পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০৪ বৈদিক অলঙ্কার বুঝাইতে একটি সাধারণ শব্যের প্রয়োগও দেখিতে পাওয়া য়ায় । সে শব্দটি ‘অঞ্জ’ বা ‘অগ্নি’ । একটা উদাহরণ দেওয়া গেল— উড়িষ্যা। কোণার্ক। খ্ৰী: দ্বাদশ শতাব্দী। কঙ্কণ, বলয়, বাজু, পীজোর ও পদ্মভূষণ । মণিসংযোজিত দৃঢ়সম্বন্ধ গহনার নিদর্শন । S:ogIS চিত্রেরপ্লিভিৰপুষে বঞ্জতে বক্ষঃস্থ রুক্স অধি যেতিরে শুভে। অংসেম্বেষাং নি মিমৃক্ষু ঋষ্টিয়ঃ সাকং জঞ্জিার স্বধয়া দিবো নয়: । —ঞ্চক ১.৬৪.৪. --"শোভার জন্য মরুদগণ নানাবিধ অলঙ্কারদ্বারা স্বশরীর অলঙ্কৃত করেন । শোভার নিমিত্ত বক্ষে সুন্দর হার ধারণ করেন ; অংসদেশে আয়ুধ ধারণ করেন, নেতা মরুদগণ অন্তরক্ষ হইতে স্বকীয় বলের সহিত প্রাচুভূত হইয়াছেন।” ম্যাকডোনেল ও কীথ তাহীদের বৈদিক স্বচী’তে মাত্র একুশটি অলঙ্কারের নাম দিয়াছেন। কিন্তু বৈদিক সাহিত্য আলোচনা করিলে নিম্নলিখিত নামগুলি পাওয়া যায়— ( ঋগ্বেদ ) ১ । আনুক। ২। ওপশ । ৩। কর্ণশোভন । ৪ । কুরীর ৫ কৃশন। ৬। কৃশনিনু খাদি । ৮ নিষ্ক । ৯। স্কোচনা ১• পুণ্ডরাক। ১১ । পুষ্কর ১২ । প্রভূষণ ১৩। বহন ১৪ ভূষণ ১৫ । মণি । ১৬ । রত্ব। ১৭। রুক্স। ১৮ । রুক্সি। ১৯। ললাম। ২০ । বরিমৎ । ২১ } ব্যঞ্জন । ২২ । বিষন। ২৩। শতপত্র। ২৪ । সিবন । ২৫ স্বনিষ্ক। ২৬ স্তুক। ২৭ । হিরণ্যয়ী। ২৮ । হিরণ শিপ্র । ২৯ । হিরমণ্ড । তৈত্তিরীয়-সংহিতায় আরও কয়েকটি নুতন নাম— ৩• । পুগুখ্রিস্রজু। ৩১ । প্রাকাশ । ৩২ । ভোগ। ৩৩ । প্রজ । অথর্ববেদে আরও কয়েকটি নূতন নাম— ৩৪। কুম্ব । ৩৫ । জীবভোজন ( অঞ্জন )। দেবাঞ্জল { gD S DDD S ggg S BBBBBB S ee S DDD SBBBBS 8 9 ! প্রসাধন । ৪১ ৷ মধুলক ৷ ৪২ , রুক্সস্তরণ । ৪৩ ৷ ললাম । ৪৪ ৷ ললামগু | ৪৫ ৷ ললাম। ৪৬ ৷ সীমনু ৪৭ স্বরুক্স। gg S BBBBS 00 S BBBBS 0S DBBBB S S S SS DDBD ৫২ । হিরণ্যপ্রকৃ। ৫৩ ৷ হৈরণ । এইগুলির কোন-কোনটির অর্থ সম্বন্ধে কেহ কেহ সন্দেহ করিয়াছেন ; যেমন গেল্ডনার ( Geldner ) বলেন, ‘আনুক শব্দের অর্থ ভূষণ ; কিন্তু রোট (Roth), লুডভিগ ( Ludwig), s svītURțổ (Oldenburg) [na, ইহা ক্রিয়ার বিশেষণ। ভায্যকার ও টীকাকারগণ ভূষণ অর্থই স্বীকার করিয়াছেন । আমাদেরও তাঁহাই সূক্ষ্মীচীন रुकिग्नां मtन श्घ्रं । উপরিলিথিত শব্দগুলি আলোচনা করিলে আমরা দেখি যে, বৈদিক যুগে স্বর্ণালঙ্কার ও মণিমুক্তার অলঙ্কারের প্রচলন ছিল । তখন ওপশ’ ছিল—কেশালঙ্কার । মাথার ভূষণ ছিল ‘কুন্থ। কর্ণশোভন তো ছিলই । সে যুগে রমণীরা মাথায় আরও একটা গহন পরিত—তার নাম ছিল ৩৬ ।