পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fাতিক --- নিমন্ত্ৰ-প্রকৃতির সঙ্গে আত্মীয়তার যোগ। সেটাতে যদিও 臀 সহায়তা করেন। কিন্তু জীবনকে সার্থক করে। ৪. দের ছেলেরা বৃষ্টিতে ছুটে বেড়ায়, জ্যোৎস্নারাত্রিত ன்ே ভোগ করে, তারা রৌদ্রক ডরায় না, তারা গাছে চড়ে বসে পড়া করে, এগুলোকে আমি সামান্ত জিনিষ মন করি নে। চারি দিকের সঙ্গে জীবনের বাবধান খুঁচিয়ে দেওয়া, আননের ছোট বড় নানা :ত'য়'তের পথ খুলে দেওয়া বে কত বড় লাভ তা বলে শ্যে করা যায় না । এ যেন জগৎকে দান করা। আমরা হতভাগার বিদ্যাসধা খ্যাতিমান টাকাকড়ি যত সহজে পাই জগৎকে তত সহজে পাই নে—আমরা বার দ্বারা বেষ্টিত হয়ে বয়েছি তাকেই হারিয়ে বসছি—ঈশ্বর যা আমাদের দিয়ে }লছেন তা আমাদের তুল নেবার শক্তি নেই—এই 祜例岗 খোলস ভেঙে ফেলে ছেলেদের মন . , গতের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে এখনকার মাটিতে জলেতে আলোতে অবাধে সঞ্চরণ করবার অধিকার লাভ ক’রে এইটে আমি একান্ত মনে কামনা করি। বোলপুরের মাঠে আমাদের ছেলেরা এই জিনিষটা পাচ্ছিল —তারা নিজের ছোট ছোট মুঠে তুলে ভগবানের এই দক্ষিণ হস্তের দান গ্রহণ করছিল । তোমরা দেখো আমাদের বিদ্যালয়ে এই জিনিষটার ফেন ব্যাঘাত না হয়। বিশ্বপ্রকৃতির সঙ্গে এবং শিক্ষকদের সঙ্গে ছাত্রদের হৃদয়ের প্রত্যহ অব্যবহিষ্ঠ যোগই আমাদের বিদ্যালয়র সকলের চেয়ে বড় বিশধত্ব । এইটেকে কোনোমতে কিছুমাত্র আচ্ছন্ন করতে দেওয়া চলবে না। আমি চলে আসার পর তোমাদের বিদ্যালয় থেকে অনেক পুরাতন ট্রাপক একসঙ্গে চলে এসেছেন—তেজেশ, হীরালাল, কুলীিমোহন, বঙ্কিম সবাই পলাতক—ছোট ছোট ছেলেদের সঙ্গে দীর্ঘকাল ধরে এদের জীবনের ৰোগস্থত্র }বধে গিয়েছিল—হঠাৎ ওঁদের জাগায় অনেকগুলি নূতন 海 ੋਂ এসেছেন-এর দুদের সঙ্গে আপনার জীবনকে ঠুক্তমন তু জড়ত করতে পাবেন কিনা কিছুই জানি নে । ধা -জ্ঞানের স্বীয়া হ’তে পারে না—এর 鷺 টুলি এক উীর প্ৰেম থকা চাই—সেই প্রেমের উৎস *নে কি t গুকিয়ে না যায়, এই কথাই অামি বার-বার উতল হয়ে রবীন্দ্রনাথের পত্ৰ| - 仓 ভাবি ৷ t হ’লেই দেখতে পাবে ঘ, সবুজ ছিল তা ক্রমে ক্রমে গুকিয়ে হলদে হয়ে যাবে—যা ধণের ক্লিান झ्णि, ठकुशद्ध छिनिय श्र प्लेयर। धूठ निरंदी যদি না | তাহ’লে আমাদের শুষ্কতাকে কেউ দুর করতে পাবে না । আমাদের পরস্পরের ম:ধ, স্ট্রি পার্থক্য, শিক্ষার প্রভেদ, বাঁধাব্যবধান এমন কি, , সুর বেঞ্জেছে ; গ্ৰন্থি যতই কঠিন হোক তা ক্রমশই শিথিল o দিকে গিয়েছে। এখনও সেই অমৃতের ধারাটিকে তোমরা রক্ষণ ক’রে চ’লে--ছেলেদের হৃদয় প্রত্যহ 鷲 তারা প্রত্যহ আনন্দিত হোক । তারা প্রত্যহই বর দিকে তাকাতে শিখুক। তাদের চিত্তের বোধশক্তি স্লিজগতে ব্যাপ্ত হতে থাকৃ—তাদের হাসি উজ্জ্বল হোক, তাদের গানের সুরে মুখরিত হয়ে উঠুক। সে প্রাস্তরের মধ্যে ছেলেদের আননা সম্মিলনের কলধ্বনি সন্ধু পার হলে আমার করে মধ্যে প্রবেশ করছে—আননের নিৰ্ম্মল আলোকে তাদের স্বাঞ্চল পূৰ্ণবিকশিত হ েউীক এই আমি তাদের আশীৰ্ব্বা করছি। ১•ই অশ্বিন, ১৩১ , l 6ङ|भftङ्गग्न

" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লগুন কল্যাণীয়েষ্ণু- ; অজিত, এখা শীত ক্লাটানোটা আমার একেবারেই ইচ্ছা নয়। কিন্তু মেটের উপর শরৎকালটা ভদ্রব্যবহার করছে—মনে হচ্ছে গ্রীষ্মলি-ভোর এখানকার আকাশ যে রকম মাৎলাম করছি এখন তার জন্তে অমৃতাপ প্রকাশ করতে আরম্ভ সপ্তাহ দিব্য করা গেছে। গত দুই দিন আবার বাদল দিয়েছিল। কিন্তু আজ . সকালে রৌদ্রে মাঞ্চাশ বলি করছে । আমাদের দেশে’ স্বর্যালোকের তে পণত চুই কিন্তু তবু আজ পর্যন্ত আমার সুর্য্য তৃষ্ণ টুল না। মেদিন এখানে সুর্য্য দেখা দেয় সেই स्रक्ष्यांtन श्रtभांद्र मन