পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক অগড়িয়লের কাগজ a_ج মুসলমান। এখন যদিও ইহাদের বংশানুক্রমিক ব্যবসা নাই, তবুও ইহারা সাধারণের কাছে কাগজী বলিয়াই পরিচিত। বোধ হয় পঞ্চাশ-যাট বৎসর পূৰ্ব্বে এই ব্যবসায়ের অবস্থা ভাল ছিল । তার পর হইতেই অবনতি আরস্থ হইয়াছে এবং সকলে অন্স ব্যবসা অবলম্বন করিতে বাধা হইয়াছে । কাগজীর এখন দপ্তর, দরজী, দোকানদার, নৌকার মাঝি, চাষী হইয়া জীবিকানিৰ্ব্বাহ করিতেছে । লৌহজঙ্গ, তালতলা বন্দরে এবং এতদঞ্চলে যে-সব নৌকার মাঝি দেথ! মায়, তাহীদের ভিতর অনেকেই কাগজী । এখনও কাগজীদের অনেকের বাড়িতেই দেখা যায় কাগজ-নিৰ্ম্মাণের সম্বপাতি অব্যবহার্য অবস্থায় পড়িয়া হাতে-তৈয়ারী কাগজেব চাহিদ বাড়িলেই বহু পরিবার অাবীব পৈতৃক ব্যবসায় ফুরু করিতে পারে । ধাহরপাড়া গ্রামের ৭৫০ পরিবারের জায়গায় এখন মাত্র একটি পরিবারের টু-তিন সরিক তাহীদের পৈতৃক ব্যবসা কোনও রকমে টিকাইয়া রাথিয়াছে । ইহাদের মধ্যে রজবালী কাগজী বড় কারিগর। তাহাদের দু-তিন সরিক নাকি এখন বৎসরে ৬০০ টাকার মত কাগজ বিক্ৰী করিয়া থাকে। ঢাকার কয়েকটি মনোহারী দোকানে ইহাদের কাগজ কিনিতে পাওয়া যায়। বাহিরে সামান্ত কিছু চালান যায়। ফাঙ্কন মাসে চাদপুর, ভৈরব, কুমিল্লা অঞ্চলের দোকানে দোকানে বিক্ৰী করার জন্ত লাল থেরের বাধা হিসাবের থাত চালান যায় ; সঙ্গে কিছু আড়িয়লের কাগজও যায়। কাগজীর পূৰ্ব্বে তাহাদের নিজেদের তৈয়ারী কাগজেই 列忆丐口 এসব খাতা তৈয়া করিত, এখন মিলের কাগজ ব্যবহার • , as s.” . A : * : করিতেছে । *・・ ・マ。 * বজ্ৰবালী বলিল, সে নাকি তাহার বাপদ:দার মুখে শুনিয়াছে বহুপূৰ্ব্বে যখন মিলের কাগজের আমদানি হয় নাই তখন মীরকাদিমের এক হাটেই নাকি ১৫০০ টাকার উপর কাগজ বিক্ৰী হইত। টাকার সংখ্যাট বোধ কাগজা । - হয় একটু আশ্চর্য রকম ঠেকিবে । কিন্তু খুব কম করিয়া প্রতি পরিবারে তিন জন করিয়া লেীক ধরিলে ৭৫০ পরিবারে দুই হাজারের উপর লোক কাগজ নিৰ্ম্মাণে নিযুক্ত ছিল এবং সপ্তাহে দেড় হাজার টাকার কাগজ উৎপাদন করিত-ইহা অত্যুক্তি বলিয়া মনে হয় না । মীরকার্মির্মের JSSSSJ SSS SSS SSS SSAS SSAS SSAS হার্ট ইষ্টতে বাহিরেও কাগজ চালান যাইত ।