পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রিল জান্তে, শেষে জোরে জোরে। আটকান বাতাস মেদ চাপ দিতে থাকে যে খানিকটা বাহির করিয়া দিতেই রে। তখন বুকের মধ্যে একটা নিস্তেজ বেদন স্পদিত ইতে আরম্ভ করে। কান দিয়া, দুই ভ্রর মাঝখান দিয়া, "ঝালে জালা ধেন হলকার মত চারি দিকে শীতল জলে মশিয়া যাইতে থাকে । কয়েক বৎসর এমনিভাবে চলিলে ফুসফুসের পেশীগুলি চিলা হইয়া দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট। নিঃশ্বাস টানিবার সময় মনে হয় পৃথিবীর বাতাস বুঝি ফুরাইয়া গিয়াছে । শরীর শুকাইয়া যাইতে থাকে,—ধীরে ধীরে জীবনের মারাত্মক শ্লথ অপচয় | নানা স্থানে দেহের শিরাগুলি নীল হইয়া ভাসিয়া উঠে । পরিশ্রম করিবার শক্তি নষ্ট হইয়া যায় ! তবু, জীবিকা অর্জনের এই পথ যখন সে বাছিয়া লইয়াছে সব সময় কাজ জুটিলেই কালু বঁাচে । জগতে যার যা পেশা, তাই তার তপস্তা । তাহ না হইলে কোন সৈনিক মাসিক কয়েকটা মুদ্রার জন্ত কামানের সামনে গিয়া দাড়াইত ? কালু কাজ চায়, প্রত্যহ বিপজ্জনক কাজ তাহার প্রয়োজন | তা সে পায় না । মফস্বলের যে শহরটির প্রাস্তভাগে কালু বাস করে ধনীর সংখ্যা সেখানে এত বেশী নয় যে, সারা বছর কুপ ও ইদার খননের মরসুম লাগিয় থাকিবে। নূতন গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়াও সকলে বাড়িতে কুয়া কাটাইতে পারে না, পাড়াপ্রতিবেশীর অথবা সরকারী কুপ ও পুষ্করিণীতেই কাজ চালাইয় দেয়। কালুর পশার শুধু শহরে নয়, আশপাশে দশখানা গ্রামে তাহার নাম আছে । কুমা কাটাইতে, কুয় সাফ করিতে, হারানো জিনিষ তুলিতে লোকে তাহাকেই প্রথমে খোজে। তৰু কালুকে বছরের অনেকগুলি দিন বেকার বসিয়া থাকিতে হয়। কালুর অসুবিধ বিশেষ করিয়া এই কারণে সারা বছর অপেক্ষা কীিয় পুণ্য বৈশাখ মাসে লোকে কূপ খনন করা—সকলে একসঙ্গে। বর্ষার আগে সকল্পের একাঙ্গ কুর, সাফ করাইবার কেীক চাপ্নে । श्रश्नः.लि. अमांकेि मांश्ाः কােজ পায়, মরহুম ফুরাইলে কালুর মত পাক লোক কারের অভাবে বসিয়া থাকে, পুলি ছাড়ির খায়।:কেী.লি ভাঙিয়া খাওয়ার মত পুষ্টি, দিন মজুর ক্ষে পাইলকোখন্থ? ళer সে অাধপেট খায়, বউ গালাগালি দেয়, ছেলেমেরে ক্ষুধায় চেঁচামেচি করে,—অভাবের পীড়নে ক্ষেপিয়া উঠিয়া খাদ্যের ভাগীদার কমানোর জন্ত যে পিসি তাহাকে বুকে করিয়া মানুষ করিয়াছিল তাহাকেই কালু একদিম তাড়াইয়া দেয়, কিন্তু পিসি যায় না। একবেলা মধুর বাড়িতে বসিয়া থাকিয়া গুটি গুটি ফিরিয়া আসে। কালুকে শুনাইয়া বউকে ডাকিয়া বলে, ‘দুটি চাল মেগে এনেছি বউ, ছেল্যাদের রেন্ধে দে গে৷ ” এ-কাহিনী শেষ বর্ষার। ভাত্রের শেষে কালু সূৰ্ব্বশ্বাস্ত श्ञ शां★, शांन-काँग्रै रक्र इ७ग्नां *र्गरु नपर्वदांछ रहेक्ष থাকে। বিধা-তিনেক জমি তাহার আছে, রাখাল ভূইয়া চাষ করিয়া তাহীকে ধানের ভাগ দেয় । ষন্ত শীঘ্র সম্ভব সে ধান পরিবর্ধিত হইয়া যায় চালে। মাঠে ধান কাটিতে গিয়াও কালু কিছু কিছু রোজগার করে। এ-বছর ভাত্রের গোড়াতে কঁসাই-লীর জল বাড়িয়ছিল । শহরের কাছে নদীর বাঁধ ভাঙিয়া যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় দিন-সাতেক কালু বাধে মাটি ও পাথর কেলিবীয় কাজ পাইয়াছিল। ভাত্রের শেষ পর্য্যন্ত অীর কোথাও কাজের সন্ধান মেলে নাই । তার পর খালু পড়িয়াছে জরে, ম্যালেরিয়ায় আর দুশ্চিস্তায় । ম্যালেরিয়া ক্ষে ওৎ পাতিয়া থাকে। সাতদিন পেট ভরিা খাইতে না । পাইয়া শরীর একটু কাবু হইলে সহসা ছিহি করিয়া কঁপাইয়া আসে জ্বর। সমিতি-বাবুদের দেওয়া কুইনাইন গিলিয়া শরীর আরও কাবু হইয়া যায়। হোক, এমনি কুৰ্ব্বল শরীর লইয়। কালু এক দিন কৃষ্ণে সরকারের ইজারায় ডুব দিতে গেল। কৃষ্ণে সরকারের ছোট-বোঁ হাতের অনন্ত খুলিয়া, ইদাল্লার ধারে রাখিয়া গায়ে সাবাম মাখিতেছিল, একটি জলন্ত কেমন ক্ষঙ্কির ইদারার মধ্যে গড়িয়া গিয়াছে। কালু বলিল, “ড়াল রকম বকশিল চাই, কৰ্ম ।’ ককেশৱকার ছিলেন, ‘ৰে " " SBBB BB DDBB BB DDS DBSBB DD सनश्झि. बलद्र श्रडॅौदल माभिक कांतूब श्रूष छकहेका রে। সখি নাকি সে বলি, জলৰ ৰেষ্ট কৰ্ম । স্ককে সরকার্বদিকে পাৰিপ কালু ৰেঙ্গে