পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بسوط۹) শিল্পশিক্ষার মুল প্রতিষ্ঠাত বলেই তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অপণ করতে হবে আমাদের । শিল্প-শিক্ষার্থী ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের ড্রয়িংশিক্ষার জন্ত ড্রয়িংকুক এবং শিল্পসৌন্দর্য্য বুঝিয়ে আমাদের এবং বিদেশের রসপিপাসুগণের মধ্যে সুচিস্তিত পুস্তকাদি লেথা হাভেল সাহেবের সারা জীবনের ব্রত ছিল— এমন ক’রে আমাদের শিল্পের আর শিল্পিগণের জন্তে নিঃস্বার্থ প্রাণপণ পরিশ্রম অন্ত কে করেছে ? হাভেল সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শ্ৰীমুকুলচন্দ্র দে তথন আমি ছেলেমানুষ—বোলপুরে পড়ি ; ইণ্ডিয়ান আর্টের বই হাভেল সাহেবের সেই প্রথম বের’ল । তথন ভাবৃতেও পারি নি যে তার সঙ্গে কোনদিন আমার দেখাসাক্ষাৎ বা আলাপ-পরিচয় হবে। ১৯২০ সালে ইংলণ্ডে যখন গেলুম, তখন খুব ইচ্ছা হ'ল যে হাভেল সাহেবকে একবার দেখৃব। লণ্ডনে থাকতে হাভেল সাহেব যদিও দু-চার বরি এসেছিলেন, কিন্তু নানা কারণে র্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ ঘটে ওঠে নি । ১৯২৩ সালের অক্টোবর মাসে তিনি আমায় একখানি চিঠি লেখেন, তাতে বলেন, আমি অক্সফোর্ডে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করলে তিনি বড় খুশী হবেন । কিন্তু তাও নানা কারণে তথন छ्च ७:्रमेि । ১৯২৬ সালের নভেম্বর মাসে কলিকাতা হাইকোর্টের ভূতপূৰ্ব্ব জজ স্তর জন্য উড় রফ আমাকে তার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেন। উডরফ সাহেব সেই সময়ে জজের কাজ থেকে অবসর নিয়ে অক্সফোর্ডে বসবাস করছিলেন । সেখানে তথন তিনি ভারতবর্ষীয় আইনের অধ্যাপক। র্তার বাড়িতে আমাদের দেশের আর্টের নূতন পুরাতন অনেক রকম খুব ভাল ভাল সংগ্রহ আছে দেখলুম। সেই সময়ে একদিন স্তর জন উডরফ হাভেল সাহেবের সঙ্গে আমার দেখা করার জন্ত সময় ঠিক ক’রে এলেন । পরের : দিন সকালবেলায় আমরা প্রাতভোজন সেরে হেঁটেই হিডিংটন-হিলের দিকে রওনা হলুম। মাইল-দুই পথ ছেঁটে ; শহরের বাইরে—উচু~ীচু খোলা मांछ्र-वनজঙ্গলের ঝোপ-ঝাড়ের ধারে ছোট্ট একটি ফেরোকংস্ট্রীট ও ఏ983 কাঠের তৈরি আমাদের দেশী ধরণের একতাল বাংলায় পেীছলুম Afff zīfa "Hvide Hus.” আশপাশে আর কারও বাড়ি নেই বললেই হয়,দুরে দুরে দু-একটি বাড়ি দেখলুম। এই খোলা মাঠে বন-ঝোপের ধারে নিরাল ছোট একটি নুতন ঘর, শীতকাল, বাইরে প্রচণ্ড শীত । বাড়ির দরজার সামূনে গিয়ে বদ্ধ দরজায় স্তর জন্‌ ঠক্ ঠক্‌ করতেই—বুদ্ধা মিসেস হাভেল এসে দোর খুলে দিয়ে আমাদের ভিতরে ডাক্লেন । ঘরে ঢুকে দেখি ম্যাণ্টেলপিসের সামূনে মাথায় হাত দিয়ে ঝুকে পড়ে বুদ্ধ হাভেল বসে আছেন। বললেন, “এস ব’লে,” কিন্তু ব’লে কিছুক্ষণ ঐরকম ভাবে বসেই রইলেন । তার মুখ আমরা দেখতে পেলুম না, হাতের মধ্যে গেঁজি কেশহীন শাদা মাথাটি শুধু দেখতে পাচ্ছিলুম। একটি বেতের চেয়ারে বসছিলেন—পায়ের গোড়ায় ছোট একটি কাপেট পাতা, ঘরে আসবাবপত্র কিছুই প্রায় ছিল না। ঘরে আগুন নেই—কনৃকনে ঠাণ্ড ঘর, ফায়ারপ্লেসের উপর একখানি ওঁর নিজের হাতে আঁকা ছবি—দাজ্জিলিং থেকে কাঞ্চনজভঘার দৃশ্য। ছবিখানি শুকনো অয়েলপেটিং ছবির মত দেখতে মনে হ’ল । বরফের মধ্যে কাঞ্চনজঙ্ৰাই বিশেষ ক’রে দেখা গেল । পাশে একটি টেবিলের উপরে একথনি প্রকাও মোটা নিউজ,কাটিং-এর বই ( খবরের কাগজ থেকে কাটা প্রবন্ধাদির বই ) দেখৃতে পেলুম। তাতে ভারতবর্ষের চিত্রকলার সম্বন্ধে যত খবর বাদ-প্রতিবাদ বেরিয়েছে সব, এবং তার নিজের লেখা খবরের কাগজে প্রকাশিত আলোচনাদিও রয়েছে। মনে হ’ল বৃদ্ধ ঋষি হিমালয়ের পাদমূলে বসে ভারতের বিষয় নিয়ে তপস্যা করছেন । আমাকে দেখে খুশী হ’য়ে বললেন, “আমি ভারতের কথাই ভাবৃছিলুম। তোমার ছেলেবেলার কাজ আমি কিছু কিছু জানি।” গগনেন্দ্রনাথ, অবনীন্দ্রনাথ ও তার অন্তান্ত বন্ধুদের কথা জিজ্ঞাসা করলেন। দিল্লীর নূতন ब्रांछशनौ श्र?न शशाबू, निल डिनि भन्न क्छ्रे क8 পাচ্ছিলেন। ভারতের কত টাকা খরচ ক’রে দিল্লীতে নূতন রাজধানী তৈরি হচ্ছিল, জার সেও লগুনের অফিসে বলে! ভারতের বহু শিল্পী ৰে কিছু কাজ করতে । *ांऋिण न, कांह निरन डिनि इ:र्ष कबूrणन, छब्र ५¢हन