গে আড়ি,” তখন সুধা ঘরসংসার সব ফেলিয়া ছুটিয়া আসিত খুকীকে কোলে তুলিয়া অজস্র চুমা দিয়া রাগ ভাঙাইবার জন্ত । খোকনকে লইয়া ত বাড়িমৃদ্ধ পাগল । একে সে ছোট্ট একরত্তি, তাহাতে আবার বাড়ির প্রথম পুত্র। ঠাকুমা তাহীর জন্ত সারাদিন পুরানো পাড়ের রঙীন মুতা তুলিতছেন আর ছোট ছোট কাথায় ছড়া সেলাই করিতেছেন—“আমার বুক জুড়ানো ধন, আমার পদ্মলোচন ’ মা বিকালবেলা রায়বীয়া সারিয়া কাজললতায় কাজল পীড়িয়া থেfকাকে সাজাইতে বসে ; তার পর তাঁর কপালে মস্ত একটা কাজলের ফেঁটা পরাইয়া অাদর করিয়া বলে, “স"ক্ষেয় বাতি নড়ে চড়ে, ষে অমর খোকনকে খোড়ে r পুড়ে মরে সে আঁধার কোণে” থোকা কি বুঝে জানি না, কিন্তু খল খল করিয়া হাসিয়া উঠে । বাপ জ্যাঠা অ'পিস হইত ফিরিয়া সকলের জাগ খোকনমণির খোজ করে। এক গা ধূলা মাখিয়া হাম দিতে দিতে ধোক জ্যাঠার জুতা দুটা গিয়া চাপিয়া ধরিয়া বসিয়া বসিয়া নাচে। কোলে উঠিবীর ভিক্ষ, সে ষে আপনি উঠতে জানে না। - সেদিনও প্রতিদিনের মত সন্ধ্যায় খোকাখুকুকে ঘিরিয়া সভা.বসিয়াছিল। কাকী খলিল, “টুকু, তুমি কাকে সবচেয়ে স্থলবাস ?” টুকু "প্রবাসী স্ট্রe ఏని&ు বলিল, “মাকে, বৰাকে, তোমাকে, ছোটভাইকে আল ঠাকুমীকে।” মা বলিল, “সৰাইকই সবচেয়ে ভালবালিস্, মুখখু কোথকরি ?” ককী বলিল, “আমাকে কতটা বাসিস্ ?” টুকু দুটি হাত ঘথ সম্ভব ছড়াইয়া বলিল, “এই এত্তধানি।” মা বলিল, “ আর আমীকে ?” টুকু বলিল, “আলো আলো আকাশ পর্যস্ত।” কাকী বলিল, “তবে রে দুষ্ট, তুমি না সবাইকে সমান ভালবাস ?” থেকে হামা দিয়া আসিয়া মার পিঠ ধরিয়া দাড়াইয়া বলিল, “ভুট্টু বোকা ।” এমন কথা জগতে বোধ হয় আর কেহ কথনও বলে নাই। সকলে গ'লে হাত দিয়া বলিল, “ওমা দেখেছ, এরই মধ্যে ছেলের কি বেলচাল ! পাকা ছেলে কোথাক র ”ি টুকুও আঙুল তুলিয়া থোকার মুখর কাছে গিয়া নাড়িয়া বলিল, “পাকা ছেলে কোথাকার!” যতটুকু সময় অবসর সুধা বীণার মুখে খোকা খুকু ছাড়া অন্ত কথা নাই, যেন পৃথিবীতে আর কেন জীব কি পদার্থের অস্তিত্ব থাকা না-থাকায় তাহদের কিছু আসিয়া যায় না। মুকুলর অলঙ্কার শাড়ী দুই দি ন পুরাতন হইয়া যায়, তাহার পর নূতন একটর কথা ন ভাবিল কোন রস পাওয়া যায় না। কিন্তু ইহীদের খোক টুকু যে নিতাই নূতন। হাজার হাজার বার মানবশিশু ষে কথা বলয়ছে, যে লীলাশ্চাঞ্চল্যের লহর তুলিয়াছে তাহা এই খোকাখুকুর প্রতি কথায় প্রতি ভঙ্গক্ষেপে যেন পৃষ্টিতে প্রথম দেখা দিতে:ছ । মুকুল এই পৃথিবী ত পচিশ বৎসর বাস করিয়াও আজি তাহ প্রথম আবিষ্কর করিল। থোকার চোখে ঘুম আসিয়াছিল। মা তাহা ক কোলের উপর টানিয়া আস্তে আস্তে দোল ইয়া গান ধরিল—“খন, शन, शन, 9-५न श्रब्र झरज नई छांब्र प्रथाहे छौरुन्नध” · খোকা ছোট কচি মুঠতে ম’র গলার হার চাপিয়া বুকের কাছে আগাইয়! জাগিল । ॐांछ भूकू शब्र भन (यानंब कै$1 ठांशtक दूक क्लब क्षिण, मकूरय ७-जकण कधी उजू झड़ी क छैषांब्र छल्लई निरर्थ
