পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

^రిy প্লক্তি র্তাহার কেমন গভীর স্নেহ জন্মিয়াছে। তিনি ধীরে খলিলেন—কি ষে বল, অক্ষণ কত বড় ঘরের ছেলে, মার আমার মেয়ে ত পেত্নী । পীতাম্বর রীতিমত কুদ্ধ হইয়া উঠিল। অতি মিহি সুরে তিনি নিজ বংশের খ্যাতি ও গুণগরিমা এবং তালপুকুরের ঘোষ-বংশের অসচ্চরিত্নতার ইতিহাস সম্বন্ধে তুলনামুলক দীর্ঘ বকৃত দিলেন। নানা কাজ বাকী থাকিলেও মৃন্ময়ীকে জাড়াইয়া শুনিতে হইল। সমস্ত বাসন মঞ্জণ বাকী । অবশেষে মুন্মীকে স্বীকার করিতে হইল, এমন বংশে বিবাহকরা অরুণের মহাসৌভাগ্য। স্বামী যদি এ-বিষয়ে চেষ্ট করেন তাহা হইলে তিনি যথেষ্ট সাহায্য করিকেন । ঠিক হইল, অরুণকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া একদিন দুর্গার হাতের রায় খাওয়াইত হইবে, অবশ্ব মুম্মন্ত্রীই সমস্ত রাধিবেন । জয়স্তের বাড়ির সম্মুখে আসিয়া অরুণ দেখিল বাড়ির দরজা বন্ধ । পীতাম্বর অতি ভীত প্রকৃতির মানুষ। তাছার বিশ্বাস কলিকত্বর সকল গুঞ্জ ও চোরের দৃষ্টি তাহার বাড়ির ওপর । দরজায় কড়াও নাই। অরুণ মৃদু আঘাত করিল, কোন সাড়া পাওয়া গেল না। জয়ন্তের ছোট ভাই মন্ট, এক হাতে কয়েকখানি ঘুড়ি ও অপর হাতে লাটাই লইয়া আলিতেছে দেখিয়া সে আশান্বিত হইয়া দাড়াইল । মন্ট, চেঁচাইতে চেঁচাইতে ছুটয়া আসিল—অরুণদা, যাবেন না, দাদা বাড়ির ভেতর আছেন ৷ দ'দা ! দাদা ! বন্ধ দরজায় মন্ট, দমদম লাথি মারিতে লাগিল । বলিল—ীড়ান অরুণদা, স্বাড়ির সবাই একদম কালা, দরজা দেব এক দিন ভেঙে ! বাড়ির মধ্যে এই ছোট ছেলেটি উন্মত্ত প্ৰাণে-ভরা ; সে বিদ্রোহী, কাহারও কথা শোনে না, শাসন মানে ম}, আপন খুশী-মত হাসিয়া-পেলিয় বেড়ায় ; পাড়ার সকল কুষ্ট ছেলের সর্দার । এই অশাস্ক ভ্রাতাটিকে জয়ন্ত অতান্ত ভtলবাসে । নিজের মধ্যে প্রাণয় যে তেজ নাই, নিজ বালক-প্রতার মধ্যে তাহ দেখিতে পাইঃ সে গৌরবময় আনঙ্গ উপভোগ করে ; তাহীর সকল অনিয়ম অত্যাচারকে প্রশ্রয় দেয় । বালকের স্বাভাবিক ব্যৰন্থায় নিরোধ ক্ষঞ্জিলে अभक्ष्ण श्, इंडेaicगंद्र ५हे चांडूनिक, निलभिजनैौद्धि তাহার জানা মা-থাকিলেও সে বুঝিয়াছে প্রাণের সহজ প্রকাশকে বাধা দিলে মানুষ সঙ্গীৰ স্বাধীন হইয়া গড়িয়৷ উঠিতে পাৱে না, এই শাসন-অনুশাসনের পীড়নে সমস্ত জাতি স্বাধীনতা হীরাইয়াছে । জয়ন্ত দরজা খুলিয়া অরুণকে দেখিয়া উল্পদিত হইয়া উঠিল। * —আরে ভাই, তোর কথাই ভাবছিলুম, জানি তুই অসবি । একে বলে টেলিপ্যাথি । —কাল স্কুলে যাও নি কেন ? —ও ষে ভীষণ কাও কাল, ভয়ঙ্কর ব্যাপার, ঘরে আয় বলছি । জয়ন্তের"ভীষণ’ ‘ভয়ঙ্কর’কে কেহ সত্যই ভীতিপ্রদ বলিয়া ভাবে না। সবাই জানে অতিরমিত করিয়া বলা তাহার অভ্যাস । সে আবেগের সহিত কথা বল, নিজেকে কোন করুণ জীবন-নাট্যের ট্রাজিক অভিনেতা রূপে সকলের সম্মুখে পরিচিত করিতে মুখ পায়, সমবেদনার জন্ত তৃষিত । অরুণ ইচ্ছাপূৰ্ব্বক অতি গম্ভীর মুখ করিয়া বলিল,—কি ব্যাপার, আবার কোন নূতন দুর্ঘটনা ? আমি কাল থেকে তোমার কথা ভাবছি । উচ্ছ্বাসের সহিত জয়ন্ত বলিল-অক্ষণ, তুই সত্যি আমার বন্ধু ! নিজের ঘরে লইয়া কেঁকড়া চুল ফুলাইয়া হাত মাড়িয়া জয়ন্তু যে দীর্ঘ কাহিনী বলিল তাহার মৰ্ম্মাংশ এইরূপ— দুই দিন হইল জয়স্তের পিতা কামাখ্যাচরণের একখানি १क चffiofंछ् इद्रिश्चांत्र श्हेङि । छिनि छनखtहि ८णंथनः नांदें औडाँवद्रtद गिषिप्रांtश्न, deछ छब्ररु बम्न याशिङ ! কামাখ্যাচরণ লিখিয়াছেন, তিনি এক সন্ধ্যাপী-লের সহিত শীঘ্রই বদরিকাশ্ৰম যাইবেন, সেস্থান হইতে মানস-সরোবরে যাইবারও ইচ্ছা আছে । শেষে তিনি লিথিয়াছেন রাখবাজারের দোকানের তাহার অংশের সমস্ত উপস্বত্ব তিনি ত্যাগ কষ্টিয়া পীতাম্বরকে দিতেছেন, দোকানের একমাত্র শালিক গীতখের এ-বিয়ে ধথোচিত দলিল कञ्चिद्रा १ryहेtण फिनि गई कब्रिग्ना क्टिशन ॥ ইহ লইয়া পারিবারিক কলছ চলিতেছে । পীতাম্বরের ইচ্ছা ছিল, চিঠি গৰুদ্ধে কাছাকেও কিছু খলিকে ম, দলিলট